গরমে আরামের পোশাক by তৌহিদা শিরোপা
গরমের দিনে শিশুর পোশাক হতে হবে আরামদায়ক। ভারী কোনো কাজ নয়, তবে পোশাকের কাটে থাকতে পারে বৈচিত্র্য। এভাবেই ফ্যাশন হাউসগুলো তৈরি করছে শিশুর পোশাক। শৈশবের প্রধান নির্বাহী ফারহানা ফারুক মনে করেন, সুতির পোশাকই শিশুর জন্য সবচেয়ে আরামদায়ক।
আর এখন নানা রকম পকেট আর পাইপিংয়ের নকশা দেখা যাচ্ছে শিশুদের পোশাকেও। খাটো হাতার পোশাকই এখন চলছে বেশি।হাতাকাটা ফতুয়া, টি-শার্ট পরলে আরাম পাবে শিশু। হালকা সুতার কাজ থাকতে পারে পোশাকে। গরমে রঙের মধ্যে প্রাধান্য পাবে চাপা সাদা, হালকা গোলাপি, হালকা নীল, আকাশি, ধূসর, হলুদাভ সবুজ ও লেবু রং। উজ্জ্বল রঙের পোশাক পরাতে চাইলে হালকা কমলা ও সবুজ রং বেছে নিতে পারেন।
ফারহানা ফারুক আরও বলেন, মেয়েশিশুর পোশাকে নকশা ও কাটিংয়ে ভিন্নতা এসেছে। সারা বছর ভিক্টোরিয়া কাটের ফ্রক চললেও গরমে এলাইন কাট বেশি চলছে। হাতাকাটা পোশাক ছাড়াও ঘটি হাতার ফ্রক, টপসের চল রয়েছে। ক্যানভাস, টুইল ও ডেনিমের থ্রি কোয়ার্টার প্যান্ট ছেলে ও মেয়ে উভয় শিশুই পরতে পারে।
গরমেও অনুষ্ঠানের নিমন্ত্রণ থাকে। পার্টি পোশাক পরলেও আরামের বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে। সুতি কাপড়ে তৈরি উজ্জ্বল রং ও ভারী কাজের পোশাক পরলে জমকালো ভাব আসবে।
টেক্সমার্টের ডিজাইনার সাদিয়া আফরোজ বলেন, শিশুদের গরমের পোশাকে হরেক রঙের পাশাপাশি এক রঙের পোশাকের চাহিদা রয়েছে। এমব্রয়ডারি, স্ক্রিনপ্রিন্ট করানো যেতে পারে এসব পোশাকে। মেয়েদের ফ্রকে বড় বো ও ছেলেদের শার্ট-প্যান্টে বড় পকেট দেখা যাবে এ বছর।
গরমে সুতি ছাড়া আর কোনো কাপড়ের পোশাক পরানো উচিত নয়। বললেন গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের শিশুবর্ধন ও সামাজিক সম্পর্ক বিভাগের সাবেক অধ্যাপক মোরশেদা বেগম। শিশু গরমে অনেক ঘেমে যায়। এ কারণে বারবার ঘাম মুছে দিতে হবে। ঘামে ভেজা পোশাক বেশি সময় পরিয়ে রাখবেন না। ঘাম থেকে ঠান্ডা লাগতে পারে। শিশুকে নরম সুতির ঢিলেঢালা পোশাক পরালে বাতাস শরীরে প্রবেশ করবে। এতে শিশু আরাম বোধ করবে। অনেক সময় নিমন্ত্রণ থাকলে শিশুকে ভারী কাপড়ের পোশাক, যেমন— স্যুট পরিয়ে নিয়ে যান অভিভাবকেরা। এটি ঠিক নয়। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষ হলেও শরীরে র্যাশ দেখা দিতে পারে। সে বিষয়ে অভিভাবককে সতর্ক থাকতে হবে। পোশাকের ক্ষেত্রে শিশুর মতামতকে গুরুত্ব দিন। তার পছন্দ অনুযায়ী পোশাক বাছাই করতে হবে। আর কোথাও ঘুরতে গেলে অবশ্যই একটি বাড়তি পোশাক ব্যাগে নিতে হবে। শিশুকে গরমে একটি পোশাক সারা দিন পরিয়ে রাখা ঠিক নয়।
সুতি কাপড়ে হরেক রং, গরমে এমন পোশাকই চাই শিশুর। মডেল: প্রার্থনা, অহর্নিশ, সারিনা, আরশান। পোশাক: শৈশব
ফারহানা ফারুক আরও বলেন, মেয়েশিশুর পোশাকে নকশা ও কাটিংয়ে ভিন্নতা এসেছে। সারা বছর ভিক্টোরিয়া কাটের ফ্রক চললেও গরমে এলাইন কাট বেশি চলছে। হাতাকাটা পোশাক ছাড়াও ঘটি হাতার ফ্রক, টপসের চল রয়েছে। ক্যানভাস, টুইল ও ডেনিমের থ্রি কোয়ার্টার প্যান্ট ছেলে ও মেয়ে উভয় শিশুই পরতে পারে।
গরমেও অনুষ্ঠানের নিমন্ত্রণ থাকে। পার্টি পোশাক পরলেও আরামের বিষয়টি বিবেচনা করতে হবে। সুতি কাপড়ে তৈরি উজ্জ্বল রং ও ভারী কাজের পোশাক পরলে জমকালো ভাব আসবে।
টেক্সমার্টের ডিজাইনার সাদিয়া আফরোজ বলেন, শিশুদের গরমের পোশাকে হরেক রঙের পাশাপাশি এক রঙের পোশাকের চাহিদা রয়েছে। এমব্রয়ডারি, স্ক্রিনপ্রিন্ট করানো যেতে পারে এসব পোশাকে। মেয়েদের ফ্রকে বড় বো ও ছেলেদের শার্ট-প্যান্টে বড় পকেট দেখা যাবে এ বছর।
গরমে সুতি ছাড়া আর কোনো কাপড়ের পোশাক পরানো উচিত নয়। বললেন গার্হস্থ্য অর্থনীতি কলেজের শিশুবর্ধন ও সামাজিক সম্পর্ক বিভাগের সাবেক অধ্যাপক মোরশেদা বেগম। শিশু গরমে অনেক ঘেমে যায়। এ কারণে বারবার ঘাম মুছে দিতে হবে। ঘামে ভেজা পোশাক বেশি সময় পরিয়ে রাখবেন না। ঘাম থেকে ঠান্ডা লাগতে পারে। শিশুকে নরম সুতির ঢিলেঢালা পোশাক পরালে বাতাস শরীরে প্রবেশ করবে। এতে শিশু আরাম বোধ করবে। অনেক সময় নিমন্ত্রণ থাকলে শিশুকে ভারী কাপড়ের পোশাক, যেমন— স্যুট পরিয়ে নিয়ে যান অভিভাবকেরা। এটি ঠিক নয়। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কক্ষ হলেও শরীরে র্যাশ দেখা দিতে পারে। সে বিষয়ে অভিভাবককে সতর্ক থাকতে হবে। পোশাকের ক্ষেত্রে শিশুর মতামতকে গুরুত্ব দিন। তার পছন্দ অনুযায়ী পোশাক বাছাই করতে হবে। আর কোথাও ঘুরতে গেলে অবশ্যই একটি বাড়তি পোশাক ব্যাগে নিতে হবে। শিশুকে গরমে একটি পোশাক সারা দিন পরিয়ে রাখা ঠিক নয়।
সুতি কাপড়ে হরেক রং, গরমে এমন পোশাকই চাই শিশুর। মডেল: প্রার্থনা, অহর্নিশ, সারিনা, আরশান। পোশাক: শৈশব
No comments