ব্যতিক্রম শুধু নাসির আর নাজিম by রুবেল খান
পাকিস্তানের বিপক্ষে হোম সিরিজে ওয়ানডের পর টেস্টেও দেখা দিয়েছে বাংলাদেশ দলের ব্যাটিং ব্যর্থতা। গতকাল চট্টগ্রাম টেস্টের প্রথম দিনে চরম ব্যাটিং দৈন্যের প্রদর্শনী করে প্রথম ইনিংসে মাত্র ১৩৫ রানেই গুটিয়ে যায় স্বাগতিকরা। তবে বাংলাদেশ দলের এ ব্যর্থতার মধ্যেও কিছুটা ব্যতিক্রম ছিল নাসির হোসেন ও নাজিম উদ্দিনের ব্যাট। দলের ১৩৫ রানের মধ্যে এ দু'জনের ব্যাট থেকেই এসেছে ৭২ রান। বাকিরা মিলে করেছেন মাত্র ৬৩ রান! গতকাল হোম সিটিতে
টেস্টে অভিষিক্ত নাজিম এবং ব্যাট হাতে ওয়ানডে সিরিজের সেরা পারফরমার নাসির ছাড়া দু'অঙ্কের ঘরে রান করতে পেরেছেন শুধু মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। ১৮ রান করেছেন তিনি। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪১ রান করেছেন নাসির। আর নাজিম করেছেন দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩১ রান।
ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্ট খেলতে নেমেই ব্যাট হাতে বেশ সাবলীল ছিলেন ডানহাতি ওপেনার নাজিমউদ্দিন। যদিও প্রথম টেস্ট রান পেতে ১৩ বল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছে তাকে। মোহাম্মদ হাফিজের একটি বল কাভারে ঠেলে দিয়ে রানের খাতা খোলেন নাজিম। পরের ওভারে উমর গুলের দ্বিতীয় বলটি কাভার ড্রাইভ করে প্রথম বাউন্ডারি হাঁকান। এরপর এক প্রান্ত নাজিম আগলে রাখলেও অন্য প্রান্তে সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মিছিল শুরু হয়। চরম ব্যাটিং বিপর্যয়ের পরও নাজিমের দৃঢ়তায় ৫ উইকেটে ৫২ রানে লাঞ্চে যায় বাংলাদেশ। অবশ্য লাঞ্চের আগে ছোট্ট একটা সুযোগ দিয়েছিলেন তিনি। আজমলের বলে নাজিমের স্লিপে দেওয়া ক্যাচটি নিতে পারেননি ইউনিস খান। ২৭ রানে ব্যাট করছিলেন তখন। অবশ্য এরপর আর বেশিদূর যেতে পারেননি তিনি। ২৮তম ওভারে উমর গুলের করা শেষ বলে স্লিপে হাফিজের হাতে ক্যাচ দেন। দুর্ভাগ্য নাজিমের। টিভি রিপ্লেতে দেখা গেছে, নাজিমের ব্যাট ছুঁয়ে আসা বলটি মাটি স্পর্শ করার পর হাফিজ তালুবন্দি করেছেন। ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্টে তাই ৩১ রানের বেশি করার সুযোগ হয়নি তার। ১৩২ মিনিট স্থায়ী তার এ ইনিংসে রয়েছে পাঁচটি চারের মার।
নাজিম আউট হওয়ার পর মাঠে নেমেই দলের হাল ধরেন নাসির। ৩০তম ওভারের প্রথম দু'বলে রান না পেলেও উমর গুলের তৃতীয় বলটি স্কয়ার কাট করে বাউন্ডারি হাঁকান। দলীয় ৪১তম ওভারে সাঈদ আজমলের বল কাট করতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন নাসির। তবে সেটি তালুবন্দি করতে পারেননি উইকেটকিপার আদনান আজমল। ৫১.২ ওভারে আবদুর রেহমানকে প্যাডেল সুইপ করতে গিয়ে আজহার আলীর সহজ ক্যাচ হন নাসির। শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হওয়ার আগে একটি ছক্কা ও সাতটি চারের সাহায্যে ৬৮ বলে ৪১ রান করেন ওয়ানডে সিরিজের একমাত্র সেঞ্চুরিয়ান নাসির হোসেন।
ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্ট খেলতে নেমেই ব্যাট হাতে বেশ সাবলীল ছিলেন ডানহাতি ওপেনার নাজিমউদ্দিন। যদিও প্রথম টেস্ট রান পেতে ১৩ বল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছে তাকে। মোহাম্মদ হাফিজের একটি বল কাভারে ঠেলে দিয়ে রানের খাতা খোলেন নাজিম। পরের ওভারে উমর গুলের দ্বিতীয় বলটি কাভার ড্রাইভ করে প্রথম বাউন্ডারি হাঁকান। এরপর এক প্রান্ত নাজিম আগলে রাখলেও অন্য প্রান্তে সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মিছিল শুরু হয়। চরম ব্যাটিং বিপর্যয়ের পরও নাজিমের দৃঢ়তায় ৫ উইকেটে ৫২ রানে লাঞ্চে যায় বাংলাদেশ। অবশ্য লাঞ্চের আগে ছোট্ট একটা সুযোগ দিয়েছিলেন তিনি। আজমলের বলে নাজিমের স্লিপে দেওয়া ক্যাচটি নিতে পারেননি ইউনিস খান। ২৭ রানে ব্যাট করছিলেন তখন। অবশ্য এরপর আর বেশিদূর যেতে পারেননি তিনি। ২৮তম ওভারে উমর গুলের করা শেষ বলে স্লিপে হাফিজের হাতে ক্যাচ দেন। দুর্ভাগ্য নাজিমের। টিভি রিপ্লেতে দেখা গেছে, নাজিমের ব্যাট ছুঁয়ে আসা বলটি মাটি স্পর্শ করার পর হাফিজ তালুবন্দি করেছেন। ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্টে তাই ৩১ রানের বেশি করার সুযোগ হয়নি তার। ১৩২ মিনিট স্থায়ী তার এ ইনিংসে রয়েছে পাঁচটি চারের মার।
নাজিম আউট হওয়ার পর মাঠে নেমেই দলের হাল ধরেন নাসির। ৩০তম ওভারের প্রথম দু'বলে রান না পেলেও উমর গুলের তৃতীয় বলটি স্কয়ার কাট করে বাউন্ডারি হাঁকান। দলীয় ৪১তম ওভারে সাঈদ আজমলের বল কাট করতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন নাসির। তবে সেটি তালুবন্দি করতে পারেননি উইকেটকিপার আদনান আজমল। ৫১.২ ওভারে আবদুর রেহমানকে প্যাডেল সুইপ করতে গিয়ে আজহার আলীর সহজ ক্যাচ হন নাসির। শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হওয়ার আগে একটি ছক্কা ও সাতটি চারের সাহায্যে ৬৮ বলে ৪১ রান করেন ওয়ানডে সিরিজের একমাত্র সেঞ্চুরিয়ান নাসির হোসেন।
No comments