আটক মার্কিন ড্রোন প্রদর্শন করল ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের অত্যন্ত গোপন ও স্পর্শকাতর চালকবিহীন গোয়েন্দা বিমান (স্টিলথ ড্রোন) আটক করেছে ইরান। একটি ভিডিওচিত্রের মাধ্যমে এটি প্রদর্শন করেছে ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ড। ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন এ ভিডিওচিত্র প্রচার করে। ফলে ইরানের বিরুদ্ধে গোপন মার্কিন তৎপরতাই শুধু প্রকাশ হলো না, অত্যাধুনিক ও স্পর্শকাতর মার্কিন প্রযুক্তিও অক্ষত অবস্থায় ইরানের হস্তগত হলো। মার্কিন বিমানের আকাশসীমা লঙ্ঘনের ঘটনায় জাতিসংঘে অভিযোগ করেছে
ইরান। এ ঘটনায় ইরান সুইস রাষ্ট্রদূতকে তলব করে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে। উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ইরানের কূটনৈতিক সম্পর্ক না থাকায় সুইস দূতাবাসের মাধ্যমে তারা কূটনৈতিক তথ্য আদান-প্রদান করে। খবর : বিবিসি, আল জাজিরা ও ডন নিউজ।
ইরান সরকারের দাবি, ড্রোন বিমানটি আফগান সীমান্ত থেকে ১৪০ মাইল দূরে ভূপাতিত হয়। দুই মিনিটের ভিডিওচিত্রে দেখা যায়, ইরান কর্তৃপক্ষ আরকিউ-১৭০ সেনটিনেল স্টিলথ বিমানটি পরীক্ষা করে দেখছে। বিমানটি সম্পূর্ণ অক্ষতই দেখা যায় এ সময়। এ ধরনের অত্যাধুনিক ড্রোন আটকের ঘটনা বিশ্বে এই প্রথম। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের ড্রোন খুবই কম রয়েছে। পেন্টাগন কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন, অত্যাধুনিক এ প্রযুক্তিটি ইরান, রাশিয়া ও চীনের কাছে তুলে দিতে পারে। অত্যন্ত গোপন এ প্রযুক্তি নিয়ে তারা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন বিমান হারানোর সত্যতা নিশ্চিত করেছে। একই সঙ্গে বিমানটি যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ভূপাতিত হয়েছে বলেও তারা দাবি করে। যদিও ইরানের দাবি, তাদের বাহিনী তড়িৎপ্রবাহের মাধ্যমে ড্রোন বিমানটি ছিনতাই করেছে। স্টিলথ ড্রোন বিমানটি ইরানের পরমাণবিক স্থাপনার ওপর নজরদারির কাজে ব্যবহৃত হচ্ছিল। মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা জানিয়েছে, এ সপ্তাহের প্রথমদিকে তারা বিমানটির নিয়ন্ত্রণ হারায়। কোনো ধরনের বৈদ্যুতিক প্রবাহের মাধ্যমে এটি ভূপাতিত করা হয়েছে_ ইরানের এমন দাবি নাকচ করেছেন তারা।
ইরানের টেলিভিশন জানায়, ইরানের সেনাবাহিনীর 'ইলেক্ট্রনিক ওয়ারফেয়ার গার্ডস' ডিসেম্বরের ৪ তারিখ কাশমার শহরের ওপর থেকে ড্রোন বিমানটি উড়ে যাওয়া অবস্থায় ছিনতাই করে।
ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ড বাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমির আলী হাজিজাদেহ সংবাদ মাধ্যমকে জানান, ড্রোন বিমানটি আমাদের ফাঁদে এসে পড়ে। আর তখনই নূ্যনতম ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াই আমরা বিমানটি আটক করি।
বান কি মুনের কাছে লেখা চিঠিতে ইরান অভিযোগ করেছে, যুক্তরাষ্ট্র ইরানে উস্কানিমূলক এবং গোপন তৎপরতা চালাচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন।
ইরান সরকারের দাবি, ড্রোন বিমানটি আফগান সীমান্ত থেকে ১৪০ মাইল দূরে ভূপাতিত হয়। দুই মিনিটের ভিডিওচিত্রে দেখা যায়, ইরান কর্তৃপক্ষ আরকিউ-১৭০ সেনটিনেল স্টিলথ বিমানটি পরীক্ষা করে দেখছে। বিমানটি সম্পূর্ণ অক্ষতই দেখা যায় এ সময়। এ ধরনের অত্যাধুনিক ড্রোন আটকের ঘটনা বিশ্বে এই প্রথম। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের ড্রোন খুবই কম রয়েছে। পেন্টাগন কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন, অত্যাধুনিক এ প্রযুক্তিটি ইরান, রাশিয়া ও চীনের কাছে তুলে দিতে পারে। অত্যন্ত গোপন এ প্রযুক্তি নিয়ে তারা কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
যুক্তরাষ্ট্র প্রশাসন বিমান হারানোর সত্যতা নিশ্চিত করেছে। একই সঙ্গে বিমানটি যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে ভূপাতিত হয়েছে বলেও তারা দাবি করে। যদিও ইরানের দাবি, তাদের বাহিনী তড়িৎপ্রবাহের মাধ্যমে ড্রোন বিমানটি ছিনতাই করেছে। স্টিলথ ড্রোন বিমানটি ইরানের পরমাণবিক স্থাপনার ওপর নজরদারির কাজে ব্যবহৃত হচ্ছিল। মার্কিন সামরিক কর্মকর্তারা জানিয়েছে, এ সপ্তাহের প্রথমদিকে তারা বিমানটির নিয়ন্ত্রণ হারায়। কোনো ধরনের বৈদ্যুতিক প্রবাহের মাধ্যমে এটি ভূপাতিত করা হয়েছে_ ইরানের এমন দাবি নাকচ করেছেন তারা।
ইরানের টেলিভিশন জানায়, ইরানের সেনাবাহিনীর 'ইলেক্ট্রনিক ওয়ারফেয়ার গার্ডস' ডিসেম্বরের ৪ তারিখ কাশমার শহরের ওপর থেকে ড্রোন বিমানটি উড়ে যাওয়া অবস্থায় ছিনতাই করে।
ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ড বাহিনীর প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আমির আলী হাজিজাদেহ সংবাদ মাধ্যমকে জানান, ড্রোন বিমানটি আমাদের ফাঁদে এসে পড়ে। আর তখনই নূ্যনতম ক্ষয়ক্ষতি ছাড়াই আমরা বিমানটি আটক করি।
বান কি মুনের কাছে লেখা চিঠিতে ইরান অভিযোগ করেছে, যুক্তরাষ্ট্র ইরানে উস্কানিমূলক এবং গোপন তৎপরতা চালাচ্ছে, যা আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন।
No comments