বিএনপির কোনো গ্রুপই 'বর্জনের' পক্ষে নেই
ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) ব্যবহার না করার এবং সেনা মোতায়েনের দাবি নির্বাচন কমিশন না মানায় কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিলেও জেলা বিএনপির দুই পক্ষই মাঠে আছে। জাতীয় রাজনীতিতে লাভের হিসাব করে বিএনপি নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করছে বিভিন্ন মহল। কিন্তু স্থানীয়ভাবে এ সিদ্ধান্তকে 'নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারা' মনে করে নির্বাচনে রয়ে গেছেন জেলা বিএনপির নেতারা।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমিন-উর-রশিদ ইয়াছিন ছাড়া প্রায় সব নেতাই কোনো না কোনোভাবে নির্বাচনের মাঠে রয়েছেন। কাউন্সিলর পদে প্রতিটি ওয়ার্ডে অংশ নিচ্ছেন ইয়াছিন গ্রুপের বেশির ভাগ নেতা।
বিএনপির অন্য গ্রুপের নেতা বিলুপ্ত পৌরসভার মেয়র মনিরুল হক সাক্কু সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে নিজে অংশ নিয়েছেন। কাউন্সিলর পদে নির্বাচন করছেন তাঁর গ্রুপের এক নেতা। কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে নির্বাচন না করলে আগামী পাঁচ বছর কুমিল্লায় বিএনপির রাজনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে তাঁরা মনে করছেন।
এ বিষয়ে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমিন-উর-রশিদ ইয়াছিন কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমরা দলীয়ভাবে সবাইকে সতর্ক করে দিয়েছি। আগামী ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন পর্যন্ত আমরা অপেক্ষা করব। এরপর সাংগঠনিকভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।'
গত ডিসেম্বরে জেলা বিএনপি সংবাদ সম্মেলন করে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেয়। সংবাদ সম্মেলনে দলের জেলা সভাপতি রাবেয়া চৌধুরীও উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৫ জানুয়ারি কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোট নেওয়া হবে।
তফসিল ঘোষণার পর থেকে বিএনপি ইভিএম বাতিল এবং সেনা মোতায়েনের দাবি জানিয়ে আসছিল। বিএনপির এ দাবি আমলে নেয়নি নির্বাচন কমিশন। কুমিল্লায় সম্ভাব্য প্রার্থী ও গণমান্য ব্যক্তিদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় নির্বাচন কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেন নির্বাচন প্রতিহত বা কোনো ধরনের বাধা সৃষ্টির চেষ্টা করলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে কঠোর মনোভাব ব্যক্ত করেন।
বিএনপি নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নিলেও দলের কেন্দ্রীয় সদস্য মনিরুল হক সাক্কু নাগরিক কমিটির ব্যানারে নির্বাচন করছেন। কাউন্সিলর পদেও দলের অন্তত অর্ধশত নেতা-কর্মী প্রার্থী হয়েছেন। কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমিন-উর-রশিদ ইয়াছিন মেয়র পদে নির্বাচনে অংশ না নিলেও তাঁর গ্রুপের নেতারাই সবচেয়ে বেশি কাউন্সিলর পদে নির্বাচন করছেন। তাঁরা গণসংযোগও চালিয়ে যাচ্ছেন।
দলটির সাধারণ কর্মীরা জানান, পছন্দ-অপছন্দ, এ গ্রুপ ওই গ্রুপ যা-ই হোক, দলীয় প্রার্থীকেই সমর্থন দিয়ে আসছেন তাঁরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে বিএনপির পদ-পদবি নিয়ে যাঁরা কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন তাঁরা হলেন_১ নম্বর ওয়ার্ডে ইয়াছিন গ্রুপের নেতা ও শহর বিএনপির সহসভাপতি আকছিরুল বাশার সোহাগ, ২ নম্বর ওয়ার্ডে একই গ্রুপের নেতা ও শহর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. বিল্লাল হোসেন ও গোলাম রাব্বানী আজাদ, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল মোমেন, ওয়ার্ড বিএনপির সহসভাপতি মীর হোসেন মিরন ও সাধারণ সম্পাদক এ কে এম তোফাজ্জল হোসেন বেলাল, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে একই গ্রুপের নেতা ও শহর বিএনপির সহসভাপতি মো. মোসলেম উদ্দিন, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. মোখলেছুর রহমান, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে শহর বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি এস এম এ রহমান, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে জেলা (দক্ষিণ) বিএনপির সদস্য কাজী বেলাল আহমেদ খান, ১২ নম্বর ওয়ার্ডে শহর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ফেরদৌস পাটোয়ারী, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে শহর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আবদুল হালিম ও ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. শাখাওয়াত উল্লাহ শিপন। এ ওয়ার্ডে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সাক্কু গ্রুপের নেতা ও শহর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবদুস সালাম মাসুক। ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে ইয়াছিন গ্রুপের নেতা ও ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মো. আবাদ মিয়া, ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য মো. আলী কিসমত, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে শহর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে সাক্কু গ্রুপের নেতা ও বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. রেজাউল করিম ও ওয়ার্ড যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন, ২০ নম্বর ওয়ার্ডে ইয়াছিন গ্রুপের নেতা ও সদর দক্ষিণ বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. হারুনুর রশিদ, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মফিজুল ইসলাম ও জিয়া স্মৃতি সংসদ স্থানীয় শাখার সভাপতি আবদুর রশিদ, ২১ নম্বর ওয়ার্ডে সদর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য গোলাম জিলানী, ২২ নম্বর ওয়ার্ডে ইয়াছিন গ্রুপের নেতা ও সদর দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি মো. শাহ আলম মজুমদার ও সহসভাপতি মো. রেজাউল করিম, ২৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলম ও ইয়াছিন গ্রুপের নেতা আইয়ুব আলী, ২৪ নম্বর ওয়ার্ড থেকে একই গ্রুপের নেতা ও সদর দক্ষিণ পৌর ছাত্রদলের সভাপতি মো. আবদুল্লাহ আল মামুন ও ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মো. নাছিরউদ্দিন, ২৫ নম্বর ওয়ার্ড থেকে সদর দক্ষিণ উপজেলা যুবদল সভাপতি মো. খলিলুর রহমান, ২৬ নম্বর ওয়ার্ড থেকে সাক্কু গ্রুপের নেতা সদর দক্ষিণ পৌর বিএনপির সহসভাপতি মো. কামাল হোসেন, ২৭ নম্বর ওয়ার্ড থেকে ইয়াছিন গ্রুপের নেতা ও ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন স্বপন।
এ ছাড়া সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ১ নম্বর ওয়ার্ডে ইয়াছিনের সমর্থক ও মহিলা দলের সহসভাপতি রায়হান রহমান হেলেন এবং কোহিনুর আক্তার কাকলি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।
নির্বাচনের বিষয়ে মনিরুল হক সাক্কু বলেন, 'দীর্ঘদিন ধরে যাঁরা আমার সঙ্গে ছিলেন সেই নেতা-কর্মীদের নিয়ে আলাপ করে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছি। আমি নিরূপায়। নির্বাচনে আমাদের অবস্থান ভালো।'
বিএনপির অন্য গ্রুপের নেতা বিলুপ্ত পৌরসভার মেয়র মনিরুল হক সাক্কু সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে নিজে অংশ নিয়েছেন। কাউন্সিলর পদে নির্বাচন করছেন তাঁর গ্রুপের এক নেতা। কেন্দ্রের সিদ্ধান্ত মেনে নিয়ে নির্বাচন না করলে আগামী পাঁচ বছর কুমিল্লায় বিএনপির রাজনীতি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে তাঁরা মনে করছেন।
এ বিষয়ে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমিন-উর-রশিদ ইয়াছিন কালের কণ্ঠকে বলেন, 'আমরা দলীয়ভাবে সবাইকে সতর্ক করে দিয়েছি। আগামী ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের শেষ দিন পর্যন্ত আমরা অপেক্ষা করব। এরপর সাংগঠনিকভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।'
গত ডিসেম্বরে জেলা বিএনপি সংবাদ সম্মেলন করে আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেয়। সংবাদ সম্মেলনে দলের জেলা সভাপতি রাবেয়া চৌধুরীও উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী, আগামী ৫ জানুয়ারি কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের ভোট নেওয়া হবে।
তফসিল ঘোষণার পর থেকে বিএনপি ইভিএম বাতিল এবং সেনা মোতায়েনের দাবি জানিয়ে আসছিল। বিএনপির এ দাবি আমলে নেয়নি নির্বাচন কমিশন। কুমিল্লায় সম্ভাব্য প্রার্থী ও গণমান্য ব্যক্তিদের সঙ্গে মতবিনিময়ের সময় নির্বাচন কমিশনার এম সাখাওয়াত হোসেন নির্বাচন প্রতিহত বা কোনো ধরনের বাধা সৃষ্টির চেষ্টা করলে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে কঠোর মনোভাব ব্যক্ত করেন।
বিএনপি নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নিলেও দলের কেন্দ্রীয় সদস্য মনিরুল হক সাক্কু নাগরিক কমিটির ব্যানারে নির্বাচন করছেন। কাউন্সিলর পদেও দলের অন্তত অর্ধশত নেতা-কর্মী প্রার্থী হয়েছেন। কেন্দ্রীয় নির্দেশনা অনুযায়ী জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমিন-উর-রশিদ ইয়াছিন মেয়র পদে নির্বাচনে অংশ না নিলেও তাঁর গ্রুপের নেতারাই সবচেয়ে বেশি কাউন্সিলর পদে নির্বাচন করছেন। তাঁরা গণসংযোগও চালিয়ে যাচ্ছেন।
দলটির সাধারণ কর্মীরা জানান, পছন্দ-অপছন্দ, এ গ্রুপ ওই গ্রুপ যা-ই হোক, দলীয় প্রার্থীকেই সমর্থন দিয়ে আসছেন তাঁরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে বিএনপির পদ-পদবি নিয়ে যাঁরা কাউন্সিলর পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নেমেছেন তাঁরা হলেন_১ নম্বর ওয়ার্ডে ইয়াছিন গ্রুপের নেতা ও শহর বিএনপির সহসভাপতি আকছিরুল বাশার সোহাগ, ২ নম্বর ওয়ার্ডে একই গ্রুপের নেতা ও শহর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. বিল্লাল হোসেন ও গোলাম রাব্বানী আজাদ, ৩ নম্বর ওয়ার্ডে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্যসচিব আবদুল্লাহ আল মোমেন, ওয়ার্ড বিএনপির সহসভাপতি মীর হোসেন মিরন ও সাধারণ সম্পাদক এ কে এম তোফাজ্জল হোসেন বেলাল, ৪ নম্বর ওয়ার্ডে একই গ্রুপের নেতা ও শহর বিএনপির সহসভাপতি মো. মোসলেম উদ্দিন, ৫ নম্বর ওয়ার্ডে ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. মোখলেছুর রহমান, ৬ নম্বর ওয়ার্ডে শহর বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি এস এম এ রহমান, ৭ নম্বর ওয়ার্ডে জেলা (দক্ষিণ) বিএনপির সদস্য কাজী বেলাল আহমেদ খান, ১২ নম্বর ওয়ার্ডে শহর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ফেরদৌস পাটোয়ারী, ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে শহর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আবদুল হালিম ও ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. শাখাওয়াত উল্লাহ শিপন। এ ওয়ার্ডে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন সাক্কু গ্রুপের নেতা ও শহর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবদুস সালাম মাসুক। ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে ইয়াছিন গ্রুপের নেতা ও ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মো. আবাদ মিয়া, ১৫ নম্বর ওয়ার্ডে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য মো. আলী কিসমত, ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে শহর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, ১৯ নম্বর ওয়ার্ডে সাক্কু গ্রুপের নেতা ও বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. রেজাউল করিম ও ওয়ার্ড যুবদলের সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির হোসেন, ২০ নম্বর ওয়ার্ডে ইয়াছিন গ্রুপের নেতা ও সদর দক্ষিণ বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মো. হারুনুর রশিদ, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মফিজুল ইসলাম ও জিয়া স্মৃতি সংসদ স্থানীয় শাখার সভাপতি আবদুর রশিদ, ২১ নম্বর ওয়ার্ডে সদর দক্ষিণ বিএনপির সদস্য গোলাম জিলানী, ২২ নম্বর ওয়ার্ডে ইয়াছিন গ্রুপের নেতা ও সদর দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি মো. শাহ আলম মজুমদার ও সহসভাপতি মো. রেজাউল করিম, ২৩ নম্বর ওয়ার্ড থেকে ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলম ও ইয়াছিন গ্রুপের নেতা আইয়ুব আলী, ২৪ নম্বর ওয়ার্ড থেকে একই গ্রুপের নেতা ও সদর দক্ষিণ পৌর ছাত্রদলের সভাপতি মো. আবদুল্লাহ আল মামুন ও ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি মো. নাছিরউদ্দিন, ২৫ নম্বর ওয়ার্ড থেকে সদর দক্ষিণ উপজেলা যুবদল সভাপতি মো. খলিলুর রহমান, ২৬ নম্বর ওয়ার্ড থেকে সাক্কু গ্রুপের নেতা সদর দক্ষিণ পৌর বিএনপির সহসভাপতি মো. কামাল হোসেন, ২৭ নম্বর ওয়ার্ড থেকে ইয়াছিন গ্রুপের নেতা ও ওয়ার্ড বিএনপির সহ-সাধারণ সম্পাদক সাখাওয়াত হোসেন স্বপন।
এ ছাড়া সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলর পদে ১ নম্বর ওয়ার্ডে ইয়াছিনের সমর্থক ও মহিলা দলের সহসভাপতি রায়হান রহমান হেলেন এবং কোহিনুর আক্তার কাকলি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।
নির্বাচনের বিষয়ে মনিরুল হক সাক্কু বলেন, 'দীর্ঘদিন ধরে যাঁরা আমার সঙ্গে ছিলেন সেই নেতা-কর্মীদের নিয়ে আলাপ করে নির্বাচন করার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছি। আমি নিরূপায়। নির্বাচনে আমাদের অবস্থান ভালো।'
No comments