গ্রামীণ ব্যাংকে ড. ইউনূসের হস্তক্ষেপ বন্ধের দাবি
গ্রামীণ ব্যাংক ও তার সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোয় নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অবৈধ হস্তক্ষেপ বন্ধের দাবি জানানো হয়েছে। গ্রামীণ ব্যাংক নির্যাতিত কর্মী পরিষদ এবং গ্রামীণ ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারী সমিতি গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানায়। ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। সংবাদ সম্মেলনে গ্রামীণ ব্যাংকের চাকরিতে পুনর্বহাল, ব্যাংকের বর্তমান পরিচালনা পরিষদ বাতিল এবং সহযোগী ৫৪
প্রতিষ্ঠানকে গ্রামীণ ব্যাংকের আওতায় আনারও দাবি জানানো হয়। এতে বলা হয়, ড. ইউনূস নিজ স্বার্থ বজায় রাখতে অপকৌশলে বিভিন্ন সময় প্রায় ৮ হাজার কর্মীকে গ্রামীণ ব্যাংক থেকে চাকরিচ্যুত করেছেন। তারা এখন মানবেতর জীবনযাপন করছেন। দীর্ঘদিন ধরে তাদের চাকরিতে পুনর্বহালের দাবি জানানো হলেও কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
সংবাদ সম্মেলনে গ্রামীণ ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারী সমিতির মহাসচিব মজিবুর রহমান লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সমিতির সভাপতি কেএম শহীদুল হক, কর্মী পরিষদের সভাপতি মাসুম সরকার, সাংগঠনিক সম্পাদক আনিসুর রহমান, ধীরেন্দ্র নাথ সাহা প্রমুখ। মজিবুর রহমান বলেন, ড. ইউনূস বহাল তবিয়তে গ্রামীণ ব্যাংক ভবনে বসে প্রতিষ্ঠানটিকে অকার্যকর করতে দিনরাত শলাপরামর্শ করে যাচ্ছেন।
সেই সঙ্গে গ্রামীণ ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোকে করায়ত্ত করার জন্য অবৈধ তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি অভিযোগ করেন, গ্রামীণের ৫৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের চেষ্টা চলছে।
এতে বলা হয়, বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের ৯ জন পুতুল পরিচালককে ড. ইউনূস বিভিন্নভাবে তার নিজের স্বার্থে ব্যবহার করছেন। তিনি তার মনোনীত ব্যক্তিকে এমডি নিয়োগের পাঁয়তারা করছেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আজ মঙ্গলবার মিরপুরের গ্রামীণ ব্যাংক কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি ও প্রতিবাদ সভার আয়োজন করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে গ্রামীণ ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারী সমিতির মহাসচিব মজিবুর রহমান লিখিত বক্তব্য উপস্থাপন করেন। অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সমিতির সভাপতি কেএম শহীদুল হক, কর্মী পরিষদের সভাপতি মাসুম সরকার, সাংগঠনিক সম্পাদক আনিসুর রহমান, ধীরেন্দ্র নাথ সাহা প্রমুখ। মজিবুর রহমান বলেন, ড. ইউনূস বহাল তবিয়তে গ্রামীণ ব্যাংক ভবনে বসে প্রতিষ্ঠানটিকে অকার্যকর করতে দিনরাত শলাপরামর্শ করে যাচ্ছেন।
সেই সঙ্গে গ্রামীণ ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোকে করায়ত্ত করার জন্য অবৈধ তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি অভিযোগ করেন, গ্রামীণের ৫৪টি প্রতিষ্ঠানের ৫০ হাজার কোটি টাকা আত্মসাতের চেষ্টা চলছে।
এতে বলা হয়, বর্তমান পরিচালনা পর্ষদের ৯ জন পুতুল পরিচালককে ড. ইউনূস বিভিন্নভাবে তার নিজের স্বার্থে ব্যবহার করছেন। তিনি তার মনোনীত ব্যক্তিকে এমডি নিয়োগের পাঁয়তারা করছেন।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, দাবি আদায়ের লক্ষ্যে আজ মঙ্গলবার মিরপুরের গ্রামীণ ব্যাংক কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি ও প্রতিবাদ সভার আয়োজন করা হবে।
No comments