কায়রোর তাহরির স্কয়ারে সংঘর্ষ :নিহত ৩৩-নিবাচন নিয়ে অনিশ্চয়তা
মিসরের তাহরির স্কয়ারে গত তিন দিনের সেনা শাসনবিরোধী বিক্ষোভ ও সংঘর্ষে ৩৩ জন নিহত হয়েছে। মিসরের রাজধানী কায়রোর তাহারির স্কয়ারে তৃতীয় দিনের মতো গতকাল সোমবারও সহিংসতা অব্যাহত ছিল। দাঙ্গা পুলিশ ও বিক্ষোভকারীদের মধ্যে সংঘর্ষে এ পর্যন্ত আহত হয়েছে ১ হাজার ৭৫০ জন। ক্ষমতাসীন সশস্ত্র বাহিনীর কমান্ড কাউন্সিলের (এসসিএএফ) বিরুদ্ধে গত শনিবার থেকে রাজধানী কায়রো ও দেশের অন্যত্র সহিংস বিক্ষোভ শুরু হয়। রোববার রাত থেকে সোমবার সকাল পর্যন্ত বিক্ষোভ অব্যাহত ছিল।
গতকাল দাঙ্গা পুলিশ তাহরির স্কয়ার থেকে হাজার হাজার বিক্ষোভকারীকে হটানোর পদক্ষেপ নেয়। টিভি ফুটেজে দেখা যায়, সেনা শাসনবিরোধী বিক্ষোভকারীরা সাঁজোয়া যানে ইটপাটকেল ছুড়ছে। এ সময় তারা বিক্ষোভকারীদের লক্ষ্য করে টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ ও রাবার বুলেট ছোড়ে। বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে লাঠিপেটা করে নিরাপত্তা বাহিনী। এতে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।
দেশটির স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা হতাহতের খবর স্বীকার করেছেন। আহতদের মধ্যে নিরাপত্তা বাহিনীর ৪০ সদস্যও রয়েছেন। সহিংসতার প্রতিবাদে মিসরের সংস্কৃতি মন্ত্রী ইমাদ আবু গাজি পদত্যাগ করেছেন। নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষের মাত্র কয়েক ঘণ্টা পরই আন্দোলনকারীরা আবার তাহরির স্কয়ার দখল করে নেয়। হাজার হাজার বিক্ষোভকারী এখনও সেখানে অবস্থান করছে।
বিক্ষোভকারীরা সশস্ত্র বাহিনীর সুপ্রিম কাউন্সিলের বিপক্ষে স্লোগান দেয় এবং এর প্রধান ফিল্ড মার্শাল হুসেইন তানতারির পদত্যাগ দাবি করে। হোসনি মোবারক পদত্যাগ করার পর তানতাবির নেতৃত্বেই সুপ্রিম কাউন্সিল ক্ষমতা গ্রহণ করে। অন্তর্বর্তীকালীন সেনাশাসকরা ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে চাইছেন বলে বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেছে।
বিক্ষোভারীরা সশস্ত্র বাহিনীর কমান্ড কাউন্সিলকে বেসামরিক প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের আহ্বান জানায়। নয়া পার্লামেন্টকে সংবিধানের খসড়া তৈরির দায়িত্ব দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বিক্ষোভকারীরা। নয়া সংবিধানে বেসামরিক জনপ্রতিনিধিদের নিরঙ্কুশ কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার দাবিতে আবার কায়রোর তাহরির স্কয়ার বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে। বিক্ষোভকারীদের আশঙ্কা, ২৮ নভেম্বর শুরু হওয়া সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে সুপ্রিম কাউন্সিল তাদের সেনা কর্তৃত্ব ধরে রাখার চেষ্টা করবে।
দেশটির স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা হতাহতের খবর স্বীকার করেছেন। আহতদের মধ্যে নিরাপত্তা বাহিনীর ৪০ সদস্যও রয়েছেন। সহিংসতার প্রতিবাদে মিসরের সংস্কৃতি মন্ত্রী ইমাদ আবু গাজি পদত্যাগ করেছেন। নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষের মাত্র কয়েক ঘণ্টা পরই আন্দোলনকারীরা আবার তাহরির স্কয়ার দখল করে নেয়। হাজার হাজার বিক্ষোভকারী এখনও সেখানে অবস্থান করছে।
বিক্ষোভকারীরা সশস্ত্র বাহিনীর সুপ্রিম কাউন্সিলের বিপক্ষে স্লোগান দেয় এবং এর প্রধান ফিল্ড মার্শাল হুসেইন তানতারির পদত্যাগ দাবি করে। হোসনি মোবারক পদত্যাগ করার পর তানতাবির নেতৃত্বেই সুপ্রিম কাউন্সিল ক্ষমতা গ্রহণ করে। অন্তর্বর্তীকালীন সেনাশাসকরা ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে চাইছেন বলে বিক্ষোভকারীরা অভিযোগ করেছে।
বিক্ষোভারীরা সশস্ত্র বাহিনীর কমান্ড কাউন্সিলকে বেসামরিক প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের আহ্বান জানায়। নয়া পার্লামেন্টকে সংবিধানের খসড়া তৈরির দায়িত্ব দেওয়ার দাবি জানিয়েছে বিক্ষোভকারীরা। নয়া সংবিধানে বেসামরিক জনপ্রতিনিধিদের নিরঙ্কুশ কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠার দাবিতে আবার কায়রোর তাহরির স্কয়ার বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছে। বিক্ষোভকারীদের আশঙ্কা, ২৮ নভেম্বর শুরু হওয়া সাধারণ নির্বাচনের মাধ্যমে সুপ্রিম কাউন্সিল তাদের সেনা কর্তৃত্ব ধরে রাখার চেষ্টা করবে।
No comments