উত্তর প্রদেশের বিভক্তি নিয়ে অস্বস্তিতে কংগ্রেস-২৫ সেকেন্ডেই প্রস্তাব পাস
ভারতের অন্যতম বড় রাজ্য উত্তর প্রদেশকে চার ভাগে ভাগ করার প্রস্তাব রাজ্য বিধানসভায় পাস করিয়ে কংগ্রেসকে চাপে ফেলে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মায়াবতী। গতকাল সোমবার বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে ২৫ সেকেন্ডেই মায়াবতীর প্রস্তাব পাস হয়। প্রস্তাব অনুসারে পূর্বাঞ্চল, বুন্দেলখণ্ড, অব্ধ প্রদেশ এবং পশ্চিম প্রদেশ_ এ চার ভাগে ভাগ হচ্ছে রাজ্য। মায়াবতীর এ প্রস্তাবকে কংগ্রেস, বিজেপি এবং মুলায়ম সিং যাদবের সমাজবাদী পার্টি 'মায়ার খেলা' নামে
অভিহিত করলেও তারা স্বীকার করতে বাধ্য হচ্ছেন, ২০১২ সালে হতে যাওয়া রাজ্য বিধানসভা নির্বাচনের আগে মোক্ষম রাজনৈতিক চাল দিয়েছেন বহুজন সমাজবাদী পার্টির নেত্রী মায়াবতী। এখন রাজ্য ভাগের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত কেন্দ্রীয় সরকারকেই নিতে হবে। ফলে চাপে পড়ে গেছে কংগ্রেস। কারণ একদিকে তেলেঙ্গানার পর এবার উত্তর প্রদেশ নিয়ে যদি আলাদা রাজ্যের দাবিতে আন্দোলন শুরু হয়, তবে অস্বস্তি বাড়বে কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকারের।
এ অবস্থা সামাল দিতে 'দ্বিতীয় রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন' গঠনের বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু হচ্ছে। রাজ্য বিধানসভায় প্রস্তাব পাস হলেও চূড়ান্ত সম্মতি দেবে দেশের আইনসভা, লোকসভা।
আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে দলের ৭০ বিধায়ককে আর 'টিকিট' দেবেন না বলে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন মায়াবতী। তারা মুলায়ম সিং যাদব এবং বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে মায়াবতী সরকারকে ফেলে দেওয়ার জন্য অনাস্থা প্রস্তাব আনতে উদ্যোগী হয়েছিলেন। কিন্তু এখন মায়াবতী উল্টো চালে আটকে গেলেন তারা। একই সঙ্গে মুলায়ম সিং যাদবের সমাজবাদী পার্টির ভোটব্যাংক হলো মুসলমান ও যাদবরা, যারা রাজ্যের নতুন প্রস্তাবিত ভাগ হওয়া চার অংশেই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছেন। সোমবার থেকে দিলি্লতে কংগ্রেসের তরফে রাজ্য পুনর্গঠন নিয়ে তৎপরতা শুরু হয়ে গেছে।
মঙ্গলবারই দিলি্ল যাবেন আরেক শরিক নেত্রী তৃণমূল কংগ্রেসের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি ও এলসিপি নেতা শারদ পাওয়ার দু'জনই রাজ্য ভাগের বিরোধী। কারণ পশ্চিমবঙ্গ ও মহারাষ্ট্রে, রাজ্য ভাগের দাবিতে আন্দোলন চলছে।
এ অবস্থা সামাল দিতে 'দ্বিতীয় রাজ্য পুনর্গঠন কমিশন' গঠনের বিষয়ে চিন্তা-ভাবনা শুরু হচ্ছে। রাজ্য বিধানসভায় প্রস্তাব পাস হলেও চূড়ান্ত সম্মতি দেবে দেশের আইনসভা, লোকসভা।
আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে দলের ৭০ বিধায়ককে আর 'টিকিট' দেবেন না বলে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেছেন মায়াবতী। তারা মুলায়ম সিং যাদব এবং বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে মায়াবতী সরকারকে ফেলে দেওয়ার জন্য অনাস্থা প্রস্তাব আনতে উদ্যোগী হয়েছিলেন। কিন্তু এখন মায়াবতী উল্টো চালে আটকে গেলেন তারা। একই সঙ্গে মুলায়ম সিং যাদবের সমাজবাদী পার্টির ভোটব্যাংক হলো মুসলমান ও যাদবরা, যারা রাজ্যের নতুন প্রস্তাবিত ভাগ হওয়া চার অংশেই ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছেন। সোমবার থেকে দিলি্লতে কংগ্রেসের তরফে রাজ্য পুনর্গঠন নিয়ে তৎপরতা শুরু হয়ে গেছে।
মঙ্গলবারই দিলি্ল যাবেন আরেক শরিক নেত্রী তৃণমূল কংগ্রেসের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি ও এলসিপি নেতা শারদ পাওয়ার দু'জনই রাজ্য ভাগের বিরোধী। কারণ পশ্চিমবঙ্গ ও মহারাষ্ট্রে, রাজ্য ভাগের দাবিতে আন্দোলন চলছে।
No comments