বিসিএস আইসিটি ওয়ার্ল্ড ২০১১ মেলা উদ্বোধন তথ্যপ্রযুক্তি হবে দেশের অর্থনীতির অন্যতম খাত :মুহিত
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত বলেছেন, আগামী কয়েক বছরের মধ্যে তথ্যপ্রযুক্তি খাত হবে দেশের অর্থনীতির অন্যতম খাত। বর্তমান সরকার আইসিটি খাতকে প্রাধান্য দিচ্ছে। এ খাতটিই হবে কর্মসংস্থানের সবচেয়ে বড় খাত। এরপর তৈরি পোশাক খাত এবং কৃষি খাত। সোমবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে বিসিএস আইসিটি ওয়ার্ল্ড-২০১১ মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এ কথা বলেন।
'ডিজিটাল বাংলাদেশের জন্য ডিজিটাল শিক্ষা' শীর্ষক এ মেলার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতির সভাপতি মোস্তাফা জব্বারের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে আলোচনায় অংশ নেন বাংলালায়ন কমিউনিকেশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান মেজর (অব.) আবদুল মান্নান ও প্রদর্শনী কমিটির আহ্বায়ক কাজী আশরাফুল আলম।
গতকাল থেকে শুরু হওয়া এ মেলা চলবে ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত। প্রদর্শনী প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চলবে। মেলার প্রবেশমূল্য করা হয়েছে ২০ টাকা। তবে স্কুলের শিক্ষার্থীরা তাদের পরিচয়পত্র দেখিয়ে বিনামূল্যে মেলায় প্রবেশ করতে পারবে। এবারের মেলায় তথ্যপ্রযুক্তির ৫০টি দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের ৩০টি প্যাভিলিয়ন ও ৭০টি স্টল থাকছে।
প্রতিবছরের মতো এবারও মেলা চলাকালে প্রতিদিন তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। এতে দেশে-বিদেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হবে। প্রদর্শনীর শেষ দিন বিকেল ৩টায় ডিজিটাল চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।
প্রবেশ টিকিটের ওপর রয়েছে আকর্ষণীয় পুরস্কার।
অর্থমন্ত্রী বলেন, দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে তথ্যপ্রযুক্তির সুবিধা পেঁৗছে দিতে গত বছর ১৪ নভেম্বর থেকে সাড়ে চার হাজার ইউনিয়ন পরিষদ পর্যায়ে তথ্যকেন্দ্র খোলা হয়েছে। যদিও অনেক জায়গায় নানা ধরনের সমস্যা রয়েছে। তবু এসব কেন্দ্র থেকে সাধারণ মানুষ উপকার পাচ্ছে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষরা তাদের স্বজনদের পাঠানো অর্থ সহজে পাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ফরম, পরীক্ষার ফল, রেলের টিকিট কাটাসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা এখন ঘরে বসেই পাওয়া যাচ্ছে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, টেন্ডারে দুর্নীতি বন্ধ করতে ই-টেন্ডার চালু হচ্ছে। ভূমি সংক্রান্ত জটিলতার কারণে দেশে নানা ধরনের সমস্যা হচ্ছে। ভূমি ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। এ ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রশাসনের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতেও নানা ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তিনি এ খাতের ব্যবসায়ীদের কম মুনাফা করে তথ্যপ্রযুক্তি জনগণের দোরগোড়ায় পেঁৗছে দেওয়ার আহ্বান জানান।
গতকাল থেকে শুরু হওয়া এ মেলা চলবে ২৫ নভেম্বর পর্যন্ত। প্রদর্শনী প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত চলবে। মেলার প্রবেশমূল্য করা হয়েছে ২০ টাকা। তবে স্কুলের শিক্ষার্থীরা তাদের পরিচয়পত্র দেখিয়ে বিনামূল্যে মেলায় প্রবেশ করতে পারবে। এবারের মেলায় তথ্যপ্রযুক্তির ৫০টি দেশি-বিদেশি প্রতিষ্ঠানের ৩০টি প্যাভিলিয়ন ও ৭০টি স্টল থাকছে।
প্রতিবছরের মতো এবারও মেলা চলাকালে প্রতিদিন তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। এতে দেশে-বিদেশে তথ্যপ্রযুক্তির বিভিন্ন দিক তুলে ধরা হবে। প্রদর্শনীর শেষ দিন বিকেল ৩টায় ডিজিটাল চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।
প্রবেশ টিকিটের ওপর রয়েছে আকর্ষণীয় পুরস্কার।
অর্থমন্ত্রী বলেন, দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে তথ্যপ্রযুক্তির সুবিধা পেঁৗছে দিতে গত বছর ১৪ নভেম্বর থেকে সাড়ে চার হাজার ইউনিয়ন পরিষদ পর্যায়ে তথ্যকেন্দ্র খোলা হয়েছে। যদিও অনেক জায়গায় নানা ধরনের সমস্যা রয়েছে। তবু এসব কেন্দ্র থেকে সাধারণ মানুষ উপকার পাচ্ছে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষরা তাদের স্বজনদের পাঠানো অর্থ সহজে পাচ্ছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ফরম, পরীক্ষার ফল, রেলের টিকিট কাটাসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা এখন ঘরে বসেই পাওয়া যাচ্ছে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, টেন্ডারে দুর্নীতি বন্ধ করতে ই-টেন্ডার চালু হচ্ছে। ভূমি সংক্রান্ত জটিলতার কারণে দেশে নানা ধরনের সমস্যা হচ্ছে। ভূমি ডিজিটালাইজেশন প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। এ ছাড়াও তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রশাসনের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতেও নানা ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তিনি এ খাতের ব্যবসায়ীদের কম মুনাফা করে তথ্যপ্রযুক্তি জনগণের দোরগোড়ায় পেঁৗছে দেওয়ার আহ্বান জানান।
No comments