রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ গতকাল সোমবার কুরিল দ্বীপপুঞ্জ সফর করেছেন। সেখানে তিনি প্রায় চার ঘণ্টা অবস্থান করেন। কুরিল দ্বীপপুঞ্জের মালিকানা নিয়ে মস্কো ও টোকিওর মধ্যে কয়েক দশক ধরে বিরোধ চলা সত্ত্বেও মেদভেদেভের এ সফরে জাপান ক্ষোভ প্রকাশ করেছে। এ সফরের প্রতিবাদে জাপানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় টোকিওতে নিযুক্ত রুশ রাষ্ট্রদূতকে তলব করা হয়েছে।
রাশিয়ার কোনো নেতা হিসেবে এই প্রথমবারের মতো ওই দ্বীপপুঞ্জে মেদভেদেভের সফরের প্রতিক্রিয়ায় জাপানের প্রধানমন্ত্রী নাওতো কান পার্লামেন্টে বলেন, ‘উত্তরাঞ্চলীয় চারটি দ্বীপ আমাদের রাষ্ট্রীয় সীমানার মধ্যে অবস্থিত। তা সত্ত্বেও রুশ প্রেসিডেন্টের এ সফর সত্যি দুঃখজনক।’
জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেইজি মায়েহারা বলেছেন, মেদভেদেভের এ সফর জাপানের নাগরিকদের অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে। এটা চরম পরিতাপের বিষয়। জিজি প্রেস জানিয়েছে, এ ঘটনায় জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রুশ রাষ্ট্রদূত মিখাইল বেলিকে তলব করেন। মিখাইল তাঁকে জানিয়ে দেন, এটি রাশিয়ার অভ্যন্তরীণ বিষয়। এ বিষয়ে জাপানকে ঠান্ডা মাথায় নড়াচড়া করার অনুরোধ জানান তিনি।
কুরিল দ্বীপপুঞ্জকে রাশিয়ার খুব গুরুত্বপূর্ণ এলাকা মন্তব্য করে গত সেপ্টেম্বর মাসে মেদভেদেভ ওই দ্বীপপুঞ্জ সফরের ঘোষণা দেন। তখনই জাপান হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলে, মেদভেদেভের এ ধরনের সফর দুই দেশের সম্পর্কের অবনতি ঘটাবে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষদিকে সোভিয়েত সেনাসদস্যরা জাপানের হোক্কাইডো দ্বীপের উত্তরে অবস্থিত কুরিল দ্বীপপুঞ্জ নিয়ন্ত্রণে নেন। এর পর থেকে ওই দ্বীপপুঞ্জ মস্কোর দখলে রয়েছে। টোকিও ওই দ্বীপপুঞ্জের মালিকানা দাবি করে আসছে।
রাশিয়ার কোনো নেতা হিসেবে এই প্রথমবারের মতো ওই দ্বীপপুঞ্জে মেদভেদেভের সফরের প্রতিক্রিয়ায় জাপানের প্রধানমন্ত্রী নাওতো কান পার্লামেন্টে বলেন, ‘উত্তরাঞ্চলীয় চারটি দ্বীপ আমাদের রাষ্ট্রীয় সীমানার মধ্যে অবস্থিত। তা সত্ত্বেও রুশ প্রেসিডেন্টের এ সফর সত্যি দুঃখজনক।’
জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সেইজি মায়েহারা বলেছেন, মেদভেদেভের এ সফর জাপানের নাগরিকদের অনুভূতিতে আঘাত হেনেছে। এটা চরম পরিতাপের বিষয়। জিজি প্রেস জানিয়েছে, এ ঘটনায় জাপানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী রুশ রাষ্ট্রদূত মিখাইল বেলিকে তলব করেন। মিখাইল তাঁকে জানিয়ে দেন, এটি রাশিয়ার অভ্যন্তরীণ বিষয়। এ বিষয়ে জাপানকে ঠান্ডা মাথায় নড়াচড়া করার অনুরোধ জানান তিনি।
কুরিল দ্বীপপুঞ্জকে রাশিয়ার খুব গুরুত্বপূর্ণ এলাকা মন্তব্য করে গত সেপ্টেম্বর মাসে মেদভেদেভ ওই দ্বীপপুঞ্জ সফরের ঘোষণা দেন। তখনই জাপান হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলে, মেদভেদেভের এ ধরনের সফর দুই দেশের সম্পর্কের অবনতি ঘটাবে।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শেষদিকে সোভিয়েত সেনাসদস্যরা জাপানের হোক্কাইডো দ্বীপের উত্তরে অবস্থিত কুরিল দ্বীপপুঞ্জ নিয়ন্ত্রণে নেন। এর পর থেকে ওই দ্বীপপুঞ্জ মস্কোর দখলে রয়েছে। টোকিও ওই দ্বীপপুঞ্জের মালিকানা দাবি করে আসছে।
No comments