নিউজিল্যান্ডের নতুন কোচ রাইট
ভারত সফরের পর থেকে যে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল, সত্যি হলো সেটাই। মার্ক গ্রেটব্যাচকে সরিয়ে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের কোচ করা হয়েছে জন রাইটকে। ভারত সফরের বিপর্যয় পর্যলোচনা করার জন্য গঠিত কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে ক্রিকেট নিউজিল্যান্ড।
অধিনায়ক হিসেবে টিকে গেলেও ওই কমিটির সুপারিশেই খর্ব করা হয়েছে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের ‘সর্বেসর্বা’ ড্যানিয়েল ভেট্টোরির ক্ষমতা। এখন থেকে আর আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচক প্যানেলে থাকছেন না ভেট্টোরি। গ্রেটব্যাচের বিদায়টা কিন্তু একেবারে অসম্মানজনক হয়নি। নির্বাচক কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে তাঁকে। তিন সদস্যবিশিষ্ট কমিটির বাকি দুই সদস্য সাবেক ওপেনার গ্লেন টার্নার ও অলরাউন্ডার ল্যান্স কেয়ার্নস।
রাইটকে দিয়ে গত দুই বছরে চারজন কোচ দেখছে নিউজিল্যান্ড জাতীয় দল। দীর্ঘদিন দায়িত্বে থাকার পর ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে সরে দাঁড়ান জন ব্রেসওয়েল, এরপর বছর খানেক ছিলেন অ্যান্ডি মোলস। খেলোয়াড়-বিদ্রোহে মোলসের বিদায়ের পর গ্রেটব্যাচ দায়িত্ব নিয়েছিলেন গত জানুয়ারিতে। বাংলাদেশ ও ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার পর গ্রেটব্যাচকে সরিয়ে দেওয়াটা প্রায় অবধারিতই ছিল। নতুন দায়িত্ব নিয়ে ৫ বছর পর আবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কোচ হিসেবে ফিরছেন রাইট। ভারতের কোচ হিসেবে ৫ বছর সফলভাবে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা আছে সাবেক কিউই অধিনায়কের। ভারতীয় ক্রিকেটের পালাবদলের কৃতিত্ব অনেকেই দেন সৌরভ গাঙ্গুলীর সঙ্গে তাঁর জুটিকে।
পাকিস্তানের বিপক্ষে ২৬ ডিসেম্বর টি-টোয়েন্টি দিয়েই শুরু হতে যাচ্ছে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটে রাইট-যুগ, চুক্তি অনুযায়ী দায়িত্বে থাকবেন ২০১২ সালের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর পর্যন্ত। তবে তাঁর প্রথম কাজ হবে টানা ১১টি ওয়ানডে হারা দলকে বিশ্বকাপের আগে জয়ের রাস্তায় ফেরানো। ২০০৩ বিশ্বকাপের আগে একই অবস্থা ছিল ভারতীয় দলের। সেই অভিজ্ঞতাই আশাবাদী করছে রাইটকে, ‘আমি জানি, এটা বড় একটা চ্যালেঞ্জ। তবে আমি রোমাঞ্চিত। আমার কিছু অসমাপ্ত কাজ আছে, কোচ হিসেবে নিজের আরও পরীক্ষা নিতে চাই। আমি জানি, আমাকে এগোতে হবে ছোট পদক্ষেপে। আমাদের ওয়ানডে দলটির অনেক সম্ভাবনা আছে। কিন্তু মূল কাজ হলো ধারাবাহিক হওয়া, ক্রিকেটারদের ফর্ম ও আত্মবিশ্বাস খুঁজে পেতে সাহায্য করা। আত্মবিশ্বাস একেবারে তলানিতে থাকা একটি দলকে নিয়ে বিশ্বকাপে যাওয়ার অভিজ্ঞতা আমার আছে।
অধিনায়ক হিসেবে টিকে গেলেও ওই কমিটির সুপারিশেই খর্ব করা হয়েছে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটের ‘সর্বেসর্বা’ ড্যানিয়েল ভেট্টোরির ক্ষমতা। এখন থেকে আর আনুষ্ঠানিকভাবে নির্বাচক প্যানেলে থাকছেন না ভেট্টোরি। গ্রেটব্যাচের বিদায়টা কিন্তু একেবারে অসম্মানজনক হয়নি। নির্বাচক কমিটির আহ্বায়ক করা হয়েছে তাঁকে। তিন সদস্যবিশিষ্ট কমিটির বাকি দুই সদস্য সাবেক ওপেনার গ্লেন টার্নার ও অলরাউন্ডার ল্যান্স কেয়ার্নস।
রাইটকে দিয়ে গত দুই বছরে চারজন কোচ দেখছে নিউজিল্যান্ড জাতীয় দল। দীর্ঘদিন দায়িত্বে থাকার পর ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে সরে দাঁড়ান জন ব্রেসওয়েল, এরপর বছর খানেক ছিলেন অ্যান্ডি মোলস। খেলোয়াড়-বিদ্রোহে মোলসের বিদায়ের পর গ্রেটব্যাচ দায়িত্ব নিয়েছিলেন গত জানুয়ারিতে। বাংলাদেশ ও ভারতের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজে হোয়াইটওয়াশ হওয়ার পর গ্রেটব্যাচকে সরিয়ে দেওয়াটা প্রায় অবধারিতই ছিল। নতুন দায়িত্ব নিয়ে ৫ বছর পর আবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে কোচ হিসেবে ফিরছেন রাইট। ভারতের কোচ হিসেবে ৫ বছর সফলভাবে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা আছে সাবেক কিউই অধিনায়কের। ভারতীয় ক্রিকেটের পালাবদলের কৃতিত্ব অনেকেই দেন সৌরভ গাঙ্গুলীর সঙ্গে তাঁর জুটিকে।
পাকিস্তানের বিপক্ষে ২৬ ডিসেম্বর টি-টোয়েন্টি দিয়েই শুরু হতে যাচ্ছে নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটে রাইট-যুগ, চুক্তি অনুযায়ী দায়িত্বে থাকবেন ২০১২ সালের ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর পর্যন্ত। তবে তাঁর প্রথম কাজ হবে টানা ১১টি ওয়ানডে হারা দলকে বিশ্বকাপের আগে জয়ের রাস্তায় ফেরানো। ২০০৩ বিশ্বকাপের আগে একই অবস্থা ছিল ভারতীয় দলের। সেই অভিজ্ঞতাই আশাবাদী করছে রাইটকে, ‘আমি জানি, এটা বড় একটা চ্যালেঞ্জ। তবে আমি রোমাঞ্চিত। আমার কিছু অসমাপ্ত কাজ আছে, কোচ হিসেবে নিজের আরও পরীক্ষা নিতে চাই। আমি জানি, আমাকে এগোতে হবে ছোট পদক্ষেপে। আমাদের ওয়ানডে দলটির অনেক সম্ভাবনা আছে। কিন্তু মূল কাজ হলো ধারাবাহিক হওয়া, ক্রিকেটারদের ফর্ম ও আত্মবিশ্বাস খুঁজে পেতে সাহায্য করা। আত্মবিশ্বাস একেবারে তলানিতে থাকা একটি দলকে নিয়ে বিশ্বকাপে যাওয়ার অভিজ্ঞতা আমার আছে।
No comments