তিব্বতি শরণার্থীদের গ্রেপ্তার করতে নেপালকে অর্থ দিচ্ছে চীন
নেপালে আশ্রয় নেওয়া তিব্বতি শরণার্থীদের গ্রেপ্তার করতে সে দেশের পুলিশকে অর্থ দিচ্ছে চীন সরকার। আলোচিত ওয়েবসাইট উইকিলিকসে প্রকাশিত গোপন মার্কিন নথি থেকে এ তথ্য জানা গেছে। গত রোববার এ বার্তা প্রকাশ করা হয়।
উইকিলিকসে প্রকাশিত বার্তা অনুযায়ী, গত ফেব্রুয়ারিতে দিল্লির মার্কিন দূতাবাস থেকে পাঠানো একটি বার্তায় বলা হয়েছে, যেসব তিব্বতি দেশ ছেড়ে নেপালে আশ্রয় নিয়েছে, তাদের ধরিয়ে দিতে সে দেশের পুলিশের কর্মকর্তাদের পুরস্কার হিসেবে নগদ অর্থ দিচ্ছে চীন সরকার। তিব্বতি শরণার্থীদের ধরিয়ে দিতে পুলিশি অভিযান জোরদার করতে নেপাল সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। এর ফলে তিব্বতি শরণার্থীদের নেপালে প্রবেশ কঠিন হয়ে পড়েছে।
তবে নেপাল পুলিশের একজন মুখপাত্র এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, এসব তথ্য ভিত্তিহীন। তিনি বলেন, যারাই অবৈধভাবে নেপালে প্রবেশ করে. তাদেরই গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। পরে গ্রেপ্তার করা ব্যক্তিদের নেপালের অভিবাসন কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
তিব্বতে রাজনৈতিক ও ধর্মীয় নির্যাতন এড়াতে প্রতিবছর সেখানকার অসংখ্য বাসিন্দা নেপালে পাড়ি জমায়। আগে জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা ও কাঠমান্ডু কর্তৃপক্ষের মধ্যে অনানুষ্ঠানিক একটি চুক্তির আওতায় তাদের নেপালে নিরাপদ আশ্রয় দেওয়া হতো। পরে তাদের নেপাল থেকে ভারতে পৌঁছে দেওয়া হতো। ১৯৮৯ সালে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
তবে ২০০৮ সালে তিব্বতে সংঘটিত সহিংসতার পর থেকে নেপালে শরণার্থীদের আসা অনেক কমে যায়। ওই ঘটনার পর চীন সরকার সীমান্তে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করে। সেই সঙ্গে শরণার্থীদের আসা ঠেকাতে নেপাল সরকারকে সতর্ক করে দেয়।
উইকিলিকসে প্রকাশিত বার্তা অনুযায়ী, গত ফেব্রুয়ারিতে দিল্লির মার্কিন দূতাবাস থেকে পাঠানো একটি বার্তায় বলা হয়েছে, যেসব তিব্বতি দেশ ছেড়ে নেপালে আশ্রয় নিয়েছে, তাদের ধরিয়ে দিতে সে দেশের পুলিশের কর্মকর্তাদের পুরস্কার হিসেবে নগদ অর্থ দিচ্ছে চীন সরকার। তিব্বতি শরণার্থীদের ধরিয়ে দিতে পুলিশি অভিযান জোরদার করতে নেপাল সরকারের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। এর ফলে তিব্বতি শরণার্থীদের নেপালে প্রবেশ কঠিন হয়ে পড়েছে।
তবে নেপাল পুলিশের একজন মুখপাত্র এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, এসব তথ্য ভিত্তিহীন। তিনি বলেন, যারাই অবৈধভাবে নেপালে প্রবেশ করে. তাদেরই গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। পরে গ্রেপ্তার করা ব্যক্তিদের নেপালের অভিবাসন কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
তিব্বতে রাজনৈতিক ও ধর্মীয় নির্যাতন এড়াতে প্রতিবছর সেখানকার অসংখ্য বাসিন্দা নেপালে পাড়ি জমায়। আগে জাতিসংঘ শরণার্থী সংস্থা ও কাঠমান্ডু কর্তৃপক্ষের মধ্যে অনানুষ্ঠানিক একটি চুক্তির আওতায় তাদের নেপালে নিরাপদ আশ্রয় দেওয়া হতো। পরে তাদের নেপাল থেকে ভারতে পৌঁছে দেওয়া হতো। ১৯৮৯ সালে এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
তবে ২০০৮ সালে তিব্বতে সংঘটিত সহিংসতার পর থেকে নেপালে শরণার্থীদের আসা অনেক কমে যায়। ওই ঘটনার পর চীন সরকার সীমান্তে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করে। সেই সঙ্গে শরণার্থীদের আসা ঠেকাতে নেপাল সরকারকে সতর্ক করে দেয়।
No comments