হাজারো রোগ থেকে মুক্তি দেবে ডাবের পানি!
তৃষ্ণা
মেটাতে ডাবের পানির জুড়ি নেই। ডাবের পানি যে শুধু তৃষ্ণা মেটায় তা নয়,
স্বাস্থ্যের জন্যও বেশ উপকারী। ডিহাইড্রেশনের মোকাবিলা থেকে শুরু করে
শরীরের ইমিউনিটি গড়ে তোলা, নানা গুণ রয়েছে ডাবের পানির।
এ বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) টেলিমেডিসিন বিভাগের কো-অর্ডিনেটর সহযোগী অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ যায়েদ হোসেন বলেন, ডাবের পানি শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তিনি বলেন, আমাদের দৈনন্দিন খাবার তালিকায় এমন কিছু ফল আছে তা যদি কেমিক্যালমুক্ত হয় তবে অনেক রোগপ্রতিরোধ করতে সাহায্য করবে। তেমনি একটি ফল হচ্ছে ডাব। পেটের পীড়া থেকে শুরু করে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণ, ওজন কমানো, প্রস্রাবের সমস্যা, প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া, কোষ্ঠকাঠিন্যসহ বিভিন্ন রোগে ডাবের পানি খাওয়া যেতে পারে। এছাড়া ডাবের পানি ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
এছাড়া একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, শুধু গরমকাল নয়,সারা বছর নিয়ম করে ডাবের পানি খাওয়া উচিত। ডাবের পানি নিয়মিত খেলে অনেকে রোগ থেকে মুক্তি মিলবে।
ডাবের পানিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যামাইনো অ্যাসিড, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, মেঙ্গানিজ এবং জিঙ্ক নানাভাবে শরীরে গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এসব উপাদানই আমাদের বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন পরে।
আসুন জেনে নেই যেসব রোগ থেকে মুক্তি দেবে ডাবের পানি।
১. ডাবের পানি ত্বককে সংক্রমণ থেকে বাঁচাতে, ব্রণর প্রকোপ কমাতেও সার্বিকবাবে স্কিনের ঔজ্জ্বলতা বাড়ায়।
২. পানি শরীরে লবণের মাত্রা ঠিক রাখে। ফলে ওয়াটার রিটেনশন বেড়ে গিয়ে ওজন ওজন কমায়।
৩. ডাবের পানিতে রয়েছে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম, যা রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে থাকে।
৪. ডাবের পানিতে থাকা অ্যামাইনো অ্যাসিড এবং ডায়াটারি ফাইবার ইনসুলিনের কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।
৫. মানুষের শরীরে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো।
৬.রাইবোফ্লবিন, নিয়াসিন, থিয়ামিন এবং পাইরিডোক্সিনের মতো উপকারি উপাদানে ভরপুর ডাবের পানি প্রতিদিন পান করলে শরীরের অন্দরের শক্তি এতটা বৃদ্ধি পায় যে জীবাণুরা কোনওভাবেই ক্ষতি করার সুযোগ পায় না।
৭.ডাবের পানি শরীরের কোলেস্টেরল বা এল ডি এল-এর পরিমাণ কমিয়ে হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্যে করে। ফলে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কমে যায়।
৮. ডিহাইড্রেশনের কারণে মাথা যন্ত্রণা বা মাইগ্রেনর অ্যাটাক হলে খেতে পারেন এক গ্লাস ডাবের পানি।
৯. ডাবের পানি রয়েছে সাইটোকিনিস নামে নামে একটি অ্যান্টি-এজিং উপাদান, যা শরীরের উপর বয়সের ছাপ পরতে দেয় না।
১০. প্রচুর মাত্রায় পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম থাকার কারণে ডাবের পানি কিডনির কর্মক্ষমতা বাড়ায়।
এ বিষয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (ঢামেক) টেলিমেডিসিন বিভাগের কো-অর্ডিনেটর সহযোগী অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ যায়েদ হোসেন বলেন, ডাবের পানি শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তিনি বলেন, আমাদের দৈনন্দিন খাবার তালিকায় এমন কিছু ফল আছে তা যদি কেমিক্যালমুক্ত হয় তবে অনেক রোগপ্রতিরোধ করতে সাহায্য করবে। তেমনি একটি ফল হচ্ছে ডাব। পেটের পীড়া থেকে শুরু করে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, ক্যান্সার নিয়ন্ত্রণ, ওজন কমানো, প্রস্রাবের সমস্যা, প্রস্রাবের জ্বালাপোড়া, কোষ্ঠকাঠিন্যসহ বিভিন্ন রোগে ডাবের পানি খাওয়া যেতে পারে। এছাড়া ডাবের পানি ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে।
এছাড়া একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, শুধু গরমকাল নয়,সারা বছর নিয়ম করে ডাবের পানি খাওয়া উচিত। ডাবের পানি নিয়মিত খেলে অনেকে রোগ থেকে মুক্তি মিলবে।
ডাবের পানিতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যামাইনো অ্যাসিড, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স, ভিটামিন সি, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, মেঙ্গানিজ এবং জিঙ্ক নানাভাবে শরীরে গঠনে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। এসব উপাদানই আমাদের বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজন পরে।
আসুন জেনে নেই যেসব রোগ থেকে মুক্তি দেবে ডাবের পানি।
১. ডাবের পানি ত্বককে সংক্রমণ থেকে বাঁচাতে, ব্রণর প্রকোপ কমাতেও সার্বিকবাবে স্কিনের ঔজ্জ্বলতা বাড়ায়।
২. পানি শরীরে লবণের মাত্রা ঠিক রাখে। ফলে ওয়াটার রিটেনশন বেড়ে গিয়ে ওজন ওজন কমায়।
৩. ডাবের পানিতে রয়েছে ভিটামিন সি, পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম, যা রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে থাকে।
৪. ডাবের পানিতে থাকা অ্যামাইনো অ্যাসিড এবং ডায়াটারি ফাইবার ইনসুলিনের কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। ফলে স্বাভাবিকভাবেই ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।
৫. মানুষের শরীরে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো।
৬.রাইবোফ্লবিন, নিয়াসিন, থিয়ামিন এবং পাইরিডোক্সিনের মতো উপকারি উপাদানে ভরপুর ডাবের পানি প্রতিদিন পান করলে শরীরের অন্দরের শক্তি এতটা বৃদ্ধি পায় যে জীবাণুরা কোনওভাবেই ক্ষতি করার সুযোগ পায় না।
৭.ডাবের পানি শরীরের কোলেস্টেরল বা এল ডি এল-এর পরিমাণ কমিয়ে হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সাহায্যে করে। ফলে হার্ট অ্যাটাকের আশঙ্কা কমে যায়।
৮. ডিহাইড্রেশনের কারণে মাথা যন্ত্রণা বা মাইগ্রেনর অ্যাটাক হলে খেতে পারেন এক গ্লাস ডাবের পানি।
৯. ডাবের পানি রয়েছে সাইটোকিনিস নামে নামে একটি অ্যান্টি-এজিং উপাদান, যা শরীরের উপর বয়সের ছাপ পরতে দেয় না।
১০. প্রচুর মাত্রায় পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম থাকার কারণে ডাবের পানি কিডনির কর্মক্ষমতা বাড়ায়।
No comments