বিশ্বের প্রথম কোরআনিক পার্ক উন্মুক্ত
দুবাইয়ে
বিশ্বের প্রথম কোরআনিক পার্কের নির্মাণ কাজ সমাপ্তের পর গত শুক্রবার
দর্শনার্থীদের জন্য খুলে দেয়া হয়েছে। পবিত্র কোরআনে বর্ণিত বিভিন্ন এলাকা,
জাতিগোষ্ঠী ও ৪৩ টি বৃক্ষ ও নবীদের কেরামতি নিয়ে পার্কটি সাজানো হয়েছে। খবর
গালফ নিউজ, খালিজ টাইমস।
৬০ হাজার হেক্টর আয়তনের এ পার্কটিতে কোনো টিকিট ছাড়াই দর্শনার্থীরা প্রবেশ করতে পারবেন। দুবাই মিউনিসিটিপল বৃহস্পতিবার টুইটারে একটি ভিডিও শেয়ার করেছে, যাতে বলা হয়েছে পার্কটির নির্মাণে দুবাই সরকার আন্তর্জাতিক ডিজাইন ও সর্বশেষ প্রযুক্তি ব্যবহার করেছে।
কোরআনের অলৌকিক ঘটনাবলির আলোকে বিভিন্ন কর্ণার ও বাগানের মাধ্যমে সাজানো হয়েছে দুবাইয়ের খাওয়ানেজ এলাকায় নির্মিত বিশ্বের প্রথম এ কোরআনিক পার্ক। যা ইসলাম ও পবিত্র কোরআন সম্পর্কে দর্শনার্থীদের আগ্রহী করে তুলবে। কোরআনে উল্লেখিত গাছের সমন্বয়ে ১২ টি উদ্যান রয়েছে পার্কটিতে। পাশাপাশি জান্নাতের নহর বোঝাতে কৃত্রিম হ্রদ বানানো হয়েছে।
আগত দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে কোরআনের প্রাসঙ্গিক আয়াত ও ঘটনা লিখে দেয়া হয়েছ প্রতিটি নির্মাণের পাশে। আধুনিক প্রযুক্তিকে কাজে লাগাতে রয়েছে ডিজিটাল থিয়েটার। যেখানে কোরআনের বিভিন্ন ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত ভিডিও দেখানো হবে। অন্যান্য পার্কের মতো বাচ্চাদের খেলা সুবিধাও সহ রাখা হয়েছে পার্কটিতে। ওয়াইফাই এবং ফোন চার্জিং স্টেশনের পাশাপাশি দর্শনার্থীদের বসার জন্য রয়েছে সুন্দর ব্যবস্থা।
কোরআনিক পার্কটি বিভিন্ন সংস্কৃতি, ধর্ম ও জনগণের সঙ্গে বুদ্ধিভিত্তিক ও সাংস্কৃতিক যোগাযোগের সেতু নির্মাণ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইসলাম ধর্মের সাংস্কৃতিক অর্জন সম্পর্কেও মুসলমানদের আগ্রহী করে তুলবে।
৬০ হাজার হেক্টর আয়তনের এ পার্কটিতে কোনো টিকিট ছাড়াই দর্শনার্থীরা প্রবেশ করতে পারবেন। দুবাই মিউনিসিটিপল বৃহস্পতিবার টুইটারে একটি ভিডিও শেয়ার করেছে, যাতে বলা হয়েছে পার্কটির নির্মাণে দুবাই সরকার আন্তর্জাতিক ডিজাইন ও সর্বশেষ প্রযুক্তি ব্যবহার করেছে।
কোরআনের অলৌকিক ঘটনাবলির আলোকে বিভিন্ন কর্ণার ও বাগানের মাধ্যমে সাজানো হয়েছে দুবাইয়ের খাওয়ানেজ এলাকায় নির্মিত বিশ্বের প্রথম এ কোরআনিক পার্ক। যা ইসলাম ও পবিত্র কোরআন সম্পর্কে দর্শনার্থীদের আগ্রহী করে তুলবে। কোরআনে উল্লেখিত গাছের সমন্বয়ে ১২ টি উদ্যান রয়েছে পার্কটিতে। পাশাপাশি জান্নাতের নহর বোঝাতে কৃত্রিম হ্রদ বানানো হয়েছে।
আগত দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে কোরআনের প্রাসঙ্গিক আয়াত ও ঘটনা লিখে দেয়া হয়েছ প্রতিটি নির্মাণের পাশে। আধুনিক প্রযুক্তিকে কাজে লাগাতে রয়েছে ডিজিটাল থিয়েটার। যেখানে কোরআনের বিভিন্ন ঘটনা অবলম্বনে নির্মিত ভিডিও দেখানো হবে। অন্যান্য পার্কের মতো বাচ্চাদের খেলা সুবিধাও সহ রাখা হয়েছে পার্কটিতে। ওয়াইফাই এবং ফোন চার্জিং স্টেশনের পাশাপাশি দর্শনার্থীদের বসার জন্য রয়েছে সুন্দর ব্যবস্থা।
কোরআনিক পার্কটি বিভিন্ন সংস্কৃতি, ধর্ম ও জনগণের সঙ্গে বুদ্ধিভিত্তিক ও সাংস্কৃতিক যোগাযোগের সেতু নির্মাণ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ইসলাম ধর্মের সাংস্কৃতিক অর্জন সম্পর্কেও মুসলমানদের আগ্রহী করে তুলবে।
No comments