পাকিস্তানের অর্থ মন্ত্রণালয় এখন প্রধানমন্ত্রীর অধীনে
অর্থমন্ত্রী ইশক দার বিদেশে চিকিৎসাধীন থাকায় মন্ত্রিপরিষদের নিয়ম অনুযায়ী পাকিস্তানের অর্থ মন্ত্রণালয় এখন প্রধানমন্ত্রী শহীদ খাকান আব্বাসীর অধীনে।
শনিবার বিষয়টি নিশ্চিত করে প্রধানমন্ত্রীর মুখপাত্র মুসাদ্দিক মালিক বলেছেন, অর্থ সংক্রান্ত বিষয়গুলোতে নিয়মিত অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করা হচ্ছে।
এদিন দেশটির তথ্যমন্ত্রী মরিয়ম অওরঙ্গজেব গণমাধ্যমকে বলেন, দারের পদত্যাগ করার বিষয়টি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। যদি তিনি পদত্যাগ করতেন, তবে অবশ্যই সেটা নিজে ঘোষণা করতেন।
শনিবার সকাল থেকেই শোনা যাচ্ছিল চলতি সপ্তাহে ইশক দার পদত্যাগপত্র প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠিয়েছেন।
বর্তমানে হৃদরোগের চিকিৎসার জন্য লন্ডনে আছেন ইশক দার। তিনি পদত্যাগী প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে পরিচিত।
গত ১৪ নভেম্বর দুর্নীতি সংশ্লিষ্ট অভিযোগে হাজিরা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় ইশক দারের বিরুদ্ধে দুর্নীতিবিরোধী আদালত অজামিনযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
পাকিস্তানের দুর্নীতি দমন কর্তৃপক্ষ ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টেবিলিটি ব্যুরো গত ২৮ জুলাই আয়ের উৎসের তুলনায় বেশি সম্পদ থাকায় ইশক দারের বিরুদ্ধে মামলা করে।
পাকিস্তান, আরব আমিরাত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তার মালিকানাধীন কোটি কোটি ডলারের সম্পদ রয়েছে যা কর কর্তৃপক্ষের কাছে জানানো হয়নি।
শনিবার বিষয়টি নিশ্চিত করে প্রধানমন্ত্রীর মুখপাত্র মুসাদ্দিক মালিক বলেছেন, অর্থ সংক্রান্ত বিষয়গুলোতে নিয়মিত অর্থ মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলোচনা করা হচ্ছে।
এদিন দেশটির তথ্যমন্ত্রী মরিয়ম অওরঙ্গজেব গণমাধ্যমকে বলেন, দারের পদত্যাগ করার বিষয়টি সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। যদি তিনি পদত্যাগ করতেন, তবে অবশ্যই সেটা নিজে ঘোষণা করতেন।
শনিবার সকাল থেকেই শোনা যাচ্ছিল চলতি সপ্তাহে ইশক দার পদত্যাগপত্র প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠিয়েছেন।
বর্তমানে হৃদরোগের চিকিৎসার জন্য লন্ডনে আছেন ইশক দার। তিনি পদত্যাগী প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের ঘনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে পরিচিত।
গত ১৪ নভেম্বর দুর্নীতি সংশ্লিষ্ট অভিযোগে হাজিরা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় ইশক দারের বিরুদ্ধে দুর্নীতিবিরোধী আদালত অজামিনযোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।
পাকিস্তানের দুর্নীতি দমন কর্তৃপক্ষ ন্যাশনাল অ্যাকাউন্টেবিলিটি ব্যুরো গত ২৮ জুলাই আয়ের উৎসের তুলনায় বেশি সম্পদ থাকায় ইশক দারের বিরুদ্ধে মামলা করে।
পাকিস্তান, আরব আমিরাত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তার মালিকানাধীন কোটি কোটি ডলারের সম্পদ রয়েছে যা কর কর্তৃপক্ষের কাছে জানানো হয়নি।
No comments