এখনো দ্বিগুণ দামে পেঁয়াজ!
লাগামহীন পেঁয়াজের বাজারে অবশেষে লাগাম টেনেছে। কিন্তু রান্না ঘরের অতি প্রয়োজনীয় এই পণ্যটি এখনো দ্বিগুণ দামে বিক্রি হচ্ছে।
শুক্র ও শনিবার কারওয়ান বাজারসহ রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে দেখা যায়, প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৭০ থেকে ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। কয়েকদিন আগে যা ১০০ টাকা ছাড়িয়েছিল।
তবে ভারতীয় পেঁয়াজের দর আরো কম।
সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) এর তথ্য বলছে, বর্তমানে যে দরে বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে তাও গেলো এক বছরের তুলনায় দ্বিগুণ। এক বছর আগে যা ৩৫ থেকে ৪০ টাকা ছিল।
ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেন, চাহিদার তুলনায় পেঁয়াজ আমদানি না হওয়ায় বাজার অস্থির ছিল। তবে ভোক্তা অধিকার কর্মীরা এ অভিযোগ নাকচ করেন।
কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান অবশ্য আমদানি সঙ্কটকেই দায়ী করেননি।
পেঁয়াজের অস্বাভাবিক বাজার সৃষ্টিতে ব্যবসায়ীদের হাত থাকতে পারে বলে তিনি মনে করেন।
তিনি জানান, দেশে প্রাকৃতিক সঙ্কটের কারণে আমদানি ঘাটতি থাকতে পারে। তার কারণে হয়তো একটু আধটু দাম বাড়বে। কিন্তু এতোটা মেনে নেয়া যায় না। এভাবে পর্যায়ক্রমে প্রতিটি জিনিসের দাম বৃদ্ধি এখন জনজীবনে নাভিশ্বাস উঠে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, চালের বাজারে দাম বৃদ্ধির পর ব্যবসায়ীরা সাহস পেয়ে গেছেন। তারা মনে করছেন, নতুন কোনো পণ্যের দাম বাড়ালেও বাজার সয়ে যাবে। এজন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নতুন করে কোনো সেল করা দরকার। তারা শুধু দর উঠানামার বিষয়টি লক্ষ্য রাখবেন।
ক্যাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন বলেন, ব্যবসায়ীদের প্রতি সব সময় সরকারের সিমপ্যাথি থাকে। ব্যবসায়ীরা তার সুযোগ নিয়ে বাজারকে অস্থির করে তোলে। এ ব্যাপারে সরকারের তদারকি বাড়ানো দরকার।
যাত্রাবাড়ীর এক ব্যবসায়ী বলেন, দাম বাড়ানোর ক্ষেত্রে মিডিয়াও একভাবে দায়ী। কোনো পণ্যের দাম বাড়লে, মিডিয়ায় তখন পাতা জুড়ে ছাপা হয়। ওই সময় ব্যবসায়ীরা আরো দাম বাড়িয়ে দেন। কিন্তু দাম কমার সময় সেভাবে প্রচার হয় না। ফলে ব্যবসায়ীরা তখন আর তোয়াক্কা করেন না।
তিনি বলেন, সরকার যেহেতু বলছে বাজারে ঘাটতি নেই, তাহলে কেন দর বাড়ানো হলো?
তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, নতুন পেঁয়াজ বাজারে আসার আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে ভোক্তাদের।
যাত্রাবাড়ী থ্রি স্টার মার্কেটের ফাতেমা বাণিজ্যলয়ের ব্যবসায়ী আব্দুস শুকুর বলেন, বাজারে ইতোমধ্যে গাছসহ পেঁয়াজ আসতে শুরু করেছে। কিছুদিনের মধ্যেই নতুন পেঁয়াজ আসতে শুরু করবে। তখন পেঁয়াজের দাম কমবে।
আরেক ব্যবসায়ী জানান, দাম বেশি দেখে ৭২ টাকা দরে পেঁয়াজ কিনেছিলাম। সেই পেঁয়াজ এখন ৭০ টাকায় বিক্রি করলেও ক্রেতা নেই। নতুন পেঁয়াজ বাজারে আসলে দাম এমনিতেই কমে যাবে।
শুক্র ও শনিবার কারওয়ান বাজারসহ রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে দেখা যায়, প্রতি কেজি পেঁয়াজ ৭০ থেকে ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। কয়েকদিন আগে যা ১০০ টাকা ছাড়িয়েছিল।
তবে ভারতীয় পেঁয়াজের দর আরো কম।
সরকারের বিপণন সংস্থা ট্রেডিং কর্পোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) এর তথ্য বলছে, বর্তমানে যে দরে বাজারে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে তাও গেলো এক বছরের তুলনায় দ্বিগুণ। এক বছর আগে যা ৩৫ থেকে ৪০ টাকা ছিল।
ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেন, চাহিদার তুলনায় পেঁয়াজ আমদানি না হওয়ায় বাজার অস্থির ছিল। তবে ভোক্তা অধিকার কর্মীরা এ অভিযোগ নাকচ করেন।
কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সভাপতি গোলাম রহমান অবশ্য আমদানি সঙ্কটকেই দায়ী করেননি।
পেঁয়াজের অস্বাভাবিক বাজার সৃষ্টিতে ব্যবসায়ীদের হাত থাকতে পারে বলে তিনি মনে করেন।
তিনি জানান, দেশে প্রাকৃতিক সঙ্কটের কারণে আমদানি ঘাটতি থাকতে পারে। তার কারণে হয়তো একটু আধটু দাম বাড়বে। কিন্তু এতোটা মেনে নেয়া যায় না। এভাবে পর্যায়ক্রমে প্রতিটি জিনিসের দাম বৃদ্ধি এখন জনজীবনে নাভিশ্বাস উঠে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, চালের বাজারে দাম বৃদ্ধির পর ব্যবসায়ীরা সাহস পেয়ে গেছেন। তারা মনে করছেন, নতুন কোনো পণ্যের দাম বাড়ালেও বাজার সয়ে যাবে। এজন্য বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের নতুন করে কোনো সেল করা দরকার। তারা শুধু দর উঠানামার বিষয়টি লক্ষ্য রাখবেন।
ক্যাবের ভাইস প্রেসিডেন্ট এস এম নাজের হোসাইন বলেন, ব্যবসায়ীদের প্রতি সব সময় সরকারের সিমপ্যাথি থাকে। ব্যবসায়ীরা তার সুযোগ নিয়ে বাজারকে অস্থির করে তোলে। এ ব্যাপারে সরকারের তদারকি বাড়ানো দরকার।
যাত্রাবাড়ীর এক ব্যবসায়ী বলেন, দাম বাড়ানোর ক্ষেত্রে মিডিয়াও একভাবে দায়ী। কোনো পণ্যের দাম বাড়লে, মিডিয়ায় তখন পাতা জুড়ে ছাপা হয়। ওই সময় ব্যবসায়ীরা আরো দাম বাড়িয়ে দেন। কিন্তু দাম কমার সময় সেভাবে প্রচার হয় না। ফলে ব্যবসায়ীরা তখন আর তোয়াক্কা করেন না।
তিনি বলেন, সরকার যেহেতু বলছে বাজারে ঘাটতি নেই, তাহলে কেন দর বাড়ানো হলো?
তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন, নতুন পেঁয়াজ বাজারে আসার আগ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে ভোক্তাদের।
যাত্রাবাড়ী থ্রি স্টার মার্কেটের ফাতেমা বাণিজ্যলয়ের ব্যবসায়ী আব্দুস শুকুর বলেন, বাজারে ইতোমধ্যে গাছসহ পেঁয়াজ আসতে শুরু করেছে। কিছুদিনের মধ্যেই নতুন পেঁয়াজ আসতে শুরু করবে। তখন পেঁয়াজের দাম কমবে।
আরেক ব্যবসায়ী জানান, দাম বেশি দেখে ৭২ টাকা দরে পেঁয়াজ কিনেছিলাম। সেই পেঁয়াজ এখন ৭০ টাকায় বিক্রি করলেও ক্রেতা নেই। নতুন পেঁয়াজ বাজারে আসলে দাম এমনিতেই কমে যাবে।
No comments