ক্যাম্পাস এক্সট্রা- প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের মিলনমেলা
উৎসবমুখর পরিবেশে শুক্রবার জাহাঙ্গীরনগর
বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত ও রসায়ন বিভাগের প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের
এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮তম ব্যাচের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়।
ফেলে আসা দিনগুলোর স্মৃতি রোমন্থন করতে গিয়ে অতীতের মাঝে বর্তমানকে হারিয়ে
ফেলেছিলেন অনেকে। অনেকে স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে ফেলে আসা সেই দিনগুলোকে ফিরে
পাওয়ার সুপ্ত বাসনাও অবলীলায় ব্যক্ত করেন। পুনর্মিলনী উপলক্ষেওই দিন গোটা
ক্যাম্পাস পরিণত হয়েছিল নবীন-প্রবীণদের মিলনমেলায়। দীর্ঘদিন সতীর্থদের
খুঁজে পেয়ে আনন্দের বন্যায় ভাসছিল গোটা ক্যাম্পাস।
বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা আর আনন্দ-অশ্রম্নময় পরিবেশের মধ্য দিয়ে এই পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়। 'ছিন্ন পাতায় সাজাই তরণী' এই সেস্নাগানকে ধারণ করে গণিত বিভাগ ও 'ফিরে দেখি অনুভবে' সেস্নাগানকে ধারণ করে রসায়ন বিভাগ র্যালি বের করে। এ সময় বাজনার তালে তালে নেচে গেয়ে আনন্দে উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠেন প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা। একই সাথে সাবেক শিার্থীদের পরিবারের সদস্যরাও আনন্দমুখর অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। র্যালি দু'টি ক্যাম্পাস প্রদণি করে। গণিত বিভাগ ক্যাফেটারিয়ায় ও রসায়ন বিভাগ নিজ বিভাগের সামনে পরবর্তী অনুষ্ঠান শুরম্ন করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮তম ব্যাচ ব্যতিক্রমী এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। ওই ব্যাচ সকাল ১০টায় র্যালি শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছায়ামঞ্চে স্মৃতিচারণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এ সময় গানের তালে তালে নিজেরা নেচে গেয়ে অনুষ্ঠান উপভোগ্য করে তোলে। অনুষ্ঠান দেখার জন্য দর্শকদের ছিল উপচেপড়া ভিড়। নিজস্ব আয়োজনে গানের তালে তালে একে অন্যের হাত ধরে নেচে নেচে হারিয়ে যায় অতীতের ফেলে আসা ক্যাম্পাসের সেই সুখস্মৃতির জানালায়। স্বল্প সময়ের জন্য সকলেই হারিয়ে যেতে থাকে দীর্ঘদিনের সেই রেখে আসা স্বপ্নচূড়ায়।
দীর্ঘদিন পরে সতীর্থদের কাছে পেয়ে হারিয়ে গিয়েছিলেন তাঁরা ফেলে আসা অনেক কল্পকাহিনীতে। একে অপরকে কাছে পেয়ে সে কী আনন্দ! স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে অনেকের ফেলে আসা অনেক স্মৃতি মনের জানালায় উঁকি দিতে থাকে। অনেকেই ক্যাম্পাসের সেই স্মৃতিগুলো আজও বুকে লালন করে আসছেন।
বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা আর আনন্দ-অশ্রম্নময় পরিবেশের মধ্য দিয়ে এই পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়। 'ছিন্ন পাতায় সাজাই তরণী' এই সেস্নাগানকে ধারণ করে গণিত বিভাগ ও 'ফিরে দেখি অনুভবে' সেস্নাগানকে ধারণ করে রসায়ন বিভাগ র্যালি বের করে। এ সময় বাজনার তালে তালে নেচে গেয়ে আনন্দে উচ্ছ্বসিত হয়ে ওঠেন প্রাক্তন ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা। একই সাথে সাবেক শিার্থীদের পরিবারের সদস্যরাও আনন্দমুখর অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। র্যালি দু'টি ক্যাম্পাস প্রদণি করে। গণিত বিভাগ ক্যাফেটারিয়ায় ও রসায়ন বিভাগ নিজ বিভাগের সামনে পরবর্তী অনুষ্ঠান শুরম্ন করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৮তম ব্যাচ ব্যতিক্রমী এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। ওই ব্যাচ সকাল ১০টায় র্যালি শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছায়ামঞ্চে স্মৃতিচারণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। এ সময় গানের তালে তালে নিজেরা নেচে গেয়ে অনুষ্ঠান উপভোগ্য করে তোলে। অনুষ্ঠান দেখার জন্য দর্শকদের ছিল উপচেপড়া ভিড়। নিজস্ব আয়োজনে গানের তালে তালে একে অন্যের হাত ধরে নেচে নেচে হারিয়ে যায় অতীতের ফেলে আসা ক্যাম্পাসের সেই সুখস্মৃতির জানালায়। স্বল্প সময়ের জন্য সকলেই হারিয়ে যেতে থাকে দীর্ঘদিনের সেই রেখে আসা স্বপ্নচূড়ায়।
দীর্ঘদিন পরে সতীর্থদের কাছে পেয়ে হারিয়ে গিয়েছিলেন তাঁরা ফেলে আসা অনেক কল্পকাহিনীতে। একে অপরকে কাছে পেয়ে সে কী আনন্দ! স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে অনেকের ফেলে আসা অনেক স্মৃতি মনের জানালায় উঁকি দিতে থাকে। অনেকেই ক্যাম্পাসের সেই স্মৃতিগুলো আজও বুকে লালন করে আসছেন।
No comments