ক্যাম্পাস সংবাদ- মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি প্রদান
দেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও
বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের
শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন।
২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম
চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা
১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের
আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার
টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল
বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস
সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব
এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো
তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষ
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষদেশের বিভিন্ন স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত হবিগঞ্জ জেলার ৩৫ গরিব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের শিক্ষা বৃত্তি প্রদান করেছে জেলার আকবর মর্তুজা রুরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন। ২০০৮ সালে সুবিধাবঞ্চিত গরিব শিক্ষার্থীদের কথা বিবেচনায় রেখে সর্বপ্রথম চালু করা হয় এই শিক্ষাবৃত্তি। তারই ধারাবাহিকতায় গত ২০ ফেব্রম্নয়ারি বেলা ১১টায় ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বৃত্তি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে বৃত্তির জন্য মনোনীত প্রত্যেকের হাতে ৫০ হাজার টাকার চেক হস্তান্তর করা হয়। ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের সহকারী অধ্যাপাক মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেলের সভাপতিত্বে উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সোসাইটি অব এডুকেশনাল সাপোর্ট এ্যান্ড ফ্রেন্ডশিপ ইন বাংলাদেশ-এর চেয়ারপার্সন তোশিকো তানিশিমা।
প্রধান অতিথি তোশিকো তানিশিমা বাংলাদেশী জনগণের আনত্মরিকতার প্রশংসা করে বৃত্তি কার্যক্রমে নিজেকে সব সময় সম্পৃক্ত রাখার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সভাপতির বক্তব্যে মোঃ আলী ওয়াক্কাস সোহেল বলেন, সমাজের সকল সত্মরের সচেতনতা সৃষ্টি এবং শিক্ষাক্ষেত্রে গরিব ও মেধাবীদের অংশগ্রহণ বাড়ানোর ল্যে আকবর মর্তুজা রম্নরাল ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন তার এই উদ্যোগ অব্যাহত রাখবে। সমাজের বিত্তবানদের এক্ষেত্রে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ছাতিরাইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দীন চৌধুরী, ছাতিরাইন-বিশ্বনাথ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক মোহাম্মদ আলী, এশিয়া ফাউন্ডেশনের সিনিয়র প্রোগ্রাম অফিসার শেখ ইকবাল হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কর্মকর্তা আশরাফুল আলম হেলাল, পূবালী ব্যাংক হবিগঞ্জ শাখার ব্যবস্থাপক আলী আমজাদ, আমেরিকা প্রবাসী শিানুরাগী শামীম আরা শাম্মী এবং ফাউন্ডেশনের সদস্য আলী আহসান।
সায়েদ আব্দুল্লাহ যীশু বিলুপ্ত ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান
সন্দ্বীপে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধান পেয়েছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষক দল। গবেষণার প্রাপ্ত ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে একটি প্রবন্ধ সম্প্রতি উপস্থাপন করা হয়েছে। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. শেখ বখতিয়ার উদ্দিন ও একই বিভাগের ৪র্থ বর্ষের ছাত্র নুর হাসান সজীব গবেষক দলের দুই সদস্য। উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের এই গবেষক দলটি তিন বছর ধরে এ অঞ্চলে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে।
'ইথনোডিসিনাল স্টাডি অব সন্দ্বীপ ইন চিটাগাং ডিস্ট্রিক্ট অব বাংলাদেশ' শিরোনামের প্রবন্ধসূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে তিন বছর ধরে ঔষধি উদ্ভিদের সঠিক সংখ্যা নির্ধারণে গবেষণা চালু আছে। এ সময়ে ১১০ প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ পাওয়া গেছে। এসব উদ্ভিদ ৫১টি উদ্ভিদ পরিবারের অনত্মর্ভুক্ত। সন্দ্বীপের সাধারণ মানুষ ও কবিরাজরা প্রায় ৪৮ রকমের রোগে এসব ঔষধি উদ্ভিদ ব্যবহার করেন। এখানকার দরিদ্র জনগোষ্ঠী ঔষধ উৎপাদনকারী এসব উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল। তারা ঔষধি উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বাকল, মূল ইত্যাদি থেকে ঔষধ তৈরি করে থাকে। মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন থাকায় সন্দ্বীপে আধুনিক চিকিৎসা সেবা গ্রহণ সকলের প েসম্ভব হয় না। ফলে তারা এসব প্রাকৃতিক ঔষধি উদ্ভিদের ওপর নির্ভরশীল।
এদিকে গবেষক দল সূত্রে জানা যায়, সন্দ্বীপে এখন পর্যনত্ম কত প্রজাতির ঔষধি উদ্ভিদ আছে, তা জানা যায়নি। তবে ২০০৮ সালের জুলাইয়ে শুরম্ন হওয়া গবেষণার ফলে ইতোমধ্যে এ অঞ্চলে উপকারী উদ্ভিদ সম্পর্কে একটি প্রাথমিক ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষক নুর হাসান সজীব জনকণ্ঠকে জানান, মূল ভূখ- থেকে বিচ্ছিন্ন এ দ্বীপে ঔষধি উদ্ভিদের সন্ধানে ভবিষ্যতেও গবেষণা কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এজন্য সরকার ও সংশিস্নষ্ট মহলের প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দরকার।
০ সুজন ঘোষ
No comments