বিশ্বজিতের বাসায় বিএনপি চেয়ারপার্সনঃ ২ লাখ টাকা সহায়তা
বিরোধী দলীয় নেত্রী ও বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া জগন্নাথ
বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার সমর্থক ছাত্রদের হামলায় নিহত বিশ্বজিতের বাসায় গিয়ে
তার মা-বাবাসহ আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে দেখা করেছেন।
বৃহস্পতিবার
পুরান ঢাকার নিহত বিশ্বজিতের মা-বাবা, কাকাসহ আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে দেখা
তাদের খোঁজখবর নেন। শোকসন্তপ্ত পরিবারকে সান্ত্বনা দেন।
এসময় নিহত বিশ্বজিতের মা-বাবার হাতে ২ লাখ টাকা তুলে দেন বিরোধী দলীয় নেত্রী খালেদা জিয়া।
এর পর তিনি গুরুতর অসুস্থ প্রবীণ রাজনীতিবিদ ও সাংবাদিক নির্মল সেনকে দেখতে ল্যাব এইডে হাসপাতালে যান।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৯ ডিসেম্বর বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের ডাকা অবরোধের সময় সরকার সমর্থকদের হাতে নৃশংসভাবে খুন হন বিশ্বজিৎ দাস।
নিজ দর্জি দোকানে যাওয়ার পথে ভিক্টোরিয়া পার্কের কাছে বিরোধী পক্ষ মনে করে বিশ্বজিতকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে মারাত্মকভাবে আহত করে সরকার সমর্থক ছাত্ররা।
পরে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে বিশ্বজিতের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় সারাদেশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়।
বিশ্বজিৎ বড় ভাই উত্তম দাস ও বৌদির সঙ্গে পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজারের ৫৩ ঋষিকেশ দাশ রোডে দ্বিতীয় তলায় দুই রুমের ফ্ল্যাটে সাত বছর ধরে বসবাস করতেন।
তার গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার ভোজেশ্বর মশুরা গ্রামে।
বিশ্বজিতের কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা ছিল না বলে জানায় তার পরিবার।
এর পর তিনি গুরুতর অসুস্থ প্রবীণ রাজনীতিবিদ ও সাংবাদিক নির্মল সেনকে দেখতে ল্যাব এইডে হাসপাতালে যান।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৯ ডিসেম্বর বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোটের ডাকা অবরোধের সময় সরকার সমর্থকদের হাতে নৃশংসভাবে খুন হন বিশ্বজিৎ দাস।
নিজ দর্জি দোকানে যাওয়ার পথে ভিক্টোরিয়া পার্কের কাছে বিরোধী পক্ষ মনে করে বিশ্বজিতকে কুপিয়ে ও পিটিয়ে মারাত্মকভাবে আহত করে সরকার সমর্থক ছাত্ররা।
পরে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে বিশ্বজিতের মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় সারাদেশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়।
বিশ্বজিৎ বড় ভাই উত্তম দাস ও বৌদির সঙ্গে পুরান ঢাকার লক্ষ্মীবাজারের ৫৩ ঋষিকেশ দাশ রোডে দ্বিতীয় তলায় দুই রুমের ফ্ল্যাটে সাত বছর ধরে বসবাস করতেন।
তার গ্রামের বাড়ি শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার ভোজেশ্বর মশুরা গ্রামে।
বিশ্বজিতের কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা ছিল না বলে জানায় তার পরিবার।
No comments