স্বাভাবিক হচ্ছে মেয়েটি রিমান্ড শেষে চার আসামি কারাগারে
টাঙ্গাইলে ধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হচ্ছে। এদিকে এই ধর্ষণের ঘটনায় করা মামলার চার আসামিকে তিন দিনের রিমান্ড শেষে গতকাল রোববার টাঙ্গাইল জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
মেয়েটি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে (ওসিসি) চিকিৎসাধীন। সাত সদস্যের মেডিকেল বোর্ড তার চিকিৎসা করছে।
ওসিসির সমন্বয়কারী বিলকিস বেগম গতকাল রাতে প্রথম আলোকে বলেন, মেয়েটি স্বাভাবিক হয়ে উঠছে। কিছুদিন ধরে মুখ দিয়ে না খাওয়ায় তার খাদ্যনালি কিছুটা শুকিয়ে গেছে। এ কারণে সে মুখে খেতে চাইলেও টিউব দিয়ে খাওয়ানো হচ্ছে। কয়েক দিন পর তাকে মুখে খেতে দেওয়া হবে। তিনি বলেন, মেয়েটির অবস্থার আশানুরূপ উন্নতি হচ্ছে বলে মেডিকেল বোর্ড তাঁকে জানিয়েছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মধুপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবর রহমান গতকাল রিমান্ড শেষে চার আসামি হারুন অর রশিদ, নুরুজ্জামান, মনিরুজ্জামান ও শাজাহান আলীকে আদালতে হাজির করেন। জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক আসামিদের জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেন। তদন্ত কর্মকর্তা জানান, আসামিদের কাছ থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। সেসব তথ্য যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। মামলার প্রয়োজনে যা কিছু দরকার, সবই করা হবে।
২ জানুয়ারি আদালত এই চার আসামির প্রত্যেকের তিন দিন করে এবং অপর আসামি ওই মেয়ের বান্ধবীর এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। মেয়েটির বান্ধবীকে রিমান্ড শেষে ইতিমধ্যে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
টাঙ্গাইল সদর উপজেলার নবম শ্রেণীর ওই ছাত্রীকে তার এক বান্ধবী বিয়ের অনুষ্ঠানের কথা বলে গত ৬ ডিসেম্বর মধুপুরের এক বাড়িতে নিয়ে যায়। তাকে সেখানে তিন দিন আটকে রেখে ধর্ষণ করা হয়। পরে তাকে রেললাইনের পাশে ফেলে রাখা হয়। পরিবারের সদস্যরা চিকিৎসার জন্য তাকে দুই দফায় টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নেয়। সেখান থেকে গত সপ্তাহে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
এই ধর্ষণের ঘটনায় ৩০ ডিসেম্বর মেয়েটির বান্ধবীসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে টাঙ্গাইল জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। পরদিন মেয়েটির ভাই ওই পাঁচজনকে আসামি করে মধুপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন।
ওসিসির সমন্বয়কারী বিলকিস বেগম গতকাল রাতে প্রথম আলোকে বলেন, মেয়েটি স্বাভাবিক হয়ে উঠছে। কিছুদিন ধরে মুখ দিয়ে না খাওয়ায় তার খাদ্যনালি কিছুটা শুকিয়ে গেছে। এ কারণে সে মুখে খেতে চাইলেও টিউব দিয়ে খাওয়ানো হচ্ছে। কয়েক দিন পর তাকে মুখে খেতে দেওয়া হবে। তিনি বলেন, মেয়েটির অবস্থার আশানুরূপ উন্নতি হচ্ছে বলে মেডিকেল বোর্ড তাঁকে জানিয়েছে।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মধুপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মজিবর রহমান গতকাল রিমান্ড শেষে চার আসামি হারুন অর রশিদ, নুরুজ্জামান, মনিরুজ্জামান ও শাজাহান আলীকে আদালতে হাজির করেন। জ্যেষ্ঠ বিচারিক হাকিম জান্নাতুল ফেরদৌস ইবনে হক আসামিদের জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেন। তদন্ত কর্মকর্তা জানান, আসামিদের কাছ থেকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। সেসব তথ্য যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। মামলার প্রয়োজনে যা কিছু দরকার, সবই করা হবে।
২ জানুয়ারি আদালত এই চার আসামির প্রত্যেকের তিন দিন করে এবং অপর আসামি ওই মেয়ের বান্ধবীর এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। মেয়েটির বান্ধবীকে রিমান্ড শেষে ইতিমধ্যে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
টাঙ্গাইল সদর উপজেলার নবম শ্রেণীর ওই ছাত্রীকে তার এক বান্ধবী বিয়ের অনুষ্ঠানের কথা বলে গত ৬ ডিসেম্বর মধুপুরের এক বাড়িতে নিয়ে যায়। তাকে সেখানে তিন দিন আটকে রেখে ধর্ষণ করা হয়। পরে তাকে রেললাইনের পাশে ফেলে রাখা হয়। পরিবারের সদস্যরা চিকিৎসার জন্য তাকে দুই দফায় টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালে নেয়। সেখান থেকে গত সপ্তাহে তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
এই ধর্ষণের ঘটনায় ৩০ ডিসেম্বর মেয়েটির বান্ধবীসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে টাঙ্গাইল জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। পরদিন মেয়েটির ভাই ওই পাঁচজনকে আসামি করে মধুপুর থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা করেন।
No comments