১৬৭ রানে গুটিয়ে গেল ভারত
ঘরের মাটিতে ওয়ানডে সিরিজ হার আগেই নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল ভারতের। আজ চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশের লজ্জা এড়ানোর ম্যাচে টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে রীতিমতো নাজেহাল হয়েছে ভারত।
পাকিস্তানি অফস্পিনার সাঈদ আজমলের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ৬.২ ওভার বাকি থাকতেই ১৬৭ রানে গুটিয়ে গেছে স্বাগতিকেরা। মাত্র ২৪ রানের বিনিময়ে ৫টি উইকেট শিকার করেছেন আজমল। গত দুই ম্যাচের মতো আজও ভারতের পক্ষে সর্বোচ্চ রানের ইনিংসটি এসেছে অধিনায়ক ধোনির ব্যাট থেকে। তবে আজ ৩৬ রান করেই সাজঘরে ফেরেন ধোনি।
টসে জিতে ব্যাট করতে নামা ভারত দিল্লির শেষ ওয়ানডের শুরু থেকেই পাকিস্তানি বোলারদের তোপের মুখে পড়ে। বীরেন্দর শেবাগের পরিবর্তে আজ গৌতম গম্ভীরের সঙ্গে জুটি বেঁধে ভারতের ইনিংসের গোড়াপত্তন করেন অজিঙ্ক রাহানে। কিন্তু রাহানে ব্যক্তিগত ৪ রানে মোহাম্মদ ইরফানের বলে উইকেটের পেছনে কামরান আকমলের হাতে ধরা পড়েন। সেই থেকে শুরু। এরপর একে একে ফেরেন গম্ভীর, কোহলি ও যুবরাজ। সাত ফুট এক ইঞ্চি উচ্চতার মোহাম্মদ ইরফান আর বাঁহাতি জুনাইদ খানের নিখুঁত লাইন-লেংথের সঙ্গে মোহাম্মদ হাফিজ ও সাঈদ আজমলের ঘূর্ণি দিশেহারা করে রেখেছে ভারতীয় দলকে।
৬৪ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে চাপের মুখে থাকা ভারতকে পথ দেখাতে শুরু করেছিলেন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি ও সুরেশ রায়না। কিন্তু সাঈদ আজমলের পর পর দুই বল সেই প্রতিরোধ ভেঙে চুরমার করে দিল। নিজের চতুর্থ ওভারের চার ও পাঁচ নম্বর বলে প্রথমে সুরেশ রায়না ও পরে রবিচন্দ্রন অশ্বিনকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে ভারতের ওপর চাপটা আরও কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেন আজমল। উইকেটে যতক্ষণ ছিলেন ততক্ষণ অধিনায়ক ধোনি স্রোতের বিপরীতে বুক চিতিয়ে লড়াই চালিয়েছিলেন। তাঁর করা ৩৬ রানই দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত সংগ্রহ। কিন্তু ধোনির ব্যাট থেকে আসা গোটা তিনেক ছয়ের মার অবশ্য উজ্জীবিত করতে পারেনি বাকি ব্যাটসম্যানদের। তাঁদের আসা-যাওয়ার মিছিলে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের বিপক্ষে ধবলধোলাইয়ের আশঙ্কাই এখন বড় প্রকট হয়ে দেখা দিয়েছে।
পাকিস্তানি অফস্পিনার সাঈদ আজমলের দুর্দান্ত বোলিংয়ে ৬.২ ওভার বাকি থাকতেই ১৬৭ রানে গুটিয়ে গেছে স্বাগতিকেরা। মাত্র ২৪ রানের বিনিময়ে ৫টি উইকেট শিকার করেছেন আজমল। গত দুই ম্যাচের মতো আজও ভারতের পক্ষে সর্বোচ্চ রানের ইনিংসটি এসেছে অধিনায়ক ধোনির ব্যাট থেকে। তবে আজ ৩৬ রান করেই সাজঘরে ফেরেন ধোনি।
টসে জিতে ব্যাট করতে নামা ভারত দিল্লির শেষ ওয়ানডের শুরু থেকেই পাকিস্তানি বোলারদের তোপের মুখে পড়ে। বীরেন্দর শেবাগের পরিবর্তে আজ গৌতম গম্ভীরের সঙ্গে জুটি বেঁধে ভারতের ইনিংসের গোড়াপত্তন করেন অজিঙ্ক রাহানে। কিন্তু রাহানে ব্যক্তিগত ৪ রানে মোহাম্মদ ইরফানের বলে উইকেটের পেছনে কামরান আকমলের হাতে ধরা পড়েন। সেই থেকে শুরু। এরপর একে একে ফেরেন গম্ভীর, কোহলি ও যুবরাজ। সাত ফুট এক ইঞ্চি উচ্চতার মোহাম্মদ ইরফান আর বাঁহাতি জুনাইদ খানের নিখুঁত লাইন-লেংথের সঙ্গে মোহাম্মদ হাফিজ ও সাঈদ আজমলের ঘূর্ণি দিশেহারা করে রেখেছে ভারতীয় দলকে।
৬৪ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে চাপের মুখে থাকা ভারতকে পথ দেখাতে শুরু করেছিলেন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি ও সুরেশ রায়না। কিন্তু সাঈদ আজমলের পর পর দুই বল সেই প্রতিরোধ ভেঙে চুরমার করে দিল। নিজের চতুর্থ ওভারের চার ও পাঁচ নম্বর বলে প্রথমে সুরেশ রায়না ও পরে রবিচন্দ্রন অশ্বিনকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে ভারতের ওপর চাপটা আরও কয়েক গুণ বাড়িয়ে দেন আজমল। উইকেটে যতক্ষণ ছিলেন ততক্ষণ অধিনায়ক ধোনি স্রোতের বিপরীতে বুক চিতিয়ে লড়াই চালিয়েছিলেন। তাঁর করা ৩৬ রানই দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত সংগ্রহ। কিন্তু ধোনির ব্যাট থেকে আসা গোটা তিনেক ছয়ের মার অবশ্য উজ্জীবিত করতে পারেনি বাকি ব্যাটসম্যানদের। তাঁদের আসা-যাওয়ার মিছিলে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী পাকিস্তানের বিপক্ষে ধবলধোলাইয়ের আশঙ্কাই এখন বড় প্রকট হয়ে দেখা দিয়েছে।
No comments