বাংলার আকাশে দুর্যোগের ঘনঘটা- আজ রস+আলোর জন্মদিন
এতদ্বারা সকল পাঠকের সদয় অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে আজ ৭ জানুয়ারি ২০১৩, ২৪ পৌষ ১৪১৯ এবং ২৪ সফর ১৪৩৪ রস+আলোর ঐতিহাসিক জন্মদিন।
২০০৮ সালের এই দিনে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু হয়েছিল রস+আলোর। যথাযথ মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মাধ্যমে আজ এই রম্য ম্যাগাজিনটির জন্মদিন পালন করা হবে। সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা।
রস+আলো যখন যাত্রা শুরু করেছিল, তখন ছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমল। রস+আলো প্রকাশের কিছুদিন পরই একটি নির্বাচিত সরকার রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে। এ জন্য অবশ্য রস+আলোকে কেউ কৃতিত্ব দেয় না। যা-ই হোক, অতীতের কথা বলে লাভ নেই। অতীত এবং ডিবি পুলিশ গোপনে কাজ করবে এটাই নিয়ম। কবি বলেছেন, ‘হে অতীত তুমি ভুবনে ভুবনে, কাজ করে যাও গোপনে গোপনে।’ কবিরা যেনতেন কথা বলেন না।
রস+আলো যেন মানবজীবনেরই প্রতিচ্ছবি। ইংরেজ কবি ক্রিস্টিনা রসেট্টি বলেছেন, ‘জীবন যতটুকু তৃপ্তি দেয়, অতৃপ্তি দেয় তার চেয়ে বেশি।’ রস+আলোও সে রকমই; যতটুকু তৃপ্তি দেয়, অতৃপ্তি দেয় তার চেয়ে বেশি। অতএব, রস+আলো অত্যন্ত জীবনমুখী রম্য ম্যাগাজিন। অতৃপ্তি দিতে দিতেই রস+আলোর পাঁচ বছর হয়ে গেল। পাঁচ বছর ধরে রস+আলো বের হওয়ায় সবচেয়ে খুশি হয়েছে দেশের ঝালমুড়িওয়ালা সম্প্রদায়। দীর্ঘদিন ধরে ক্রেতার কাছে ঝালমুড়ি দেওয়ার মাধ্যম হিসেবে তাঁরা ব্যবহার করছেন রস+আলোর পাতাগুলো। দেশের রেস্টুরেন্টগুলোতে সাফল্যের সঙ্গে বাংলা টিস্যুর চাহিদা মেটাচ্ছে রস+আলো। শুধু তা-ই নয়, গরমের সময় হাতপাখার বিকল্প হিসেবেও রস+আলো ব্যবহার করে থাকেন অনেকে। রস+আলোর জন্মদিনে তাই তাঁরা আনন্দিত। তবে দেশের অবস্থা যে কত ভয়াবহ, রস+আলোর পাঁচ বছরই তার প্রমাণ। পাঁচ বছর ধরে রস+আলোর মতো একটা ম্যাগাজিন প্রকাশিত হচ্ছে, কর্তৃপক্ষের কোনো নজরই নেই। অবশ্য কর্তৃপক্ষ সন্ত্রাস, দুর্নীতি নিয়েই মাথা ঘামায় না, আর রস+আলো! যা-ই হোক, বেশি কথা বলে ফায়দা নেই। যার যা কাজ, তাকে তা-ই করতে দেওয়া উচিত। বেশি কথা বলার কাজটি রাজনীতিবিদেরা অত্যন্ত যত্নের সঙ্গে পালন করে থাকেন। তবে একটা কথা না বললেই নয়, জন্মদিনের উপহারগুলো অবশ্যই নিজের বাসায় না রেখে রস+আলোর ঠিকানায় পাঠাবেন। উপহার পরীক্ষার খাতা বা কুইজের উত্তর না যে নির্ধারিত সময়ের পর গ্রহণ করা যাবে না। সবাইকে আবারও জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে শেষ করছি রসকীয়। মনে রাখবেন, হ্যালির ধূমকেতু ৭৫ বছর পর পর আসলেও রস+আলোর জন্মদিন কিন্তু প্রতিবছরই আসে! বিদায়।
রস+আলো যখন যাত্রা শুরু করেছিল, তখন ছিল তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমল। রস+আলো প্রকাশের কিছুদিন পরই একটি নির্বাচিত সরকার রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে। এ জন্য অবশ্য রস+আলোকে কেউ কৃতিত্ব দেয় না। যা-ই হোক, অতীতের কথা বলে লাভ নেই। অতীত এবং ডিবি পুলিশ গোপনে কাজ করবে এটাই নিয়ম। কবি বলেছেন, ‘হে অতীত তুমি ভুবনে ভুবনে, কাজ করে যাও গোপনে গোপনে।’ কবিরা যেনতেন কথা বলেন না।
রস+আলো যেন মানবজীবনেরই প্রতিচ্ছবি। ইংরেজ কবি ক্রিস্টিনা রসেট্টি বলেছেন, ‘জীবন যতটুকু তৃপ্তি দেয়, অতৃপ্তি দেয় তার চেয়ে বেশি।’ রস+আলোও সে রকমই; যতটুকু তৃপ্তি দেয়, অতৃপ্তি দেয় তার চেয়ে বেশি। অতএব, রস+আলো অত্যন্ত জীবনমুখী রম্য ম্যাগাজিন। অতৃপ্তি দিতে দিতেই রস+আলোর পাঁচ বছর হয়ে গেল। পাঁচ বছর ধরে রস+আলো বের হওয়ায় সবচেয়ে খুশি হয়েছে দেশের ঝালমুড়িওয়ালা সম্প্রদায়। দীর্ঘদিন ধরে ক্রেতার কাছে ঝালমুড়ি দেওয়ার মাধ্যম হিসেবে তাঁরা ব্যবহার করছেন রস+আলোর পাতাগুলো। দেশের রেস্টুরেন্টগুলোতে সাফল্যের সঙ্গে বাংলা টিস্যুর চাহিদা মেটাচ্ছে রস+আলো। শুধু তা-ই নয়, গরমের সময় হাতপাখার বিকল্প হিসেবেও রস+আলো ব্যবহার করে থাকেন অনেকে। রস+আলোর জন্মদিনে তাই তাঁরা আনন্দিত। তবে দেশের অবস্থা যে কত ভয়াবহ, রস+আলোর পাঁচ বছরই তার প্রমাণ। পাঁচ বছর ধরে রস+আলোর মতো একটা ম্যাগাজিন প্রকাশিত হচ্ছে, কর্তৃপক্ষের কোনো নজরই নেই। অবশ্য কর্তৃপক্ষ সন্ত্রাস, দুর্নীতি নিয়েই মাথা ঘামায় না, আর রস+আলো! যা-ই হোক, বেশি কথা বলে ফায়দা নেই। যার যা কাজ, তাকে তা-ই করতে দেওয়া উচিত। বেশি কথা বলার কাজটি রাজনীতিবিদেরা অত্যন্ত যত্নের সঙ্গে পালন করে থাকেন। তবে একটা কথা না বললেই নয়, জন্মদিনের উপহারগুলো অবশ্যই নিজের বাসায় না রেখে রস+আলোর ঠিকানায় পাঠাবেন। উপহার পরীক্ষার খাতা বা কুইজের উত্তর না যে নির্ধারিত সময়ের পর গ্রহণ করা যাবে না। সবাইকে আবারও জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে শেষ করছি রসকীয়। মনে রাখবেন, হ্যালির ধূমকেতু ৭৫ বছর পর পর আসলেও রস+আলোর জন্মদিন কিন্তু প্রতিবছরই আসে! বিদায়।
No comments