অনলাইন ব্যাংকিংয়ে অযৌক্তিক ফি by সাইদ আরমান
অনলাইন ব্যাংকিং সেবা নিতে গিয়ে অন্যায় এবং অযৌক্তিক চার্জের শিকার হচ্ছেন সাধারণ গ্রাহকরা। ব্যাংকভেদে এই ফির ব্যবধানও অনেক বেশি। আদায়কৃত ফির জন্য কোনো রশিদও দেয় না ব্যাংকগুলো।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো নির্দেশনা নেই।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, বস্তুত এই সেবার বিপরীতে শাখা ব্যবস্থাপনা খরচ বাদে অতিরিক্ত তেমন কোনো খরচ নেই। তারপরও ব্যাংকগুলো ফি নিচ্ছে গ্রাহকদের কাছ থেকে। অনেক ব্যাংক কোনো চার্জ ছাড়া সেবা দিলেও অন্যদের কারণে সেসব ব্যাংক নতুন করে এটি আরোপ করা শুরু করেছে। গ্রাহক তার নিজের হিসাবে একই শহরের যে কোনো শাখায় বিনা খরচে লেনদেন করতে পারলেও অন্য শহরের জন্য তাকে ফি গুনতে হচ্ছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বাংলানিউজকে জানান, কোন কোন সেবার বিপরীতে তফসিলি ব্যাংকগুলো কি পরিমাণ চার্জ নিতে পারবে তা অনেক ক্ষেত্রে নির্ধারিত আছে। তবে অনলাইন ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার জন্য ব্যাংকগুলো আদৌ চার্জ নিতে পারবে কিনা তা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা নেই। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিডিউল অব চার্জে এ বিষয়টি আনা হয়নি। ফলে ব্যাংকগুলো ইচ্ছে মতো ফি আরোপ করছে। এ ধরনের বেশ কিছু অভিযোগ গ্রাহক স্বার্থ সংরক্ষণ কেন্দ্রে এসেছে।
তিনি বলেন, “ধীরে ধীরে অনলাইন ব্যাংকিং সেবা জনপ্রিয় হচ্ছে। তাই চার্জ নেওয়ার বিষয়টি কতটুকু গ্রহণযোগ্য এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা দেওয়ার সময় এসে গেছে। তা না হলে গ্রাহকের অর্থ অন্যায়ভাবে নিয়ে লাভবান হতে থাকবে ব্যাংকগুলো।”
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমানে ৪৭টি ব্যাংকের মধ্যে ৩৭টি ব্যাংক আংশিক অথবা পুরোপুরি অনলাইন ব্যাংকিং সেবা শুরু করেছে। এর মধ্যে দেশে কার্যরত সবগুলো বিদেশি ব্যাংক সম্পূর্ণভাবে অনলাইন ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে। আর ২৮টি তফসিলি বাণিজ্যিক ব্যাংক অনলাইন সেবা চালু করে করেছে। মোট শাখার হিসাবে, সব ব্যাংক মিলিয়ে বর্তমানে ৮ হাজার ১০৫ শাখা রয়েছে। এর মধ্যে ৩ হাজার ৪২টি শাখা অনলাইন সেবার আওতায় রয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে জানা গেছে, বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের ৩ হাজার ১০০ শাখার মধ্যে ২ হাজার ৬৯০টি শাখায় এ সেবা চলছে। বিদেশি ৯টি ব্যাংকের ৬৩ শাখার সবগুলোতে অনলাইন সেবা রয়েছে। তবে অনলাইন সেবার ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো। রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক এবং বিশেষায়িত ৮ ব্যাংকের প্রায় সাড়ে তিন হাজার শাখা রয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ১৮৯টি শাখায় ডিজিটাল সেবা শুরু হয়েছে।
জানা গেছে, অনলাইন ব্যাংকিং সেবা যেসব ব্যাংক দিচ্ছে গ্রাহকরা সেসব ব্যাংকের দিকে ঝুঁকছে। কারণ এর মাধ্যমে গ্রাহক দ্রুত তার লেনদেন সারতে পারবেন। অপরদিকে, ব্যাংকগুলো গ্রাহককে আকৃষ্ট করতে অনলাইন সেবার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিচ্ছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, বেসরকারি ইসলামি ব্যাংকে অনলাইন সেবার মাধ্যমে এক শাখা শহরের বাইরে লেনদেন করতে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত কোনো ফি নেই। কিন্তু ডাচ বাংলা ব্যাংকের ক্ষেত্রে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত লেনদেন করতে দিতে হয় ২৩ টাকা। আর ৫০ হাজার টাকার ওপরে এক লাখ টাকা পর্যন্ত লেনদেনের জন্য ফি দিতে হয় ৫৭ টাকা। আবার বিদেশি ব্যাংকগুলোর শহরের বাইরে লেনদেনে কোন ফি লাগছে না।
তথ্য মতে, একজন গ্রাহক তার ব্যাংক হিসাবে একই শহরের ভিন্ন শাখায় লেনদেন করলে তার জন্য কোন চার্জ আরোপ করা হচ্ছে না। কিন্তু যদি এক শহর থেকে আরেক শহরে টাকা জমা দিতে এবং তুলতে গেলে তার জন্য চার্জ নিচ্ছে ব্যাংকগুলো। এই অতিরিক্ত চার্জ হিসাবের সাথে সমন্বয় করে নেওয়া হয় না। এটি গ্রাহককে পরিশোধ করতে হয়। এর জন্য ব্যাংকগুলো কোন রশিদ দেয় না। ফলে এর কোন প্রমাণ থাকছে না। মূলত গ্রাহক এই সেবা পাবেন বলেই ওই ব্যাংকগুলোতে যাচ্ছেন।
সিদ্দিকুর রহমান নামে এক গ্রাহক জানান, ঢাকায় তার হিসাবে টাকা জমা দিয়ে চট্টগ্রামে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শাখায় তুলতে গিয়ে তাকে চার্জ দিতে হয়েছে এবং এই চার্জ নগদ পরিশোধ করতে হয়। তিনি প্রশ্ন করেন, এটা কেন!
তিনি প্রশ্ন করে বলেন, “আমরা তো ব্যাংকগুলোকে বার্ষিক ফি দিচ্ছি। তার বাইরে আবার কেন এই চার্জ নেওয়া হয়। এর জন্য ব্যাংকের কি অতিরিক্ত কোন খরচ আছে?”
তিনি বলেন, “আমি তো ব্যাংকে হিসাব খুলেছি অনলাইন সেবা পাবো বলেই।”
বস্তুত এই সেবার জন্য গ্রাহকের পেছনে ব্যাংকগুলোর অতিরিক্ত তেমন নতুন কোনো খরচ নেই। শাখা ব্যবস্থাপনা খরচের মধ্যে এটি রয়েছে। তারপরও মুনাফা বাড়ানোর জন্য গ্রাহকদের সাথে এই অনৈতিক ব্যাংকিং চার্জ করছে ব্যাংকগুলো। অপ্রাতিষ্ঠানিক পেমেন্ট সার্ভিস অপারেটরের মতোই অন্যায়ভাবে চার্জ নেওয়া হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের সুনির্দিষ্ট কোন বিধি বা নির্দেশনা না থাকায় যে যার মতো করে চার্জ আরোপ করছে। ফলে এখানে অনেক ব্যবধান রয়েছে। আবার টাকার অংকভেদে অনেকে চার্জ আরোপ করছে না।
বেসিক ব্যাংক লিমিটেডর ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী ফখরুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, “দেশে ইন্টারনেটভিত্তিক ব্যাংকিং সেবা দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। ঠিক একইভাবে জনপ্রিয় হচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং নীতিমালা আছে। যেটি সবাই মেনে চলছে। একইভাবে ইন্টারনেট ব্যাংকিং সেবা নিয়ে একটি সুনির্দিষ্ট গাইড লাইন থাকা দরকার। যাতে করে সেবার মান নিশ্চিত হয়।
আল আমিন নামে এক গ্রাহক বলেন, “ব্যবসায়িক কারণে আমার তিনটি ব্যাংক হিসাব আছে। আমাকে নিয়মিত সিলেটে টাকা লেনদেন করতে হয়। অনলাইন সেবার ক্ষেত্রে দেখি তিন ব্যাংকের ফি তিন রকম।”
তার মতে, এমন কেন হবে। এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুস্পষ্ট নির্দেশনা থাকা দরকার বলে মনে করেন এই গ্রাহক।
ব্যাংকগুলোর অতি মুনাফালোভী মানসিকতা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করছে। সরকারের নীতির সঙ্গেও ব্যাংকগুলোর সেবার মানসিকতা সাংঘর্ষিক বলে মনে করেন আল আমিন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের এক উর্ধ্বতন কর্মকর্তা বাংলানিউজকে জানান, কোন কোন সেবার বিপরীতে তফসিলি ব্যাংকগুলো কি পরিমাণ চার্জ নিতে পারবে তা অনেক ক্ষেত্রে নির্ধারিত আছে। তবে অনলাইন ব্যাংকিং সেবা দেওয়ার জন্য ব্যাংকগুলো আদৌ চার্জ নিতে পারবে কিনা তা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনায় বলা নেই। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিডিউল অব চার্জে এ বিষয়টি আনা হয়নি। ফলে ব্যাংকগুলো ইচ্ছে মতো ফি আরোপ করছে। এ ধরনের বেশ কিছু অভিযোগ গ্রাহক স্বার্থ সংরক্ষণ কেন্দ্রে এসেছে।
তিনি বলেন, “ধীরে ধীরে অনলাইন ব্যাংকিং সেবা জনপ্রিয় হচ্ছে। তাই চার্জ নেওয়ার বিষয়টি কতটুকু গ্রহণযোগ্য এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা দেওয়ার সময় এসে গেছে। তা না হলে গ্রাহকের অর্থ অন্যায়ভাবে নিয়ে লাভবান হতে থাকবে ব্যাংকগুলো।”
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বর্তমানে ৪৭টি ব্যাংকের মধ্যে ৩৭টি ব্যাংক আংশিক অথবা পুরোপুরি অনলাইন ব্যাংকিং সেবা শুরু করেছে। এর মধ্যে দেশে কার্যরত সবগুলো বিদেশি ব্যাংক সম্পূর্ণভাবে অনলাইন ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে। আর ২৮টি তফসিলি বাণিজ্যিক ব্যাংক অনলাইন সেবা চালু করে করেছে। মোট শাখার হিসাবে, সব ব্যাংক মিলিয়ে বর্তমানে ৮ হাজার ১০৫ শাখা রয়েছে। এর মধ্যে ৩ হাজার ৪২টি শাখা অনলাইন সেবার আওতায় রয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে জানা গেছে, বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের ৩ হাজার ১০০ শাখার মধ্যে ২ হাজার ৬৯০টি শাখায় এ সেবা চলছে। বিদেশি ৯টি ব্যাংকের ৬৩ শাখার সবগুলোতে অনলাইন সেবা রয়েছে। তবে অনলাইন সেবার ক্ষেত্রে পিছিয়ে আছে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলো। রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক এবং বিশেষায়িত ৮ ব্যাংকের প্রায় সাড়ে তিন হাজার শাখা রয়েছে। এর মধ্যে মাত্র ১৮৯টি শাখায় ডিজিটাল সেবা শুরু হয়েছে।
জানা গেছে, অনলাইন ব্যাংকিং সেবা যেসব ব্যাংক দিচ্ছে গ্রাহকরা সেসব ব্যাংকের দিকে ঝুঁকছে। কারণ এর মাধ্যমে গ্রাহক দ্রুত তার লেনদেন সারতে পারবেন। অপরদিকে, ব্যাংকগুলো গ্রাহককে আকৃষ্ট করতে অনলাইন সেবার বিষয়টিকে গুরুত্ব দিচ্ছে।
অনুসন্ধানে জানা গেছে, বেসরকারি ইসলামি ব্যাংকে অনলাইন সেবার মাধ্যমে এক শাখা শহরের বাইরে লেনদেন করতে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত কোনো ফি নেই। কিন্তু ডাচ বাংলা ব্যাংকের ক্ষেত্রে ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত লেনদেন করতে দিতে হয় ২৩ টাকা। আর ৫০ হাজার টাকার ওপরে এক লাখ টাকা পর্যন্ত লেনদেনের জন্য ফি দিতে হয় ৫৭ টাকা। আবার বিদেশি ব্যাংকগুলোর শহরের বাইরে লেনদেনে কোন ফি লাগছে না।
তথ্য মতে, একজন গ্রাহক তার ব্যাংক হিসাবে একই শহরের ভিন্ন শাখায় লেনদেন করলে তার জন্য কোন চার্জ আরোপ করা হচ্ছে না। কিন্তু যদি এক শহর থেকে আরেক শহরে টাকা জমা দিতে এবং তুলতে গেলে তার জন্য চার্জ নিচ্ছে ব্যাংকগুলো। এই অতিরিক্ত চার্জ হিসাবের সাথে সমন্বয় করে নেওয়া হয় না। এটি গ্রাহককে পরিশোধ করতে হয়। এর জন্য ব্যাংকগুলো কোন রশিদ দেয় না। ফলে এর কোন প্রমাণ থাকছে না। মূলত গ্রাহক এই সেবা পাবেন বলেই ওই ব্যাংকগুলোতে যাচ্ছেন।
সিদ্দিকুর রহমান নামে এক গ্রাহক জানান, ঢাকায় তার হিসাবে টাকা জমা দিয়ে চট্টগ্রামে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের শাখায় তুলতে গিয়ে তাকে চার্জ দিতে হয়েছে এবং এই চার্জ নগদ পরিশোধ করতে হয়। তিনি প্রশ্ন করেন, এটা কেন!
তিনি প্রশ্ন করে বলেন, “আমরা তো ব্যাংকগুলোকে বার্ষিক ফি দিচ্ছি। তার বাইরে আবার কেন এই চার্জ নেওয়া হয়। এর জন্য ব্যাংকের কি অতিরিক্ত কোন খরচ আছে?”
তিনি বলেন, “আমি তো ব্যাংকে হিসাব খুলেছি অনলাইন সেবা পাবো বলেই।”
বস্তুত এই সেবার জন্য গ্রাহকের পেছনে ব্যাংকগুলোর অতিরিক্ত তেমন নতুন কোনো খরচ নেই। শাখা ব্যবস্থাপনা খরচের মধ্যে এটি রয়েছে। তারপরও মুনাফা বাড়ানোর জন্য গ্রাহকদের সাথে এই অনৈতিক ব্যাংকিং চার্জ করছে ব্যাংকগুলো। অপ্রাতিষ্ঠানিক পেমেন্ট সার্ভিস অপারেটরের মতোই অন্যায়ভাবে চার্জ নেওয়া হচ্ছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের সুনির্দিষ্ট কোন বিধি বা নির্দেশনা না থাকায় যে যার মতো করে চার্জ আরোপ করছে। ফলে এখানে অনেক ব্যবধান রয়েছে। আবার টাকার অংকভেদে অনেকে চার্জ আরোপ করছে না।
বেসিক ব্যাংক লিমিটেডর ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজী ফখরুল ইসলাম বাংলানিউজকে বলেন, “দেশে ইন্টারনেটভিত্তিক ব্যাংকিং সেবা দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। ঠিক একইভাবে জনপ্রিয় হচ্ছে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মোবাইল ব্যাংকিং নীতিমালা আছে। যেটি সবাই মেনে চলছে। একইভাবে ইন্টারনেট ব্যাংকিং সেবা নিয়ে একটি সুনির্দিষ্ট গাইড লাইন থাকা দরকার। যাতে করে সেবার মান নিশ্চিত হয়।
আল আমিন নামে এক গ্রাহক বলেন, “ব্যবসায়িক কারণে আমার তিনটি ব্যাংক হিসাব আছে। আমাকে নিয়মিত সিলেটে টাকা লেনদেন করতে হয়। অনলাইন সেবার ক্ষেত্রে দেখি তিন ব্যাংকের ফি তিন রকম।”
তার মতে, এমন কেন হবে। এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সুস্পষ্ট নির্দেশনা থাকা দরকার বলে মনে করেন এই গ্রাহক।
ব্যাংকগুলোর অতি মুনাফালোভী মানসিকতা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রক্রিয়াকে ব্যাহত করছে। সরকারের নীতির সঙ্গেও ব্যাংকগুলোর সেবার মানসিকতা সাংঘর্ষিক বলে মনে করেন আল আমিন।
No comments