বর্ষপূর্তি- ‘পরিবারের সবার পত্রিকা’
বৃষ্টির আশঙ্কায় অনুষ্ঠানটি চট্টগ্রাম শিশু একাডেমী প্রাঙ্গণ থেকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছিল মিলনায়তনে। কিন্তু বৃষ্টি তো এলই না, বরং মিলনায়তনে উপচে পড়া অসংখ্য দর্শকের ঠাঁই হয়েছিল প্রাঙ্গণজুড়ে। সূর্যাস্তের খানিক আগেই অনুষ্ঠান শুরু হলো। মঞ্চ থেকে ভেসে এল ‘আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে’ গানের সুর।
এরই মাঝে আধো আলো-আঁধারে একাডেমী প্রাঙ্গণে হঠাৎ আলোর ঝলকানি—ফানুস উড়িয়ে প্রথম আলোর ১৪ বছর পূর্তি উৎসবে শামিল হলো সবাই। আর ফানুস দূর আকাশে মিলিয়ে যেতেই দর্শকেরা ফিরে এল যার যার আসনে।
‘বিশ্বজুড়ে বাংলা, বিশ্বজুড়ে প্রথম আলো’ স্লোগানে গতকাল সোমবার প্রথম আলোর বর্ষপূর্তি আয়োজন করে চট্টগ্রাম বন্ধুসভা।
বন্ধুসভার সদস্যদের পরিবেশনায় ‘বদলে যাও, বদলে দাও’ গানটির পরেই শুরু হয় শুভেচ্ছা বক্তব্যের পালা। বক্তারা এককথায় স্বীকার করেন, প্রথম আলো পরিবারের সবার পত্রিকা। পরিবারের একেবারে কনিষ্ঠ সদস্য থেকে শুরু করে বয়োজ্যেষ্ঠ সদস্যটিও প্রতিদিন প্রথম আলোয় চোখ বোলাতে ভোলেন না।
একে একে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আলমগীর মোহাম্মদ সিরাজুদ্দীন, শিক্ষাবিদ হাসিনা জাকারিয়া, শহীদ জায়া মুশতারী শফী, প্রথম আলোর আবাসিক সম্পাদক আবুল মোমেন, যুগ্ম সম্পাদক বিশ্বজিৎ চৌধুরী প্রমুখ। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আদনান মান্নান, ইনডিপেনডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সৌমিত্র পালিত ও প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সঞ্জয় বিশ্বাস। ফাঁকে ফাঁকে গান ও নাচ পরিবেশন করেন বন্ধুসভার সাংস্কৃতিক দলের সদস্যরা।
আলমগীর মোহাম্মদ সিরাজুদ্দীন বলেন, প্রথম আলো একটি সামাজিক আন্দোলন, অর্থনৈতিক আন্দোলন, রাজনৈতিক আন্দোলন।
শিক্ষাবিদ হাসিনা জাকারিয়া বলেন, বাংলাদেশের সংবাদপত্রের ইতিহাসে প্রথম আলো একটি নতুন ধারা তৈরি করেছে। এখানে শিশু ও নারী থেকে শুরু করে পরিবারের সবার কথাই তুলে ধরা হয় নানা আয়োজনের মাধ্যমে।
মুশতারী শফী বলেন, মানুষের মনে সংবাদপ্রেমের পিপাসা জাগিয়ে তুলেছে প্রথম আলো। আমরা যাঁরা সংবাদপত্র পড়ি তাঁদের কাছে প্রথম আলো প্রকৃত সত্য তুলে ধরে বলেই এটি এত জনপ্রিয়।
আবুল মোমেন বলেন, ‘সামনে এগিয়ে চলব, গৌরবকে ধারণ করব—এ লক্ষ্যে প্রথম আলো এগিয়ে যাচ্ছে। আর এভাবেই প্রথম আলো আমাদের স্বপ্ন দেখার সাহস জুগিয়ে চলেছে।’ বিশ্বজিৎ চৌধুরী বলেন, বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে আছে প্রথম আলোর পাঠক। বিশ্বের ১৯০টি দেশে বাংলাভাষী পাঠকের কাছে এটি সমাদৃত। সে জন্যই প্রথম আলোর এবারের স্লোগান—‘বিশ্বজুড়ে বাংলা, বিশ্বজুড়ে প্রথম আলো’।
‘বিশ্বজুড়ে বাংলা, বিশ্বজুড়ে প্রথম আলো’ স্লোগানে গতকাল সোমবার প্রথম আলোর বর্ষপূর্তি আয়োজন করে চট্টগ্রাম বন্ধুসভা।
বন্ধুসভার সদস্যদের পরিবেশনায় ‘বদলে যাও, বদলে দাও’ গানটির পরেই শুরু হয় শুভেচ্ছা বক্তব্যের পালা। বক্তারা এককথায় স্বীকার করেন, প্রথম আলো পরিবারের সবার পত্রিকা। পরিবারের একেবারে কনিষ্ঠ সদস্য থেকে শুরু করে বয়োজ্যেষ্ঠ সদস্যটিও প্রতিদিন প্রথম আলোয় চোখ বোলাতে ভোলেন না।
একে একে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য আলমগীর মোহাম্মদ সিরাজুদ্দীন, শিক্ষাবিদ হাসিনা জাকারিয়া, শহীদ জায়া মুশতারী শফী, প্রথম আলোর আবাসিক সম্পাদক আবুল মোমেন, যুগ্ম সম্পাদক বিশ্বজিৎ চৌধুরী প্রমুখ। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক আদনান মান্নান, ইনডিপেনডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সৌমিত্র পালিত ও প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সঞ্জয় বিশ্বাস। ফাঁকে ফাঁকে গান ও নাচ পরিবেশন করেন বন্ধুসভার সাংস্কৃতিক দলের সদস্যরা।
আলমগীর মোহাম্মদ সিরাজুদ্দীন বলেন, প্রথম আলো একটি সামাজিক আন্দোলন, অর্থনৈতিক আন্দোলন, রাজনৈতিক আন্দোলন।
শিক্ষাবিদ হাসিনা জাকারিয়া বলেন, বাংলাদেশের সংবাদপত্রের ইতিহাসে প্রথম আলো একটি নতুন ধারা তৈরি করেছে। এখানে শিশু ও নারী থেকে শুরু করে পরিবারের সবার কথাই তুলে ধরা হয় নানা আয়োজনের মাধ্যমে।
মুশতারী শফী বলেন, মানুষের মনে সংবাদপ্রেমের পিপাসা জাগিয়ে তুলেছে প্রথম আলো। আমরা যাঁরা সংবাদপত্র পড়ি তাঁদের কাছে প্রথম আলো প্রকৃত সত্য তুলে ধরে বলেই এটি এত জনপ্রিয়।
আবুল মোমেন বলেন, ‘সামনে এগিয়ে চলব, গৌরবকে ধারণ করব—এ লক্ষ্যে প্রথম আলো এগিয়ে যাচ্ছে। আর এভাবেই প্রথম আলো আমাদের স্বপ্ন দেখার সাহস জুগিয়ে চলেছে।’ বিশ্বজিৎ চৌধুরী বলেন, বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে আছে প্রথম আলোর পাঠক। বিশ্বের ১৯০টি দেশে বাংলাভাষী পাঠকের কাছে এটি সমাদৃত। সে জন্যই প্রথম আলোর এবারের স্লোগান—‘বিশ্বজুড়ে বাংলা, বিশ্বজুড়ে প্রথম আলো’।
No comments