বাংলাদেশের এএসইএম ফোরামে যোগদান
পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও স্বার্থের ভিত্তিতে রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিক বিষয়ে এশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে সহযোগিতা বিনির্মাণে গঠিত ৫২ জাতির এশিয়া-ইউরোপ সম্মেলনে (এএসইএম) আনুষ্ঠানিকভাবে যোগ দিয়েছে বাংলাদেশ।
গতকাল সোমবার দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ লাও (লাওস) ডেমোক্রেটিক রিপাবলিকের (লাও পিডিআর) রাজধানীতে এএসইএমের নবম সম্মেলন শুরুর আগে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশ, নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ড এই ফোরামে অন্তর্ভুক্ত হয়। খবর বাসসের।
সাহায্যনির্ভর সম্পর্কের বাইরে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও স্বার্থের ভিত্তিতে অধিকতর সার্বিক সংলাপের মাধ্যমে এই দুই আঞ্চলিক প্রতিবেশীর মধ্যে সম্পর্ক স্থাপনে নীতিনির্ধারক ও কর্মকর্তাদের জন্য ১৭ বছর আগে গঠিত এশিয়া-ইউরোপের এই সর্ববৃহৎ ফোরামে বাংলাদেশ, নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ডকে স্বাগত জানান এএসইএম সম্মেলনের চেয়ারম্যান ও লাওসের প্রধানমন্ত্রী থংসিন থাম্বাভং।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী জেন্স স্টোলটেনবার্গ ও সুইস কনফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট এভিলিনউইডমার স্কাম্প যোগদান অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে লাওসের প্রেসিডেন্ট চোম্মালি সায়াসোন, অস্ট্রেলিয়ার প্রেসিডেন্ট জুলিয়া গিলার্ড, ইউরোপিয়ান কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট হারম্যান ভ্যান রমপই, ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট হোসে ম্যানুয়েল বারোসো ও পাকিস্তানের পারভেজ আশরাফ ভাষণ দেন।
এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে—‘শান্তির জন্য বন্ধু, সমৃদ্ধির জন্য সঙ্গী’।
৫২ দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান এবং উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে এই সম্মেলন এশিয়া-ইউরোপের নেতাদের এক বড় সমাবেশে পরিণত হয়েছে।
অনুষ্ঠানের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এএসইএমের নতুন সদস্য হওয়ায় আনন্দ প্রকাশ করে বাংলাদেশকে সদস্য নির্বাচনে আন্তরিক সহযোগিতা ও সমর্থন দেওয়ায় সংস্থাভুক্ত সব সদস্য দেশকে ধন্যবাদ জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা আপনাদের অংশীদার হিসেবে আমাদের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এই প্রক্রিয়ায় আমরা পুরোপুরি অবদান রাখতে বদ্ধপরিকর। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, এএসইএমের কর্মকাণ্ডের অধিকতর সম্প্রসারণে এশীয় প্রতিবেশীরা বিভিন্ন বৈশ্বিক বিষয় এবং আঞ্চলিক চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনার ক্ষেত্রে ইউরোপীয় বন্ধুদের সঙ্গে একই সমান্তরালে কাজ করতে সক্ষম হবে।
এই সংস্থা জলবায়ু পরিবর্তন, অর্থনৈতিক সংকট, খাদ্য ও জ্বালানির উচ্চমূল্য, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, সংক্রমিত রোগের প্রাদুর্ভাবসহ আরও অনেক সমস্যা মোকাবিলা করছে।
সাহায্যনির্ভর সম্পর্কের বাইরে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও স্বার্থের ভিত্তিতে অধিকতর সার্বিক সংলাপের মাধ্যমে এই দুই আঞ্চলিক প্রতিবেশীর মধ্যে সম্পর্ক স্থাপনে নীতিনির্ধারক ও কর্মকর্তাদের জন্য ১৭ বছর আগে গঠিত এশিয়া-ইউরোপের এই সর্ববৃহৎ ফোরামে বাংলাদেশ, নরওয়ে ও সুইজারল্যান্ডকে স্বাগত জানান এএসইএম সম্মেলনের চেয়ারম্যান ও লাওসের প্রধানমন্ত্রী থংসিন থাম্বাভং।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী জেন্স স্টোলটেনবার্গ ও সুইস কনফেডারেশনের প্রেসিডেন্ট এভিলিনউইডমার স্কাম্প যোগদান অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে লাওসের প্রেসিডেন্ট চোম্মালি সায়াসোন, অস্ট্রেলিয়ার প্রেসিডেন্ট জুলিয়া গিলার্ড, ইউরোপিয়ান কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট হারম্যান ভ্যান রমপই, ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট হোসে ম্যানুয়েল বারোসো ও পাকিস্তানের পারভেজ আশরাফ ভাষণ দেন।
এবারের সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় হচ্ছে—‘শান্তির জন্য বন্ধু, সমৃদ্ধির জন্য সঙ্গী’।
৫২ দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান এবং উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদের উপস্থিতিতে এই সম্মেলন এশিয়া-ইউরোপের নেতাদের এক বড় সমাবেশে পরিণত হয়েছে।
অনুষ্ঠানের ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এএসইএমের নতুন সদস্য হওয়ায় আনন্দ প্রকাশ করে বাংলাদেশকে সদস্য নির্বাচনে আন্তরিক সহযোগিতা ও সমর্থন দেওয়ায় সংস্থাভুক্ত সব সদস্য দেশকে ধন্যবাদ জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আপনারা আপনাদের অংশীদার হিসেবে আমাদের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। এই প্রক্রিয়ায় আমরা পুরোপুরি অবদান রাখতে বদ্ধপরিকর। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন, এএসইএমের কর্মকাণ্ডের অধিকতর সম্প্রসারণে এশীয় প্রতিবেশীরা বিভিন্ন বৈশ্বিক বিষয় এবং আঞ্চলিক চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনার ক্ষেত্রে ইউরোপীয় বন্ধুদের সঙ্গে একই সমান্তরালে কাজ করতে সক্ষম হবে।
এই সংস্থা জলবায়ু পরিবর্তন, অর্থনৈতিক সংকট, খাদ্য ও জ্বালানির উচ্চমূল্য, প্রাকৃতিক দুর্যোগ, সংক্রমিত রোগের প্রাদুর্ভাবসহ আরও অনেক সমস্যা মোকাবিলা করছে।
No comments