শিক্ষকদের পিটিয়ে হাসপাতালে পাঠালেন প্রধান শিক্ষক
রাজশাহীর চারঘাটে একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে গতকাল সোমবার তাঁর লোকজন নিয়ে ছয়জন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ উঠেছে। এর মধ্যে চারজনকে চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির নাম জোতকার্তিক ডিএন উচ্চবিদ্যালয়। আহত শিক্ষকেরা হলেন আবদুল মমিন (৩৫), আজমল হক (৩২), মামুনুর রশিদ (৩৫) ও আনোয়ার হোসেন (২৭)। তাঁদের সবাইকে চারঘাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শিক্ষকেরা জানিয়েছেন, গতকাল দুপুরে বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির বৈঠক চলাকালে দুর্নীতির বিষয়ে কথা বলতে গেলে ক্ষিপ্ত হয়ে প্রধান শিক্ষক জাকির হোসেন প্রথমে সহকারী শিক্ষক আজমল হককে মারধর শুরু করেন। পরে তাঁর অনুগত কর্মচারী, ব্যবস্থাপনা কমিটি ও এলাকার লোকজন এসে শিক্ষকদের বেধড়ক পেটাতে শুরু করেন। পরে স্থানীয় লোকজন গিয়ে তাঁদের উদ্ধার করেন।
প্রধান শিক্ষক জাকির হোসেন বলেন, শিক্ষকেরা তাঁর নির্দেশ মানেন না। এমনকি ৪ নভেম্বর বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় শিক্ষকেরা সংবদ্ধ হয়ে বয়কট করেছেন। বাধ্য হয়ে তিনি বাইরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের নিয়ে পরীক্ষা নিয়েছেন। এ নিয়ে গতকাল সোমবার ব্যবস্থাপনা কমিটির বৈঠক চলছিল। এ সময় ওই শিক্ষকেরা এমন অশালীন ভাষা ব্যবহার করেন যে, উপস্থিত লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে হাতাহাতি হয়। নিজের হাতে শিক্ষককে মারার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ওই শিক্ষকদের অভিযোগের অন্ত নেই।
চারঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক গতকাল সন্ধ্যায় বলেন, তাঁরা শুনেছেন যে, কয়েকজন শিক্ষক আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তবে এখনো কেউ অভিযোগ দেয়নি।
হাসপাতালে চিকিৎসাধীন শিক্ষকেরা জানিয়েছেন, গতকাল দুপুরে বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির বৈঠক চলাকালে দুর্নীতির বিষয়ে কথা বলতে গেলে ক্ষিপ্ত হয়ে প্রধান শিক্ষক জাকির হোসেন প্রথমে সহকারী শিক্ষক আজমল হককে মারধর শুরু করেন। পরে তাঁর অনুগত কর্মচারী, ব্যবস্থাপনা কমিটি ও এলাকার লোকজন এসে শিক্ষকদের বেধড়ক পেটাতে শুরু করেন। পরে স্থানীয় লোকজন গিয়ে তাঁদের উদ্ধার করেন।
প্রধান শিক্ষক জাকির হোসেন বলেন, শিক্ষকেরা তাঁর নির্দেশ মানেন না। এমনকি ৪ নভেম্বর বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত পরীক্ষায় শিক্ষকেরা সংবদ্ধ হয়ে বয়কট করেছেন। বাধ্য হয়ে তিনি বাইরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের নিয়ে পরীক্ষা নিয়েছেন। এ নিয়ে গতকাল সোমবার ব্যবস্থাপনা কমিটির বৈঠক চলছিল। এ সময় ওই শিক্ষকেরা এমন অশালীন ভাষা ব্যবহার করেন যে, উপস্থিত লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে তাঁদের মধ্যে হাতাহাতি হয়। নিজের হাতে শিক্ষককে মারার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ওই শিক্ষকদের অভিযোগের অন্ত নেই।
চারঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবদুর রাজ্জাক গতকাল সন্ধ্যায় বলেন, তাঁরা শুনেছেন যে, কয়েকজন শিক্ষক আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তবে এখনো কেউ অভিযোগ দেয়নি।
No comments