হার্ভার্ড শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা জালিয়াতি!
যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৫ জন শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে পরীক্ষায় অসদুপায় গ্রহণের অভিযোগ উঠেছে। বিশ্বখ্যাত এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির ইতিহাসে এটাই সবচেয়ে বড় ধরনের কেলেঙ্কারির ঘটনা। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পর্যায়ের এসব শিক্ষার্থী গত বছর বর্ষ সমাপনী পরীক্ষায় অসদুপায় গ্রহণ করে বলে সম্প্রতি অভিযোগ উঠেছে।
আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পর্যায়ের একটি শ্রেণীর ২৭৯ শিক্ষার্থীর প্রায় অর্ধেক শিক্ষার্থী গ্রুপে ভাগ হয়ে প্রশ্নোত্তর তৈরি করেছে এবং নিজেদের মধ্যে ভাগ করে নিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট এডুকেশন অনুষদের ডিন জে হ্যারিস এ ঘটনাকে নজিরবিহীন বলে উল্লেখ করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অভিযোগটি খতিয়ে দেখছে। হ্যারিস শিক্ষার্থীদের কাছে লেখা এক বার্তায় বলেন, পরীক্ষায় অসদুপায় গ্রহণ, শিক্ষকদের বাড়িতে পরীক্ষা নেওয়া এবং একাডেমিক অসততার বিষয়টি পর্যালোচনা করছে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনিক বোর্ড।
হ্যারিস বলেন, 'ঘটনা কী ঘটেছিল এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকমণ্ডলীর জন্য থাকা রীতি-নীতি লঙ্ঘিত হয়েছে কি না, তা বোঝার জন্য প্রশাসনিক বোর্ড অভিযোগ ওঠা সব শিক্ষার্থীর সঙ্গে আলাদা আলাদা কথা বলবেন। যদি কোনো শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয় তবে তার বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গের জন্য শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তাকে এক বছরের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারও করা হতে পারে।' বিশ্ববিদ্যালয়ের মানবিক ও বিজ্ঞান অনুষদের ডিন মিশেল স্মিথ বলেন, 'হার্ভার্ডে কখনোই একাডেমিক অসততা মানা হয়নি এবং ভবিষ্যতেও হবে না।' সূত্র : পিটিআই।
হ্যারিস বলেন, 'ঘটনা কী ঘটেছিল এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকমণ্ডলীর জন্য থাকা রীতি-নীতি লঙ্ঘিত হয়েছে কি না, তা বোঝার জন্য প্রশাসনিক বোর্ড অভিযোগ ওঠা সব শিক্ষার্থীর সঙ্গে আলাদা আলাদা কথা বলবেন। যদি কোনো শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হয় তবে তার বিরুদ্ধে শৃঙ্খলা ভঙ্গের জন্য শাস্তির ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তাকে এক বছরের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কারও করা হতে পারে।' বিশ্ববিদ্যালয়ের মানবিক ও বিজ্ঞান অনুষদের ডিন মিশেল স্মিথ বলেন, 'হার্ভার্ডে কখনোই একাডেমিক অসততা মানা হয়নি এবং ভবিষ্যতেও হবে না।' সূত্র : পিটিআই।
No comments