বাচ্চু রাজাকার পাকিস্তানে- কাজ করছে যুদ্ধাপরাধীর পক্ষে by শংকর কুমার দে
মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্ত জামায়াতের সাবেক সদস্য (রুকন) আবুল কালাম আজাদ ওরফে বাচ্চু রাজাকার পালিয়ে পাকিস্তানে চলে গেছে। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এর ছত্রছায়ায় থেকে যুদ্ধাপরাধীর পক্ষে কাজ করছে। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করার পর পালিয়ে গেছে সে।
তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য ইন্টারপোলের সাহায্য চাওয়া হয়েছে। গোয়েন্দা সংস্থা সূত্রে এ খবর জানা গেছে।
বাচ্চু রাজাকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখকে ফাঁকি দিয়ে হিলি সীমান্ত পথে পালিয়ে গেছে পাকিস্তানে। বাচ্চু রাজাকারের বড় ছেলে এসএম ফয়সাল আজাদ, ছোট ছেলে একিউ মুসফিক বিল্লাহ ওরফে জিহাদ, শ্যালক গাজী এহতেশামুল হক ও হোটেল মালিক আবুল কাসেম আজাদকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। বাচ্চু রাজাকারকে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক ড. ইউসুফ আলী। তাঁকেও গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানিয়েছেন বাচ্চু রাজাকার পালিয়ে পাকিস্তান চলে গেছে।
বাচ্চু রাজাকার পালিয়ে যাওয়ার উদেশে তাঁর ছোট ছেলে একিউ মুশফিক বিল্লাহ ওরফে জাহিদ ও শ্যালক এহতেশামুল হকের সঙ্গে কালো কাচে ঘেরা একটি মাইক্রোবাসযোগে রাজধানীর আগারগাঁও যায়। বাচ্চু রাজাকার মাইক্রোবাসের মাঝখানে সিট ভেঙ্গে শুয়ে যায়। সেখানে পূর্ব পরিচিত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক ড. ইউসূফ আলীর সঙ্গে পরামর্শ করে। এরপর ৪ জন মাইক্রোবাসযোগেই সোজা হিলি স্থলবন্দরে যায়। সেখানে বাচ্চু রাজাকারের পূর্ব পরিচিত হোটেল মালিক আবুল কাশেম আজাদের হোটেলেই ২ দিন অবস্থান করে। এরপর গত ২ এপ্রিল সীমান্ত পার হয়ে ভারতে প্রবেশ করে। পরদিন ভারত থেকে মোবাইল ফোনে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে। বর্তমানে বাচ্চু রাজাকার পাকিস্তানে রয়েছে বলে গ্রেফতারকৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে।
বাচ্চু রাজাকারের বিরুদ্ধে গত ২৪ মার্চ মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ উত্থাপন করা হয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ। বাচ্চু রাজাকার যাতে দেশত্যাগ করতে না পারেন সে জন্য সেই রাতেই দেশের সব বিমান ও স্থলবন্দরে সতর্কতা অবলম্বনের জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের নির্দেশ দেয়া হয়। তখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সূত্রে জানানো হয়, বাচ্চু রাজাকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারিতেই রয়েছেন। যে কোন সময় ধরা পড়তে পারেন। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গত ৩ এপ্রিল বাচ্চু রাজাকারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করে। এরপর বিকেল ৩টার দিকে গ্রেফতারী পরোয়ানা নিয়ে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সহকারী কমিশনার সুনন্দা রায় উত্তরখানে আবুল কালাম আজাদের বাড়ি ‘আজাদ ভিলা’য় অভিযান চালান। ডিবি পুলিশ তাঁকে খুঁজে পায়নি। তবে আবুল কালাম আজাদের মেয়ে তামানিয়া জান্নাত সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ২ এপ্রিল রাত সাড়ে ৩টার দিকে তিনি বাসা থেকে বের হন। এরপর আর তিনি বাসায় ফেরেননি। কোথায় আছেন তা তাদের জানা নেই। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর থেকে বাচ্চু রাজাকারকে গোয়েন্দা নজরদারিতে রাখা হয়। সর্বশেষ ২৫ মার্চ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে, বাচ্চু রাজাকারের পরিবার থেকে জানানো হয়েছে, ২ এপ্রিল গভীর রাতে তিনি বাসা থেকে বের হন। এরপর আর বাসায় ফেরেননি।
গোয়েন্দা পুলিশের একটি সূত্র জানায়, যুদ্ধাপরাধের হুলিয়া মাথায় নিয়ে পলাতক বাচ্চু রাজাকারকে দেশে ফিরিয়ে আনতে আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থার (ইন্টারপোলের) সাহায্য চাওয়া হয়েছে। গোয়েন্দা সংস্থার কাছে খবর রয়েছে যে, বাচ্চু রাজাকার পালিয়ে পাকিস্তানে চলে গেছে। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এর ছত্রছায়ায় পাকিস্তানে থেকে যুদ্ধাপরাধীর পক্ষে কাজ করছে।
বাচ্চু রাজাকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখকে ফাঁকি দিয়ে হিলি সীমান্ত পথে পালিয়ে গেছে পাকিস্তানে। বাচ্চু রাজাকারের বড় ছেলে এসএম ফয়সাল আজাদ, ছোট ছেলে একিউ মুসফিক বিল্লাহ ওরফে জিহাদ, শ্যালক গাজী এহতেশামুল হক ও হোটেল মালিক আবুল কাসেম আজাদকে গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। বাচ্চু রাজাকারকে পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ করে দেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক ড. ইউসুফ আলী। তাঁকেও গ্রেফতার করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানিয়েছেন বাচ্চু রাজাকার পালিয়ে পাকিস্তান চলে গেছে।
বাচ্চু রাজাকার পালিয়ে যাওয়ার উদেশে তাঁর ছোট ছেলে একিউ মুশফিক বিল্লাহ ওরফে জাহিদ ও শ্যালক এহতেশামুল হকের সঙ্গে কালো কাচে ঘেরা একটি মাইক্রোবাসযোগে রাজধানীর আগারগাঁও যায়। বাচ্চু রাজাকার মাইক্রোবাসের মাঝখানে সিট ভেঙ্গে শুয়ে যায়। সেখানে পূর্ব পরিচিত রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক অধ্যাপক ড. ইউসূফ আলীর সঙ্গে পরামর্শ করে। এরপর ৪ জন মাইক্রোবাসযোগেই সোজা হিলি স্থলবন্দরে যায়। সেখানে বাচ্চু রাজাকারের পূর্ব পরিচিত হোটেল মালিক আবুল কাশেম আজাদের হোটেলেই ২ দিন অবস্থান করে। এরপর গত ২ এপ্রিল সীমান্ত পার হয়ে ভারতে প্রবেশ করে। পরদিন ভারত থেকে মোবাইল ফোনে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে। বর্তমানে বাচ্চু রাজাকার পাকিস্তানে রয়েছে বলে গ্রেফতারকৃতরা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে।
বাচ্চু রাজাকারের বিরুদ্ধে গত ২৪ মার্চ মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ উত্থাপন করা হয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ। বাচ্চু রাজাকার যাতে দেশত্যাগ করতে না পারেন সে জন্য সেই রাতেই দেশের সব বিমান ও স্থলবন্দরে সতর্কতা অবলম্বনের জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের নির্দেশ দেয়া হয়। তখন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সূত্রে জানানো হয়, বাচ্চু রাজাকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নজরদারিতেই রয়েছেন। যে কোন সময় ধরা পড়তে পারেন। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গত ৩ এপ্রিল বাচ্চু রাজাকারের বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করে। এরপর বিকেল ৩টার দিকে গ্রেফতারী পরোয়ানা নিয়ে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সহকারী কমিশনার সুনন্দা রায় উত্তরখানে আবুল কালাম আজাদের বাড়ি ‘আজাদ ভিলা’য় অভিযান চালান। ডিবি পুলিশ তাঁকে খুঁজে পায়নি। তবে আবুল কালাম আজাদের মেয়ে তামানিয়া জান্নাত সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ২ এপ্রিল রাত সাড়ে ৩টার দিকে তিনি বাসা থেকে বের হন। এরপর আর তিনি বাসায় ফেরেননি। কোথায় আছেন তা তাদের জানা নেই। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু হওয়ার পর থেকে বাচ্চু রাজাকারকে গোয়েন্দা নজরদারিতে রাখা হয়। সর্বশেষ ২৫ মার্চ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২-এ তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দাখিল করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে, বাচ্চু রাজাকারের পরিবার থেকে জানানো হয়েছে, ২ এপ্রিল গভীর রাতে তিনি বাসা থেকে বের হন। এরপর আর বাসায় ফেরেননি।
গোয়েন্দা পুলিশের একটি সূত্র জানায়, যুদ্ধাপরাধের হুলিয়া মাথায় নিয়ে পলাতক বাচ্চু রাজাকারকে দেশে ফিরিয়ে আনতে আন্তর্জাতিক পুলিশ সংস্থার (ইন্টারপোলের) সাহায্য চাওয়া হয়েছে। গোয়েন্দা সংস্থার কাছে খবর রয়েছে যে, বাচ্চু রাজাকার পালিয়ে পাকিস্তানে চলে গেছে। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এর ছত্রছায়ায় পাকিস্তানে থেকে যুদ্ধাপরাধীর পক্ষে কাজ করছে।
No comments