জাইকা ঋণচুক্তির মেয়াদ বাড়াল ১ দিন
জাপান সহযোগিতা সংস্থা (জাইকা) পদ্মা সেতুর ঋণচুক্তির মেয়াদ আরও ২১ দিন বাড়িয়েছে। জাইকার ঋণচুক্তির মেয়াদ শুক্রবার শেষ হওয়ার কথা ছিল। জাইকার বাংলাদেশ কার্যালয় ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সূত্র জানায়, শুক্রবার জাইকার বাংলাদেশ কার্যালয় ইআরডির সিনিয়র সচিব ইকবাল মাহমুদকে লেখা এক ই-মেইলে মেয়াদ বাড়ানোর বিষয়ে জানানো হয়েছে। এর আগে গত বৃহস্পতিবার রাতে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) বাংলাদেশ কার্যালয় থেকে পদ্মা সেতুতে ঋণচুক্তির মেয়াদ এক মাস বাড়ানোর বিষয়টিও ই-মেইলে জানানো হয়েছে বলে সংস্থার একাধিক উর্ধতন কর্মকর্তা নিশ্চিত করেছেন। সরকারের পক্ষ থেকে পদ্মা সেতুর ঋণচুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর অনুরোধের প্রেক্ষিতে সংস্থা দুটি মেয়াদ বাড়াল।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার সরকারের পক্ষ থেকে ঋণচুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর অনুরোধ করে চিঠি দেয়া হলে সংস্থা দুটির পক্ষ থেকে মৌখিকভাবে অর্থ মন্ত্রণালয় ও ইআরডিকে আশ্বস্ত করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় জাইকা ও এডিবি পদ্মা সেতুর ঋণচুক্তির মেয়াদ বাড়ল।
এ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেন, পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুই দাতা সংস্থার ঋণ চুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর কারণে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে চূড়ান্ত সমঝোতায় পৌঁছানোর সময় পাওয়া গেল। এ জন্য সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে কাজ করছে। আশা করছি, খুব শীঘ্রই বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নের বিষয়ে সবুজ সঙ্কেত পাওয়া যাবে। তবে সব শর্ত পূরণের কোন বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমানকে সরিয়ে দেয়ার শর্ত দেয়া হয়েছে সংস্থার পক্ষ থেকে।
পদ্মা সেতু প্রকল্পে ২৯৭ কোটি ডলারের প্রকল্পে এডিবি ৬১ কোটি ৫০ লাখ ডলার এবং জাইকা ৪১ কোটি ৫০ লাখ ডলার ঋণ দেয়ার কথা রয়েছে। প্রকল্পের মূল অর্থায়নকারী হিসেবে বিশ্বব্যাংক ১২০ কোটি ডলার দেয়ার কথা রয়েছে। কিন্তু গত ২৯ জুন দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ঋণচুক্তি বাতিল করে। পদ্মা সেতু প্রকল্পে ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক (আইডিবি) ১৪ কোটি ডলার ঋণ দেয়ার কথা ছিল। বাকি অর্থের যোগান দেবে সরকার।
উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার সরকারের পক্ষ থেকে ঋণচুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর অনুরোধ করে চিঠি দেয়া হলে সংস্থা দুটির পক্ষ থেকে মৌখিকভাবে অর্থ মন্ত্রণালয় ও ইআরডিকে আশ্বস্ত করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় জাইকা ও এডিবি পদ্মা সেতুর ঋণচুক্তির মেয়াদ বাড়ল।
এ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলেন, পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুই দাতা সংস্থার ঋণ চুক্তির মেয়াদ বাড়ানোর কারণে বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে চূড়ান্ত সমঝোতায় পৌঁছানোর সময় পাওয়া গেল। এ জন্য সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে কাজ করছে। আশা করছি, খুব শীঘ্রই বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নের বিষয়ে সবুজ সঙ্কেত পাওয়া যাবে। তবে সব শর্ত পূরণের কোন বিকল্প নেই। এ ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমানকে সরিয়ে দেয়ার শর্ত দেয়া হয়েছে সংস্থার পক্ষ থেকে।
পদ্মা সেতু প্রকল্পে ২৯৭ কোটি ডলারের প্রকল্পে এডিবি ৬১ কোটি ৫০ লাখ ডলার এবং জাইকা ৪১ কোটি ৫০ লাখ ডলার ঋণ দেয়ার কথা রয়েছে। প্রকল্পের মূল অর্থায়নকারী হিসেবে বিশ্বব্যাংক ১২০ কোটি ডলার দেয়ার কথা রয়েছে। কিন্তু গত ২৯ জুন দুর্নীতির অভিযোগ তুলে ঋণচুক্তি বাতিল করে। পদ্মা সেতু প্রকল্পে ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক (আইডিবি) ১৪ কোটি ডলার ঋণ দেয়ার কথা ছিল। বাকি অর্থের যোগান দেবে সরকার।
No comments