শেখ হাসিনার সাক্ষাত ॥ বিশ্ব ফোরামে ঢাকার ভূমিকার প্রশংসায় আলী খামেনি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী হোসাইনী-খামেনির সঙ্গে সাক্ষাত করেছেন। তিনি ১৬তম ন্যাম শীর্ষ সম্মেলনে যোগদান উপলক্ষে বর্তমানে তেহরানে রয়েছেন। আয়াতুল্লাহ খামেনি এ সময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীদের স্বাগত জানান এবং ন্যাম শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের জন্য শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান। খবর বাসসর।
দু’টি ভ্রাতৃপ্রতিম দেশের মধ্যে ঐতিহাসিক, সাংস্কৃতিক ও ধর্মীয় সম্পর্কের বিষয় তিনি গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরেন এবং জাতিসংঘ, ন্যাম, ওআইসি ও ডি-৮ এর মতো বিভিন্ন
আন্তর্জাতিক ফোরামে বাংলাদেশের ভূমিকার প্রশংসা করেন।পরে তিনি উল্লেখ করেন, অভিন্ন স্বার্থে উভয় দেশ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে এক সঙ্গে কাজ করতে পারে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, ন্যামের নতুন সভাপতি হিসেবে ইরান সদস্য দেশগুলোর মধ্যে সংহতি জোরদারে কার্যকর ভূমিকা পালনে সক্ষম হবে। এ বিষয়ে তিনি বাংলাদেশের সহযোগিতা কামনা করেন। তেহরানের শীর্ষ নেতা দু’দেশের মধ্যে বিশেষ করে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও বিস্তৃত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
প্রধানমন্ত্রী ইরানী নেতাকে ধন্যবাদ জানান এবং ১৬তম ন্যাম শীর্ষসম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তাঁর প্রেরণামূলক বক্তব্যের প্রশংসা করেন। আগামী তিন বছর ন্যামের চেয়ারম্যান থাকাকালে ইরানের প্রতি বাংলাদেশের পূর্ণ সমর্থন থাকবে বলে শেখ হাসিনা তেহরানের শীর্ষ ধর্মীয় নেতাকে আশ্বাস দেন। তিনি মুসলিম উম্মাহর মধ্যে সংহতির প্রয়োজনীয়তার ওপরও জোর দেন এবং আশা প্রকাশ করেন ওআইসি মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে আলোচনা করে নিজেদের মধ্যকার সমস্যার সমাধানে উদ্যোগী হবে।
এ সময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী স্মরণ করেন, এই আগস্ট মাসেই বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শহীদ হন। আয়াতুল্লাহ খামেনী এ সময় বঙ্গবন্ধুর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ প্রার্থনা করেন।
আন্তর্জাতিক ফোরামে বাংলাদেশের ভূমিকার প্রশংসা করেন।পরে তিনি উল্লেখ করেন, অভিন্ন স্বার্থে উভয় দেশ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে এক সঙ্গে কাজ করতে পারে। তিনি আশা প্রকাশ করেন, ন্যামের নতুন সভাপতি হিসেবে ইরান সদস্য দেশগুলোর মধ্যে সংহতি জোরদারে কার্যকর ভূমিকা পালনে সক্ষম হবে। এ বিষয়ে তিনি বাংলাদেশের সহযোগিতা কামনা করেন। তেহরানের শীর্ষ নেতা দু’দেশের মধ্যে বিশেষ করে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও বিস্তৃত করার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
প্রধানমন্ত্রী ইরানী নেতাকে ধন্যবাদ জানান এবং ১৬তম ন্যাম শীর্ষসম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তাঁর প্রেরণামূলক বক্তব্যের প্রশংসা করেন। আগামী তিন বছর ন্যামের চেয়ারম্যান থাকাকালে ইরানের প্রতি বাংলাদেশের পূর্ণ সমর্থন থাকবে বলে শেখ হাসিনা তেহরানের শীর্ষ ধর্মীয় নেতাকে আশ্বাস দেন। তিনি মুসলিম উম্মাহর মধ্যে সংহতির প্রয়োজনীয়তার ওপরও জোর দেন এবং আশা প্রকাশ করেন ওআইসি মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে আলোচনা করে নিজেদের মধ্যকার সমস্যার সমাধানে উদ্যোগী হবে।
এ সময় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী স্মরণ করেন, এই আগস্ট মাসেই বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শহীদ হন। আয়াতুল্লাহ খামেনী এ সময় বঙ্গবন্ধুর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ প্রার্থনা করেন।
No comments