শেকৃবিতে ভার্চুয়াল ক্লাসরুম
দেশের প্রথম ভার্চ্যুয়াল ক্লাসরুম তৈরি করেছে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) অর্থায়নে এই ক্লাসরুম স্থাপন করা হয়েছে। এর মাধ্যমে বিশ্বের যে কোন জায়গা থেকে যে কোন শিক্ষক এখানকার ছাত্রদের ক্লাস নিতে পারবেন।
দেশীয় উচ্চতর কৃষি গবেষণাকে সমন্বিত করার প্রয়াসে দেশের সকল কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের থিসিসসমূহ নিয়ে তৈরি করা হয়েছে একটি ডিজিটাল আর্কাইভ। ইতোমধ্যে সকল শ্রেণীকক্ষে অডিও ভিজুয়্যাল সিস্টেমের মাধ্যমে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের মাধ্যমে ক্লাস নেয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ইন্টারনেট সুবিধা সহজলভ্য করার জন্য বর্তমানে একাডেমিক ভবন ও ছাত্রদের জন্য দেয়া হয়েছে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় ওয়াইফাই সুবিধা।
এ ব্যাপারে শেকৃবি উপাচার্য প্রফেসর মোঃ শাদাত উল্লা দৈনিক জনকণ্ঠকে বলেন, বর্তমান সরকারের ঘোষিত ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ ২০২১’ গড়ার লক্ষ্যে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়কে সম্পূর্ণ ডিজিটাল করতে যাচ্ছি। ইতোমধ্যে আমরা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের অর্থায়নে দেশের প্রথম ভার্চ্যুয়াল ক্লাসরুম তৈরি করেছি’ যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা উন্নত বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠদান শ্রেণীকক্ষে বসেই শিখতে পারবে। আশা করি শীঘ্রই প্রধানমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী এবং ইউজিসি চেয়ারম্যানের মাধ্যমে এই ক্লাসরুম উদ্বোধন করা হবে। তাছাড়া বর্তমানে ডিজিটাল আর্কাইভের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাপ্ত কৃষি সম্পর্কিত গবেষণার ফল, থিসিস ও জার্নাল ডিজিটাইজ করে অনলাইনে প্রাপ্তি নিশ্চিত করার কাজ প্রায় সমাপ্তির পথে। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) ১ কোটি ৪৯ লাখ টাকার অর্থায়নে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণার সমস্ত থিসিস ও জার্নাল এ আর্কাইভে সংরক্ষণ করে রাখা হবে। আর্কাইভটি গড়ে তোলা হলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা একই ওয়েবসাইট থেকে তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল থিসিস ও জার্নালের তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন। ফলে সময় ও টাকা উভয়ের অপচয় রোধ হবে। প্রফেসর ড. মোঃ সেকেন্দার আলীর নেতৃত্বে এই কাজ চলছে। এ আর্কাইভে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মাস্টার্স ও পিএইচডির থিসিস পেপার পাওয়া যাবে।
প্রফেসর শাদাত উল্লা আরও জানান, শ্রেণীকক্ষে পাঠদান অধিকতর বিজ্ঞানভিত্তিক এবং সহজতর করার জন্য প্রফেসরদের একটি করে ল্যাপটপ সরবরাহ করা হয়েছে। তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ শ্রেণীকক্ষে সাউন্ড সিস্টেম এবং মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা আলাদা সাইবার সেন্টার তৈরি করা হয়েছে। বর্তমানে একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবনে ওয়াইফাই ব্যবস্থা রয়েছে। এর মাধ্যমে সকলে ফ্রি ইন্টারনেট সুবিধা পাচ্ছে। অচিরেই হলগুলোতে ফ্রি ইন্টারনেট সেবা পাওয়া যাবে। আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখার স্বার্থে শুরু থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা প্রদান এবং মূল্যায়নের মাধ্যম হিসেবে ইংরেজীকে বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে সুপরিসর শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত সমৃদ্ধ লাইব্রেরী যেখানে রয়েছে ৪০ হাজারের ওপর বিভিন্ন ধরনের বই। ৪ হাজার ১শ’ দেশী ও ৭ হাজারের বেশি বিদেশী জার্নাল।
Ñবশিরুল ইসলাম, শেকৃবি
এ ব্যাপারে শেকৃবি উপাচার্য প্রফেসর মোঃ শাদাত উল্লা দৈনিক জনকণ্ঠকে বলেন, বর্তমান সরকারের ঘোষিত ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ ২০২১’ গড়ার লক্ষ্যে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়কে সম্পূর্ণ ডিজিটাল করতে যাচ্ছি। ইতোমধ্যে আমরা বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের অর্থায়নে দেশের প্রথম ভার্চ্যুয়াল ক্লাসরুম তৈরি করেছি’ যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা উন্নত বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠদান শ্রেণীকক্ষে বসেই শিখতে পারবে। আশা করি শীঘ্রই প্রধানমন্ত্রী, শিক্ষামন্ত্রী এবং ইউজিসি চেয়ারম্যানের মাধ্যমে এই ক্লাসরুম উদ্বোধন করা হবে। তাছাড়া বর্তমানে ডিজিটাল আর্কাইভের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাপ্ত কৃষি সম্পর্কিত গবেষণার ফল, থিসিস ও জার্নাল ডিজিটাইজ করে অনলাইনে প্রাপ্তি নিশ্চিত করার কাজ প্রায় সমাপ্তির পথে। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) ১ কোটি ৪৯ লাখ টাকার অর্থায়নে শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণার সমস্ত থিসিস ও জার্নাল এ আর্কাইভে সংরক্ষণ করে রাখা হবে। আর্কাইভটি গড়ে তোলা হলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা একই ওয়েবসাইট থেকে তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ে সকল থিসিস ও জার্নালের তথ্য সংগ্রহ করতে পারবেন। ফলে সময় ও টাকা উভয়ের অপচয় রোধ হবে। প্রফেসর ড. মোঃ সেকেন্দার আলীর নেতৃত্বে এই কাজ চলছে। এ আর্কাইভে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মাস্টার্স ও পিএইচডির থিসিস পেপার পাওয়া যাবে।
প্রফেসর শাদাত উল্লা আরও জানান, শ্রেণীকক্ষে পাঠদান অধিকতর বিজ্ঞানভিত্তিক এবং সহজতর করার জন্য প্রফেসরদের একটি করে ল্যাপটপ সরবরাহ করা হয়েছে। তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ শ্রেণীকক্ষে সাউন্ড সিস্টেম এবং মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তিনি আরও জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য আলাদা আলাদা সাইবার সেন্টার তৈরি করা হয়েছে। বর্তমানে একাডেমিক ও প্রশাসনিক ভবনে ওয়াইফাই ব্যবস্থা রয়েছে। এর মাধ্যমে সকলে ফ্রি ইন্টারনেট সুবিধা পাচ্ছে। অচিরেই হলগুলোতে ফ্রি ইন্টারনেট সেবা পাওয়া যাবে। আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখার স্বার্থে শুরু থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা প্রদান এবং মূল্যায়নের মাধ্যম হিসেবে ইংরেজীকে বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে সুপরিসর শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত সমৃদ্ধ লাইব্রেরী যেখানে রয়েছে ৪০ হাজারের ওপর বিভিন্ন ধরনের বই। ৪ হাজার ১শ’ দেশী ও ৭ হাজারের বেশি বিদেশী জার্নাল।
Ñবশিরুল ইসলাম, শেকৃবি
No comments