বিশ্ব ইজতেমা মানবতার কল্যাণ ও শান্তির প্রেরণা জোগাক-আখেরি মোনাজাত
আখেরি মোনাজাতের মধ্য দিয়ে আজ শেষ হচ্ছে তিন দিনব্যাপী বিশ্ব ইজতেমা। শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছিল পবিত্র হজের পর মুসলিম সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় সমাবেশ হিসেবে বিবেচিত এই ইজতেমা। ঢাকার অদূরে টঙ্গীর তুরাগ নদের তীরে প্রতিবছরের মতো এবারও দেশ-বিদেশের কয়েক লাখ ধর্মপ্রাণ মুসলমান সমবেত হয়েছেন।
আখেরি মোনাজাতে বিশ্বের সব মুসলমানের শান্তি, সমৃদ্ধি ও ইসলামধর্মের মূল আদর্শ বজায় রাখতে মহান আল্লাহ্র কাছে প্রার্থনা করবেন সমবেত মুসল্লিরা।
শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হলেও এর আগে থেকেই সেখানে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের উপস্থিতি বাড়তে শুরু করে। প্রথম দিন জুমার নামাজ পড়তে সেখানে সমবেত হয়েছিলেন লাখো মুসল্লি। আশপাশের এলাকা থেকে বহু মুসল্লি যোগ দেওয়ায় কানায় কানায় ভরে গিয়েছিল ইজতেমা প্রাঙ্গণ। নামাজ শেষে তাঁদের অনেকে ফিরে এলেও আজ আখেরি মোনাজাত উপলক্ষে সারা দেশ থেকে আরও অনেকে এই সমাবেশে যোগ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
১৯৬৬ সালে শুরু হওয়া এই সমাবেশে দেশ-বিদেশের মুসলমানদের অংশগ্রহণ ও পর্যায়ক্রমে এর আকার ও অংশগ্রহণ বৃদ্ধি ইসলামের বিশ্বভ্রাতৃত্বের অনন্য দিকটি তুলে ধরছে। এবার ৭০টি দেশ থেকে যোগ দিয়েছেন হাজারের বেশি মুসল্লি। অনেক আলেমও এসেছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে। তাঁদের বয়ানে তাঁরা ইসলামের প্রকৃত মর্মবাণী ও মানবিক আদর্শের দিকগুলো তুলে ধরেছেন।
তুরাগ নদীর তীরে এই ইজতেমায় প্রতিবছর এত মানুষের সমাবেশ ঘটে যে স্বাভাবিক কারণেই সমাবেশস্থলে মুসল্লিদের কিছু সমস্যা ও দুর্ভোগের মধ্যে পড়তে হয়। এবারও এ ধরনের কিছু সমস্যা লক্ষ করা গেছে। পর্যাপ্ত খাবার পানি, পয়োনিষ্কাশন বা খাবারের আয়োজনের ক্ষেত্রে সমস্যা লক্ষ করা গেছে। চিকিত্সাব্যবস্থা আরও পর্যাপ্ত হওয়া প্রয়োজন। তবে মুসল্লিরা এসব বাস্তব সমস্যা বিবেচনায় নিয়েই আল্লাহ্র এ ইবাদতে শরিক হন। আমরা দেখছি, অনেক সমস্যা সত্ত্বেও দিন দিন এর আকার ও আয়তন বাড়ছে। ভবিষ্যতে এর আয়তন আরও বাড়লেও মুসল্লিরা যাতে খুব একটা কষ্টে না পড়েন, সে জন্য ইজতেমার ব্যবস্থাপনা আরও উন্নত করার দিকে নজর দেওয়া উচিত।
আজ বিশ্ব ইজতেমার আখেরি মোনাজাতে অংশ নেওয়া লাখো মুসলমান সৃষ্টিকর্তার কাছে বিশ্বমানবতার শান্তি, সম্প্রীতি ও কল্যাণ কামনা করবেন এবং অন্তরের পরিশুদ্ধি লাভের জন্য প্রার্থনা করবেন। বিশ্ব ইজতেমার এই সমাবেশ মানবতার শান্তি ও কল্যাণ প্রতিষ্ঠায় আমাদের প্রেরণা জোগাবে সেটাই প্রত্যাশা।
শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হলেও এর আগে থেকেই সেখানে ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের উপস্থিতি বাড়তে শুরু করে। প্রথম দিন জুমার নামাজ পড়তে সেখানে সমবেত হয়েছিলেন লাখো মুসল্লি। আশপাশের এলাকা থেকে বহু মুসল্লি যোগ দেওয়ায় কানায় কানায় ভরে গিয়েছিল ইজতেমা প্রাঙ্গণ। নামাজ শেষে তাঁদের অনেকে ফিরে এলেও আজ আখেরি মোনাজাত উপলক্ষে সারা দেশ থেকে আরও অনেকে এই সমাবেশে যোগ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
১৯৬৬ সালে শুরু হওয়া এই সমাবেশে দেশ-বিদেশের মুসলমানদের অংশগ্রহণ ও পর্যায়ক্রমে এর আকার ও অংশগ্রহণ বৃদ্ধি ইসলামের বিশ্বভ্রাতৃত্বের অনন্য দিকটি তুলে ধরছে। এবার ৭০টি দেশ থেকে যোগ দিয়েছেন হাজারের বেশি মুসল্লি। অনেক আলেমও এসেছেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে। তাঁদের বয়ানে তাঁরা ইসলামের প্রকৃত মর্মবাণী ও মানবিক আদর্শের দিকগুলো তুলে ধরেছেন।
তুরাগ নদীর তীরে এই ইজতেমায় প্রতিবছর এত মানুষের সমাবেশ ঘটে যে স্বাভাবিক কারণেই সমাবেশস্থলে মুসল্লিদের কিছু সমস্যা ও দুর্ভোগের মধ্যে পড়তে হয়। এবারও এ ধরনের কিছু সমস্যা লক্ষ করা গেছে। পর্যাপ্ত খাবার পানি, পয়োনিষ্কাশন বা খাবারের আয়োজনের ক্ষেত্রে সমস্যা লক্ষ করা গেছে। চিকিত্সাব্যবস্থা আরও পর্যাপ্ত হওয়া প্রয়োজন। তবে মুসল্লিরা এসব বাস্তব সমস্যা বিবেচনায় নিয়েই আল্লাহ্র এ ইবাদতে শরিক হন। আমরা দেখছি, অনেক সমস্যা সত্ত্বেও দিন দিন এর আকার ও আয়তন বাড়ছে। ভবিষ্যতে এর আয়তন আরও বাড়লেও মুসল্লিরা যাতে খুব একটা কষ্টে না পড়েন, সে জন্য ইজতেমার ব্যবস্থাপনা আরও উন্নত করার দিকে নজর দেওয়া উচিত।
আজ বিশ্ব ইজতেমার আখেরি মোনাজাতে অংশ নেওয়া লাখো মুসলমান সৃষ্টিকর্তার কাছে বিশ্বমানবতার শান্তি, সম্প্রীতি ও কল্যাণ কামনা করবেন এবং অন্তরের পরিশুদ্ধি লাভের জন্য প্রার্থনা করবেন। বিশ্ব ইজতেমার এই সমাবেশ মানবতার শান্তি ও কল্যাণ প্রতিষ্ঠায় আমাদের প্রেরণা জোগাবে সেটাই প্রত্যাশা।
No comments