ঘূর্ণিঝড় পুনর্বাসন প্রকল্পের পরামর্শক ব্যয় বাড়ছে by কিসমত খোন্দকার
বিশ্বব্যাংক ও বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে ইমার্জেন্সি ২০০৭ সাইক্লোন রিকভারি অ্যান্ড রেসটোরেশন প্রজেক্টের (ইসিআরআরপি) ডিজাইন ও সুপারভিশন কনসালট্যান্ট ফার্মের ব্যয় ২২ কোটি ৫০ লাখ টাকা বাড়ছে। প্রাথমিক পর্যায়ে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিয়োগের জন্য ব্যয় ধরা হয়েছিল ১৩ কোটি ৫৬ লাখ ১৮ হাজার টাকা। এটি এখন বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬ কোটি ৬ লাখ ৩৪ হাজার টাকায়। স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় (এলজিইডি) থেকে
এ সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির পরবর্তী বৈঠকে উঠছে।
সূত্র জানায়, প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবণ বরিশাল ও খুলনা বিভাগের ৯টি জেলার ৬৫টি উপজেলায় ২০০৭ সালের ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগের পর ওইসব এলাকার মানুষের প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা করাসহ জানমালের নিরাপত্তা ও নিরাপদ আশ্রয়স্থল নির্মাণের জন্য বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় সরকার ইসিআরআরপি কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়।
একই সঙ্গে এ কর্মসূচির অধীনে প্রাথমিক শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে সবার জন্য শিক্ষার সুযোগ বাড়ানো, ভৌত অবকাঠামো নির্মাণ এবং আশ্রয়কেন্দ্র ব্যবহারের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা, বিভিন্ন সামাজিক ও সরকারি কর্মসূচি যেমন_ ইপিআই, এনজিও কার্যক্রম ও প্রশিক্ষণ উন্নয়নের সুযোগ সৃষ্টি করতে বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। সূত্র জানায়, শুরুতে বিশ্বব্যাংক এলজিইডির অধীনে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের জন্য ৪ কোটি ১০ লাখ ডলার সহায়তা দেয়। বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় বরিশাল ও খুলনা বিভাগের বিভিন্ন জেলায় প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ চলছে। প্রকল্পটি চলাকালেই ২৯ মার্চ বিশ্বব্যাংকের টাস্ক টিম লিডারের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফরে আসে। প্রতিনিধি দলটি এলজিইডির অধীনে রিকন্সট্রাকশন ও ইমপ্রুভমেন্ট শেল্টার খাতে ৪ কোটি ১০ লাখ ডলার ব্যয়ে চলমান প্রকল্পে অতিরিক্ত ৭ কোটি ৯০ লাখ ডলারের প্রতিশ্রুতি দেয়। এর ফলে প্রকল্পের আওতা বেড়ে যায়। সূত্র জানায়, ইসিআরআরপি প্রকল্পটি ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে শুরু হয়ে ২০১৩ সালের জুনে শেষ হওয়ার কথা। এ সময় প্রকল্পে নিয়োগকৃত পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের মেয়াদও শেষ হয়ে যাবে। নতুন করে পরামর্শক নিয়োগ দিতে গেলে তা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। কাজেই চলমান প্রকল্প হিসেবে একই পরামর্শক প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। আর এতে বিশ্বব্যাংকেরও সম্মতি রয়েছে।
সূত্র জানায়, ডিজাইন ও সুপারভিশন কনসালট্যান্ট ফার্মের ব্যয় ধরা হয়েছিল ১৩ কোটি ৫৬ লাখ ১৮ হাজার টাকা। কাজ বেড়ে যাওয়ায় এখন ব্যয় হবে ৩৬ কোটি ৬ লাখ ৩৪ হাজার টাকা। এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের অনুমোদন রয়েছে। সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির অনুমোদন পাওয়া গেলেই পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করা হবে।
সূত্র জানায়, প্রাকৃতিক দুর্যোগপ্রবণ বরিশাল ও খুলনা বিভাগের ৯টি জেলার ৬৫টি উপজেলায় ২০০৭ সালের ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগের পর ওইসব এলাকার মানুষের প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলা করাসহ জানমালের নিরাপত্তা ও নিরাপদ আশ্রয়স্থল নির্মাণের জন্য বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় সরকার ইসিআরআরপি কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়।
একই সঙ্গে এ কর্মসূচির অধীনে প্রাথমিক শিক্ষার সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে সবার জন্য শিক্ষার সুযোগ বাড়ানো, ভৌত অবকাঠামো নির্মাণ এবং আশ্রয়কেন্দ্র ব্যবহারের মাধ্যমে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা, বিভিন্ন সামাজিক ও সরকারি কর্মসূচি যেমন_ ইপিআই, এনজিও কার্যক্রম ও প্রশিক্ষণ উন্নয়নের সুযোগ সৃষ্টি করতে বিভিন্ন প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। সূত্র জানায়, শুরুতে বিশ্বব্যাংক এলজিইডির অধীনে বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পের জন্য ৪ কোটি ১০ লাখ ডলার সহায়তা দেয়। বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় বরিশাল ও খুলনা বিভাগের বিভিন্ন জেলায় প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ চলছে। প্রকল্পটি চলাকালেই ২৯ মার্চ বিশ্বব্যাংকের টাস্ক টিম লিডারের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল বাংলাদেশ সফরে আসে। প্রতিনিধি দলটি এলজিইডির অধীনে রিকন্সট্রাকশন ও ইমপ্রুভমেন্ট শেল্টার খাতে ৪ কোটি ১০ লাখ ডলার ব্যয়ে চলমান প্রকল্পে অতিরিক্ত ৭ কোটি ৯০ লাখ ডলারের প্রতিশ্রুতি দেয়। এর ফলে প্রকল্পের আওতা বেড়ে যায়। সূত্র জানায়, ইসিআরআরপি প্রকল্পটি ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে শুরু হয়ে ২০১৩ সালের জুনে শেষ হওয়ার কথা। এ সময় প্রকল্পে নিয়োগকৃত পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের মেয়াদও শেষ হয়ে যাবে। নতুন করে পরামর্শক নিয়োগ দিতে গেলে তা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। কাজেই চলমান প্রকল্প হিসেবে একই পরামর্শক প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। আর এতে বিশ্বব্যাংকেরও সম্মতি রয়েছে।
সূত্র জানায়, ডিজাইন ও সুপারভিশন কনসালট্যান্ট ফার্মের ব্যয় ধরা হয়েছিল ১৩ কোটি ৫৬ লাখ ১৮ হাজার টাকা। কাজ বেড়ে যাওয়ায় এখন ব্যয় হবে ৩৬ কোটি ৬ লাখ ৩৪ হাজার টাকা। এ বিষয়ে বিশ্বব্যাংকের অনুমোদন রয়েছে। সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির অনুমোদন পাওয়া গেলেই পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করা হবে।
No comments