আশায় শুরু হতাশায় শেষ by সাইদুজ্জামান
নাসির হোসেনের ক্যাচটা উমর গুল ফেলতেই ভরা গ্যালারির সে কী উল্লাস! আনন্দের উপলক্ষ তো লাগে। তাই আইপিএলে মজে যাওয়া চোখে নিজ দলের মাত্র তিনটি চার এবং একটি ছক্কার ইনিংসে প্রতিপক্ষ ফিল্ডারের ক্যাচ ফেলাটাও যথেষ্ট বিনোদনের। সে তুলনায় পাকিস্তান ইনিংসে অনেক ব্যস্ত সময় কেটেছে ডিজের। টোয়েন্টি টোয়েন্টির সবচেয়ে অভিজ্ঞ এবং বেশি ম্যাচ জেতা পাকিস্তানকে ১৩৫ রানে থামিয়ে দেওয়া তো চাট্টিখানি কথা নয়। তার ওপর ৭
উইকেট পতনের বিরতিতে নেচে ওঠার সুযোগও ছিল। তবু বাংলাদেশের ৯ উইকেটে ৮৫ রানে আত্মসমর্পণের দৃশ্য দেখে এতটুকু ক্ষোভ নেই দর্শকদের। কে জানে, হয়তো বিরতির সময় এ উইকেটে পাকিস্তানের দুর্দান্ত বোলিং আক্রমণের বিপক্ষে ভঙ্গুর ব্যাটিং দিয়ে বাংলাদেশ দলের এমন পরিণতির ছবিটা নিজ দায়িত্বে এঁকে নিয়েছিলেন তাঁরা!
আইপিএল চালু করে দিয়েছে_ মাঠে ক্রিস গেইল যত্ত বড় বড় ছক্কাই মারুন না কেন, টিভি কিংবা মাঠের জায়ান্ট স্ক্রিনে শাহরুখ খান-প্রীতি জিনতার হাস্যোজ্জ্বল কিংবা উদ্বেগাকুল চেহারার আকর্ষণ অনেক বেশি। হালে আন্তর্জাতিক টোয়েন্টি টোয়েন্টিতে টিভি ক্রুর অনুসন্ধিৎসু লেন্স খুঁজে ফেরে কোনো লাস্যময়ীকে। তিনি লাজুক হাসেন। সে হাসি নানা মাত্রায় ছড়িয়ে পড়ে গ্যালারিতে! মাঠে খেলোয়াড়দের অ্যাথলেটিসিজম, সীমানা দড়ির বাইরে ডিজের উন্মাতাল সুর আর অঘোষিত দিনের সবচেয়ে আকর্ষক দর্শক প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টোয়েন্টি টোয়েন্টি যেন অন্যরকম একটা প্যাকেজ। আকর্ষণ তো বটেই। নইলে টিকিট হাতেও কেন দর্শককে স্টেডিয়ামের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে? অব্যস্থাপনার কারণে ম্যাচ শুরুর ঘণ্টাখানেক আগে নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে এক হাত হয়ে গেছে কিছু দর্শকের। সেটি থামাতে প্রবেশ পথ বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরে খোলা হয়েছে। গ্যালারিও উপচে পড়েছে।
ততক্ষণে ম্যাচ থেকে ছিটকে পড়েছেন তামিম ইকবাল, বাংলাদেশের সম্ভাব্য ম্যাচ উইনারদের অন্যতম। যদিও টোয়েন্টি টোয়েন্টিতে মনে পড়ার মতো কোনো ইনিংস এখনো বের হয়নি বাঁহাতি এ ওপেনারের ব্যাট থেকে। তাই তামিমের অনুপস্থিতিতে 'গেল গেল' রব ওঠেনি। তাঁর পরিবর্তে নাঈম ইসলাম কেন ইমরুল কায়েসের সূচনাসঙ্গী, তা নিয়ে খুব বেশি আলোচনা শোনা যায়নি বিশ্লেষক মহলে। এ দু'জনই একটু রয়ে-সয়ে শুরু করেন। গতকালও তাই। তবে শুরুর সেই গতি মন্থরতা পুষিয়ে দেওয়ার আগেই সাজঘরে ইমরুল এবং নাঈম। মাঝখানে অলক কাপালিও ক্যাচ তুলে দেওয়ায় দলীয় ১৫ রানে লাপাত্তা বাংলাদেশের টপ অর্ডার।
টোয়েন্টি টোয়েন্টিতে নাকি মাঠের চেয়ে দর্শকের চোখ বেশি নিবদ্ধ থাকে জায়ান্ট স্ক্রিনে। কখন কাকে আবার দেখিয়ে ফেলে! তো, একবার পাকিস্তানি ওপেনার মোহাম্মদ হাফিজকে বিশাল টার্নে বোকা বানানোর পর সাকিব আল হাসানের হাসিটা জায়ান্ট স্ক্রিনে অনেকেরই চোখে পড়ার কথা। সে হাসিতে রাজ্য জয়ের আনন্দ ছাপিয়ে কী যেন একটা ফুটে উঠেছিল বেশি করে। হতে পারে এমন টার্নিং উইকেটেই তো পরের ইনিংসে সাঈদ আজমল, শহিদ আফ্রিদি আর হাফিজদের খেলতে হবে বাংলাদেশকে। উইকেটে এসেই পাকিস্তানি স্পিন আক্রমণের সামনে পড়েন সাকিব। হাফিজের সোজা বল টার্ন করবেই ধরে নিয়ে বোল্ড সাকিব। বাংলাদেশ তখন ৪ উইকেটে ১৭। এরপর কি আর ম্যাচের সম্ভাব্য পরিণতি বুঝতে কারো বাকি থাকে! সাত নম্বরে নেমে সাঈদ আজমলকে মিড উইকেটের ওপর দিয়ে নাসিরের ছক্কা আর ম্যাচে সবচেয়ে বেশি রানের ইনিংসটি বাংলাদেশের হারের ব্যবধানই শুধু কমিয়েছে। না, একটা লজ্জা থেকেও দলকে বাঁচিয়েছেন রংপুরের এ তরুণ। ২০১০ সালে হ্যামিল্টনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে করা ৭৮ এবং ২০০৭ বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৮৩ রানে গুটিয়ে পড়ার লজ্জা অতিক্রম করেছে বাংলাদেশ। তবে পাকিস্তানের বিপক্ষে সর্বনিম্ন ইনিংস হয়ে পড়া আটকাতে পারেননি নাসিরও। এত দিন এ রেকর্ডটা ছিল ১০১ রানের।
অবশ্য শুধু বাংলাদেশ কেন, জেতা ম্যাচে পাকিস্তানের টোয়েন্টি টোয়েন্টির বর্ণালি রেকর্ডেও কালির আঁচড় পড়েছে। এ ফরম্যাটে এমনিতেই দুর্ধর্ষ পাকিস্তান। বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে যেন আরো নিষ্ঠুর! আগের চার ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে তাদের সবচেয়ে ছোট ইনিংসটি ১৪১ রানের। তবে বাংলাদেশের বিপক্ষে নিয়মিত দেড় শ পেরুনো পাকিস্তানের এতে ভূমিকা সামান্যই। সে ম্যাচে যে জয়ের জন্যই দলটির দরকার ছিল ১৪১ রান, যা ৬ বল বাকি থাকতেই পাকিস্তানের তুলে নেওয়া বলে দেয় পুরো ইনিংস ব্যাটিং করলে ২০৩, ১৯১ কিংবা ১৭২ রানের ইনিংস ছুঁয়ে ফেলতে না পারলেও পাকিস্তানের পক্ষে দেড় শ পেরুনো অসম্ভব হতো না। উল্লেখ্য, সবশেষ উল্লেখ করা তিনটি ইনিংস পাকিস্তানের, বাংলাদেশের বিপক্ষে। সে পাকিস্তানই কি না কাল মেনে নিল ৭ উইকেটে ১৩৫ রানে থেমে পড়া! মেনে না নেওয়ার কোনো কারণ নেই। একদিকে নিজেদের দারুণ বোলিং, অন্যদিকে টোয়েন্টি টোয়েন্টির প্রাথমিক স্তরেই মাথা ঠুঁকে মরা বাংলাদেশের ব্যাটিং। সঙ্গে বোনাস হিসেবে মিরপুরের তিন নম্বর উইকেট। ক্রিকেটের নতুন নতুন একটা ভার্সন আসে আর তাতে লাভবান হন ব্যাটসম্যানকুল। তাতে টোয়েন্টি টোয়েন্টি উইকেটে পুরোপুরি চার-ছক্কার উপযোগী হওয়ার কথা। কিন্তু কাল খেলা হলো পুরোদস্তুর টার্নিং উইকেটে। যে উইকেটে সাকিবের বল ঘোরা দেখে যে কোনো স্পিনারের চোখ চকচক করে উঠবে। স্পিনারদের এ দাপট দেখেই আজমল-আফ্রিদি-হাফিজদের অধিনায়ক মিসবাহ উল হক ২০ বলে অধৈর্য না হয়ে ২১ রানে সন্তুষ্ট থেকেছেন। এ উইকেটে মোটামুটি একটা ইনিংস দাঁড় করাতে পারলেই হয়। তাছাড়া ধৈর্য হারানোর পরিণতি কী হতে পারে, সেটি তো দ্বিতীয় বলে ছক্কার পর শহীদ আফ্রিদির বিদায় দেখেছেন মিসবাহ।
তাঁর চিন্তার বিপরীতে কিছু ঘটেনি ম্যাচের শেষভাগে। পেসারদের দিয়ে মাত্র ৬ ওভার করিয়ে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে স্পিনারদের আক্রমণে এনেছেন মিসবাহ। যে আক্রমণের পাল্টা জবাবই দেওয়া হচ্ছে_বাংলাদেশ ইনিংসে এমন ইঙ্গিত এক মুহূর্তের জন্যও দৃষ্টিগোচর হয়নি।
আইপিএল চালু করে দিয়েছে_ মাঠে ক্রিস গেইল যত্ত বড় বড় ছক্কাই মারুন না কেন, টিভি কিংবা মাঠের জায়ান্ট স্ক্রিনে শাহরুখ খান-প্রীতি জিনতার হাস্যোজ্জ্বল কিংবা উদ্বেগাকুল চেহারার আকর্ষণ অনেক বেশি। হালে আন্তর্জাতিক টোয়েন্টি টোয়েন্টিতে টিভি ক্রুর অনুসন্ধিৎসু লেন্স খুঁজে ফেরে কোনো লাস্যময়ীকে। তিনি লাজুক হাসেন। সে হাসি নানা মাত্রায় ছড়িয়ে পড়ে গ্যালারিতে! মাঠে খেলোয়াড়দের অ্যাথলেটিসিজম, সীমানা দড়ির বাইরে ডিজের উন্মাতাল সুর আর অঘোষিত দিনের সবচেয়ে আকর্ষক দর্শক প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টোয়েন্টি টোয়েন্টি যেন অন্যরকম একটা প্যাকেজ। আকর্ষণ তো বটেই। নইলে টিকিট হাতেও কেন দর্শককে স্টেডিয়ামের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে? অব্যস্থাপনার কারণে ম্যাচ শুরুর ঘণ্টাখানেক আগে নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে এক হাত হয়ে গেছে কিছু দর্শকের। সেটি থামাতে প্রবেশ পথ বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরে খোলা হয়েছে। গ্যালারিও উপচে পড়েছে।
ততক্ষণে ম্যাচ থেকে ছিটকে পড়েছেন তামিম ইকবাল, বাংলাদেশের সম্ভাব্য ম্যাচ উইনারদের অন্যতম। যদিও টোয়েন্টি টোয়েন্টিতে মনে পড়ার মতো কোনো ইনিংস এখনো বের হয়নি বাঁহাতি এ ওপেনারের ব্যাট থেকে। তাই তামিমের অনুপস্থিতিতে 'গেল গেল' রব ওঠেনি। তাঁর পরিবর্তে নাঈম ইসলাম কেন ইমরুল কায়েসের সূচনাসঙ্গী, তা নিয়ে খুব বেশি আলোচনা শোনা যায়নি বিশ্লেষক মহলে। এ দু'জনই একটু রয়ে-সয়ে শুরু করেন। গতকালও তাই। তবে শুরুর সেই গতি মন্থরতা পুষিয়ে দেওয়ার আগেই সাজঘরে ইমরুল এবং নাঈম। মাঝখানে অলক কাপালিও ক্যাচ তুলে দেওয়ায় দলীয় ১৫ রানে লাপাত্তা বাংলাদেশের টপ অর্ডার।
টোয়েন্টি টোয়েন্টিতে নাকি মাঠের চেয়ে দর্শকের চোখ বেশি নিবদ্ধ থাকে জায়ান্ট স্ক্রিনে। কখন কাকে আবার দেখিয়ে ফেলে! তো, একবার পাকিস্তানি ওপেনার মোহাম্মদ হাফিজকে বিশাল টার্নে বোকা বানানোর পর সাকিব আল হাসানের হাসিটা জায়ান্ট স্ক্রিনে অনেকেরই চোখে পড়ার কথা। সে হাসিতে রাজ্য জয়ের আনন্দ ছাপিয়ে কী যেন একটা ফুটে উঠেছিল বেশি করে। হতে পারে এমন টার্নিং উইকেটেই তো পরের ইনিংসে সাঈদ আজমল, শহিদ আফ্রিদি আর হাফিজদের খেলতে হবে বাংলাদেশকে। উইকেটে এসেই পাকিস্তানি স্পিন আক্রমণের সামনে পড়েন সাকিব। হাফিজের সোজা বল টার্ন করবেই ধরে নিয়ে বোল্ড সাকিব। বাংলাদেশ তখন ৪ উইকেটে ১৭। এরপর কি আর ম্যাচের সম্ভাব্য পরিণতি বুঝতে কারো বাকি থাকে! সাত নম্বরে নেমে সাঈদ আজমলকে মিড উইকেটের ওপর দিয়ে নাসিরের ছক্কা আর ম্যাচে সবচেয়ে বেশি রানের ইনিংসটি বাংলাদেশের হারের ব্যবধানই শুধু কমিয়েছে। না, একটা লজ্জা থেকেও দলকে বাঁচিয়েছেন রংপুরের এ তরুণ। ২০১০ সালে হ্যামিল্টনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে করা ৭৮ এবং ২০০৭ বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৮৩ রানে গুটিয়ে পড়ার লজ্জা অতিক্রম করেছে বাংলাদেশ। তবে পাকিস্তানের বিপক্ষে সর্বনিম্ন ইনিংস হয়ে পড়া আটকাতে পারেননি নাসিরও। এত দিন এ রেকর্ডটা ছিল ১০১ রানের।
অবশ্য শুধু বাংলাদেশ কেন, জেতা ম্যাচে পাকিস্তানের টোয়েন্টি টোয়েন্টির বর্ণালি রেকর্ডেও কালির আঁচড় পড়েছে। এ ফরম্যাটে এমনিতেই দুর্ধর্ষ পাকিস্তান। বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে যেন আরো নিষ্ঠুর! আগের চার ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষে তাদের সবচেয়ে ছোট ইনিংসটি ১৪১ রানের। তবে বাংলাদেশের বিপক্ষে নিয়মিত দেড় শ পেরুনো পাকিস্তানের এতে ভূমিকা সামান্যই। সে ম্যাচে যে জয়ের জন্যই দলটির দরকার ছিল ১৪১ রান, যা ৬ বল বাকি থাকতেই পাকিস্তানের তুলে নেওয়া বলে দেয় পুরো ইনিংস ব্যাটিং করলে ২০৩, ১৯১ কিংবা ১৭২ রানের ইনিংস ছুঁয়ে ফেলতে না পারলেও পাকিস্তানের পক্ষে দেড় শ পেরুনো অসম্ভব হতো না। উল্লেখ্য, সবশেষ উল্লেখ করা তিনটি ইনিংস পাকিস্তানের, বাংলাদেশের বিপক্ষে। সে পাকিস্তানই কি না কাল মেনে নিল ৭ উইকেটে ১৩৫ রানে থেমে পড়া! মেনে না নেওয়ার কোনো কারণ নেই। একদিকে নিজেদের দারুণ বোলিং, অন্যদিকে টোয়েন্টি টোয়েন্টির প্রাথমিক স্তরেই মাথা ঠুঁকে মরা বাংলাদেশের ব্যাটিং। সঙ্গে বোনাস হিসেবে মিরপুরের তিন নম্বর উইকেট। ক্রিকেটের নতুন নতুন একটা ভার্সন আসে আর তাতে লাভবান হন ব্যাটসম্যানকুল। তাতে টোয়েন্টি টোয়েন্টি উইকেটে পুরোপুরি চার-ছক্কার উপযোগী হওয়ার কথা। কিন্তু কাল খেলা হলো পুরোদস্তুর টার্নিং উইকেটে। যে উইকেটে সাকিবের বল ঘোরা দেখে যে কোনো স্পিনারের চোখ চকচক করে উঠবে। স্পিনারদের এ দাপট দেখেই আজমল-আফ্রিদি-হাফিজদের অধিনায়ক মিসবাহ উল হক ২০ বলে অধৈর্য না হয়ে ২১ রানে সন্তুষ্ট থেকেছেন। এ উইকেটে মোটামুটি একটা ইনিংস দাঁড় করাতে পারলেই হয়। তাছাড়া ধৈর্য হারানোর পরিণতি কী হতে পারে, সেটি তো দ্বিতীয় বলে ছক্কার পর শহীদ আফ্রিদির বিদায় দেখেছেন মিসবাহ।
তাঁর চিন্তার বিপরীতে কিছু ঘটেনি ম্যাচের শেষভাগে। পেসারদের দিয়ে মাত্র ৬ ওভার করিয়ে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে স্পিনারদের আক্রমণে এনেছেন মিসবাহ। যে আক্রমণের পাল্টা জবাবই দেওয়া হচ্ছে_বাংলাদেশ ইনিংসে এমন ইঙ্গিত এক মুহূর্তের জন্যও দৃষ্টিগোচর হয়নি।
No comments