বড় আশা নিয়ে জুরিখে গেলেন সালাউদ্দিন
সেপ ব্ল্যাটারের ডাক শুনে জুরিখের পথে রওনা দিয়েছেন কাজী সালাউদ্দিন। আলাপ হবে বাংলাদেশের ফুটবলের সুখ-দুঃখ নিয়ে, তাতে ব্ল্যাটারের মন গললে দ্বিপক্ষীয় আলোচনাটা ইতিবাচক হবে দেশের ফুটবলের জন্য।হঠাৎই নাকি বাফুফে সভাপতির ডাক পড়েছে ফিফায়। সালাউদ্দিনের ভাষায়, 'হুট করেই ব্ল্যাটারের আমন্ত্রণ পেয়েছি। হতে পারে আর্জেন্টিনা-নাইজেরিয়া ম্যাচ আয়োজন করার পর বাংলাদেশ সম্পর্কে একটা ইতিবাচক ধারণা হয়েছে।
' যে কারণেই ডাক পড়ুক এটা বাংলাদেশের ফুটবলের জন্য আশীর্বাদ বয়ে নিয়ে আসতে পারে। 'ব্ল্যাটার আমাকে ডেকেছেন বাংলাদেশের ফুটবল নিয়ে আলোচনা করতে। আমি দুটো বিষয় নিয়ে কথা বলব বলে ভেবেছি। বাংলাদেশের ফুটবল নিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও সাফ নিয়ে। এ ব্যাপারে ফিফা সভাপতির মনোভাব কী বোঝার চেষ্টা করব'_জুরিখে যাওয়ার আগে কাল জানিয়ে গেছেন কাজী সালাউদ্দিন। এটা তাঁর একান্ত সাক্ষাৎ ফিফা সভাপতির সঙ্গে। এশীয় ফুটবলের রাজাধিরাজ মোহাম্মদ হাম্মামের আকস্মিক পতনে হোঁচট খেয়েছেন এশিয়ার ফুটবল সংগঠকরা। ধাক্কা কাটিয়ে ফিরতে গেলে ফুটবল-কূটনীতিটাও শুরু করতে হবে নতুনভাবে এবং অবশ্যই ব্ল্যাটারকে মধ্যমণি করে। সেই নতুন শুরুর পথই বোধহয় ধরেছেন বাফুফে সভাপতি, অবশ্য প্রসঙ্গটা এড়িয়ে যেতে চেয়েছেন। তবে দাবি করেছেন ব্ল্যাটারের সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্কটা পুরনো।
হয়তো আছে, তবে সম্পর্কটা আগামী বৃহস্পতিবারের সভায় নিশ্চিতভাবেই ঝালাই করবেন সালাউদ্দিন। এই সভায় তাঁর তরফে গুরুত্বপূর্ণ আলোচ্য হলো পেশাদার ক্লাবগুলোর উন্নয়ন, 'কী করে দেশের পেশাদার ক্লাবগুলোকে আরো উন্নত করা যায়, তার সাজেশন চাইব ফিফা সভাপতির কাছে। আসলে ভারতে ক্লাবগুলোর জন্য যে অনুদানটা তারা দিয়েছে, যেভাবে তাদের সাহায্য করছে ফিফা, সেদিকেই আমি ইঙ্গিত করব।' ভারতের পেশাদার ক্লাবগুলোকে উন্নয়নের জন্য ১০ মিলিয়ন ডলার দিয়েছে ফিফা। সে রকম কোনো প্যাকেজ হলে বাংলাদেশের জন্য দারুণ ব্যাপার হয়। তাই বলে 'ফকিরের মতো' দুই হাত পেতে চাইতে নারাজ সালাউদ্দিন।
যুব ফুটবল উন্নয়ন ও ফুটবল একাডেমী চালুর ব্যাপারেও পরামর্শ চাইবেন তিনি। সিলেট বিকেএসপিকে ফুটবল একাডেমীতে রূপান্তরের অনুমতি ইতিমধ্যে পেয়ে গেছে বাফুফে। কিন্তু অর্থাভাবে একাডেমী চালু করতে পারছে না। অথচ ভারতেই আগামী মার্চে একসঙ্গে শুরু হবে চারটি ফুটবল একাডেমী। অন্যদিকে বাংলাদেশ একটিও চালু করতে পারছে না। তাই আগামী বৃহস্পতিবার ব্ল্যাটার-সালাউদ্দিনের সভাটা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ এ দেশের ফুটবলের জন্য। ফুটবলবিশ্বের পরিবর্তিত রাজনীতিতে সেপ ব্ল্যাটারই সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। তাঁর আশীর্বাদেই পাল্টে যেতে পারে আমাদের ফুটবল।
হয়তো আছে, তবে সম্পর্কটা আগামী বৃহস্পতিবারের সভায় নিশ্চিতভাবেই ঝালাই করবেন সালাউদ্দিন। এই সভায় তাঁর তরফে গুরুত্বপূর্ণ আলোচ্য হলো পেশাদার ক্লাবগুলোর উন্নয়ন, 'কী করে দেশের পেশাদার ক্লাবগুলোকে আরো উন্নত করা যায়, তার সাজেশন চাইব ফিফা সভাপতির কাছে। আসলে ভারতে ক্লাবগুলোর জন্য যে অনুদানটা তারা দিয়েছে, যেভাবে তাদের সাহায্য করছে ফিফা, সেদিকেই আমি ইঙ্গিত করব।' ভারতের পেশাদার ক্লাবগুলোকে উন্নয়নের জন্য ১০ মিলিয়ন ডলার দিয়েছে ফিফা। সে রকম কোনো প্যাকেজ হলে বাংলাদেশের জন্য দারুণ ব্যাপার হয়। তাই বলে 'ফকিরের মতো' দুই হাত পেতে চাইতে নারাজ সালাউদ্দিন।
যুব ফুটবল উন্নয়ন ও ফুটবল একাডেমী চালুর ব্যাপারেও পরামর্শ চাইবেন তিনি। সিলেট বিকেএসপিকে ফুটবল একাডেমীতে রূপান্তরের অনুমতি ইতিমধ্যে পেয়ে গেছে বাফুফে। কিন্তু অর্থাভাবে একাডেমী চালু করতে পারছে না। অথচ ভারতেই আগামী মার্চে একসঙ্গে শুরু হবে চারটি ফুটবল একাডেমী। অন্যদিকে বাংলাদেশ একটিও চালু করতে পারছে না। তাই আগামী বৃহস্পতিবার ব্ল্যাটার-সালাউদ্দিনের সভাটা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ এ দেশের ফুটবলের জন্য। ফুটবলবিশ্বের পরিবর্তিত রাজনীতিতে সেপ ব্ল্যাটারই সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। তাঁর আশীর্বাদেই পাল্টে যেতে পারে আমাদের ফুটবল।
No comments