শিগগিরই রদবদল বাদের তালিকায় অনেক মন্ত্রী by পার্থ প্রতীম ভট্টাচার্য্য
খুব অল্প সময়ের মধ্যেই আরেকটি বড় ধরনের রদবদল হতে যাচ্ছে মন্ত্রিসভায়। আগামী ৫ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী মিয়ানমারে সফরে যাওয়ার আগেই চতুর্থবারের মতো পুনর্গঠন করা হবে মন্ত্রিসভা। তবে বৃহস্পতিবার এ রদবদল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।গত সোমবার নতুন দুজনের শপথ এবং এক প্রতিমন্ত্রীর পদোন্নতির পর প্রধানমন্ত্রী তাঁর মন্ত্রিসভায় আরেক দফা পরিবর্তনের ইঙ্গিত দিয়েছেন। সাংবাদিকদের প্রশ্নের
জবাবে তিনি বলেন, 'অপেক্ষা করুন, দেখতে পাবেন।' তিনি মন্ত্রিসভায় পরিবর্তনের কথাও বলেন সে সময়।
গত সোমবার দুই মন্ত্রীর শপথ এবং একজন প্রতিমন্ত্রীর পদোন্নতি হলেও মন্ত্রিসভা থেকে কেউ বাদ পড়েননি, কারো দপ্তরও পরিবর্তন করা হয়নি। শপথ নেওয়া দুজন মন্ত্রীর দপ্তরও বণ্টন করা হয়নি গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত। সূত্রে জানা যায়, পরবর্তী পুনর্গঠন করেই নতুন দুজন মন্ত্রীর দপ্তর বণ্টন করা হবে।
বিভিন্ন সূত্রে শোনা যাচ্ছিল, সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং ওবায়দুল কাদেরকে তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। তবে নবনিযুক্ত দুই মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ সূত্রে গতকাল জানা যায়, তাঁদের কেউই এ দায়িত্ব নিতে আগ্রহী নন।
দলীয় ও প্রধানমন্ত্রীর অফিস সূত্রে জানা গেছে, এবারের রদবদলে বেশ কয়েকজন সিনিয়র মন্ত্রী বাদ পড়বেন এবং নতুন কিছু মুখ দেখা যাবে। একই সঙ্গে দপ্তর পরিবর্তন হবে অনেকের। শেখ হাসিনা নিজেও বিশাল মন্ত্রিসভার পক্ষে নন। এ জন্য নতুন মুখ আসার সঙ্গে সঙ্গে বাদ পড়বেন অনেকেই।
প্রধানমন্ত্রী নিজেই বলেছেন, 'কিছুদিন ধরেই ভাবছিলাম মন্ত্রিসভায় কিছুটা পরিবর্তন আনব; কিন্তু ব্যস্ততার কারণে তা হয়ে ওঠেনি।' দুই মন্ত্রীর শপথ এবং একজন প্রতিমন্ত্রীর পদোন্নতিতে খুব বেশি পরিবর্তন আসেনি মন্ত্রিসভায়। সে কারণে আবারও রদবদলের সম্ভাবনা থেকে গেছে।
দেশব্যাপী এক মাস ধরে মন্ত্রিসভায় রদবদল নিয়ে যে গুজব ছড়িয়ে পড়েছিল, গত সোমবারের ঘটনায় আপাতত তার অবসান ঘটলেও এখন সবার প্রশ্ন_কবে বাদ পড়বেন অযোগ্য মন্ত্রীরা।
সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের শপথের মাধ্যমে প্রমাণিত হলো শেখ হাসিনা সংস্কারপন্থীদের বিষয়ে কিছুটা নমনীয় হয়েছেন। কারণ ওয়ান-ইলেভেনের কর্মকাণ্ডে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত সংস্কারপন্থী নেতা হিসেবে আখ্যায়িত হন দলীয় নেতাদের কাছে। ফলে তিনি দলের সর্বোচ্চ ফোরাম সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যপদ থেকে বাদ পড়েন। অনেকবার সুরঞ্জিত প্রধানমন্ত্রীর সামনে এমন কথাও বলেছেন, 'বাঘে ধরলে ছাড়ে, শেখ হাসিনা ধরলে ছাড়ে না।'
শপথ নেওয়ার আগে ওবায়দুল কাদের বর্তমান মন্ত্রিসভা ও সরকারের ব্যর্থতা নিয়ে সবচেয়ে বেশি সরব ছিলেন। অনেকবার তিনি মন্ত্রিসভা পুনর্গঠনের দাবিও জানান।
দুজনের শপথে মন্ত্রিসভায় কিছুটা পরিবর্তন এলেও ব্যর্থ মন্ত্রীদের সরানোর দাবি এখনো অনেকের। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, শেয়ারবাজারে বিপর্যয়, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, সারা দেশের বেহাল সড়ক ব্যবস্থাপনা, পদ্মা সেতুর কাজে ধীরগতি, নরসিংদীর মেয়র লোকমান হত্যাকাণ্ড প্রভৃতি ইস্যুতে নানা মহল থেকে বিভিন্ন মন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি জোরালো হয়ে ওঠে।
জানা গেছে, আসন্ন রদবদলে নতুন করে মন্ত্রী হতে পারেন তোফায়েল আহমেদ, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আজম, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ প্রমুখ। এ ছাড়া প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক ও ক্যাপ্টেন (অব.) তাজুল ইসলামের পদোন্নতি হতে পারে।
গত ১৯ নভেম্বর ক্ষমতাসীন মহাজোটের অন্যতম শরিক দল জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এরশাদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারে জাতীয় পার্টির নেতাদের মূল্যায়ন এবং পার্টির একজনকে মন্ত্রিসভায় ঠাঁই দেওয়ার আশ্বাস দেন। বৈঠকে এরশাদ তাঁর বোন মেরিনা রহমানকে সংরক্ষিত মহিলা আসনে মনোনয়ন দেওয়ার দাবি জানান। তবে এরশাদের ওই আবদার পূরণ হয়নি।
আবার সোমবার জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সভায় সরকারের ব্যর্থতা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা ও ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়েছে এবং মহাজোট ছাড়ার পক্ষে মতামত দিয়েছেন দলের অধিকাংশ সদস্য। ফলে পরবর্তী রদবদলে জাতীয় পার্টির একজনের অন্তর্ভুক্তি অনেকটাই নিশ্চিত।
অন্যদিকে সুরঞ্জিতের শপথের পর পানিসম্পদমন্ত্রীর বাদ পড়াটা নিশ্চিত হয়ে গেছে। এ ছাড়া ভূমিমন্ত্রী রেজাউল করিম হীরা, যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী রাজিউদ্দিন রাজু, ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকার, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মাহবুবুর রহমান, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী মুজিবুর রহমান ফকিরের বাদ পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নরসিংদীর মেয়র লোকমান হোসেন হত্যাকাণ্ডের কারণে বিপাকে পড়েছেন রাজিউদ্দিন রাজু। সরকারের সুনাম অক্ষুণ্ন রাখতে তাঁকে বাদ দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে। এ ছাড়া পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ এবং সারা দেশের বেহাল সড়কের কারণে সৈয়দ আবুল হোসেনের প্রতি ক্ষিপ্ত প্রধানমন্ত্রী।
জানা গেছে, শেখ ফজলুল করিম সেলিম শপথ নিলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হকের দপ্তর পরিবর্তন হবে। তোফায়েল আহমেদ শপথ নিলে বাণিজ্যমন্ত্রী কর্নেল (অব.) ফারুক খানের দপ্তর পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনির কর্মদক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন মহলে। সে ক্ষেত্রে তাঁর দপ্তরও পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে।
সোমবার দুজনের অন্তর্ভুক্তির পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভার আকার দাঁড়িয়েছে ৪৬ সদস্যের। এর মধ্যে ২৮ জন পূর্ণ মন্ত্রী ও ১৮ জন প্রতিমন্ত্রী।
২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর সাধারণ নির্বাচনে জয়লাভের পর ৬ জানুয়ারি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ৩৮ সদস্যের মন্ত্রিসভা শপথ নেয়। এর ১৮ দিন পর ২৪ জানুয়ারি মন্ত্রিসভা প্রথম সম্প্রসারণ করা হয়। ওই দফায় ছয়জনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। এ ছাড়া মন্ত্রী পদমর্যাদায় ছয়জন ও প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় একজন উপদেষ্টা রয়েছেন।
গত সোমবার দুই মন্ত্রীর শপথ এবং একজন প্রতিমন্ত্রীর পদোন্নতি হলেও মন্ত্রিসভা থেকে কেউ বাদ পড়েননি, কারো দপ্তরও পরিবর্তন করা হয়নি। শপথ নেওয়া দুজন মন্ত্রীর দপ্তরও বণ্টন করা হয়নি গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত। সূত্রে জানা যায়, পরবর্তী পুনর্গঠন করেই নতুন দুজন মন্ত্রীর দপ্তর বণ্টন করা হবে।
বিভিন্ন সূত্রে শোনা যাচ্ছিল, সুরঞ্জিত সেনগুপ্তকে সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় এবং ওবায়দুল কাদেরকে তথ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হচ্ছে। তবে নবনিযুক্ত দুই মন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ সূত্রে গতকাল জানা যায়, তাঁদের কেউই এ দায়িত্ব নিতে আগ্রহী নন।
দলীয় ও প্রধানমন্ত্রীর অফিস সূত্রে জানা গেছে, এবারের রদবদলে বেশ কয়েকজন সিনিয়র মন্ত্রী বাদ পড়বেন এবং নতুন কিছু মুখ দেখা যাবে। একই সঙ্গে দপ্তর পরিবর্তন হবে অনেকের। শেখ হাসিনা নিজেও বিশাল মন্ত্রিসভার পক্ষে নন। এ জন্য নতুন মুখ আসার সঙ্গে সঙ্গে বাদ পড়বেন অনেকেই।
প্রধানমন্ত্রী নিজেই বলেছেন, 'কিছুদিন ধরেই ভাবছিলাম মন্ত্রিসভায় কিছুটা পরিবর্তন আনব; কিন্তু ব্যস্ততার কারণে তা হয়ে ওঠেনি।' দুই মন্ত্রীর শপথ এবং একজন প্রতিমন্ত্রীর পদোন্নতিতে খুব বেশি পরিবর্তন আসেনি মন্ত্রিসভায়। সে কারণে আবারও রদবদলের সম্ভাবনা থেকে গেছে।
দেশব্যাপী এক মাস ধরে মন্ত্রিসভায় রদবদল নিয়ে যে গুজব ছড়িয়ে পড়েছিল, গত সোমবারের ঘটনায় আপাতত তার অবসান ঘটলেও এখন সবার প্রশ্ন_কবে বাদ পড়বেন অযোগ্য মন্ত্রীরা।
সুরঞ্জিত সেনগুপ্তের শপথের মাধ্যমে প্রমাণিত হলো শেখ হাসিনা সংস্কারপন্থীদের বিষয়ে কিছুটা নমনীয় হয়েছেন। কারণ ওয়ান-ইলেভেনের কর্মকাণ্ডে সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত সংস্কারপন্থী নেতা হিসেবে আখ্যায়িত হন দলীয় নেতাদের কাছে। ফলে তিনি দলের সর্বোচ্চ ফোরাম সভাপতিমণ্ডলীর সদস্যপদ থেকে বাদ পড়েন। অনেকবার সুরঞ্জিত প্রধানমন্ত্রীর সামনে এমন কথাও বলেছেন, 'বাঘে ধরলে ছাড়ে, শেখ হাসিনা ধরলে ছাড়ে না।'
শপথ নেওয়ার আগে ওবায়দুল কাদের বর্তমান মন্ত্রিসভা ও সরকারের ব্যর্থতা নিয়ে সবচেয়ে বেশি সরব ছিলেন। অনেকবার তিনি মন্ত্রিসভা পুনর্গঠনের দাবিও জানান।
দুজনের শপথে মন্ত্রিসভায় কিছুটা পরিবর্তন এলেও ব্যর্থ মন্ত্রীদের সরানোর দাবি এখনো অনেকের। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, শেয়ারবাজারে বিপর্যয়, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, সারা দেশের বেহাল সড়ক ব্যবস্থাপনা, পদ্মা সেতুর কাজে ধীরগতি, নরসিংদীর মেয়র লোকমান হত্যাকাণ্ড প্রভৃতি ইস্যুতে নানা মহল থেকে বিভিন্ন মন্ত্রীর পদত্যাগের দাবি জোরালো হয়ে ওঠে।
জানা গেছে, আসন্ন রদবদলে নতুন করে মন্ত্রী হতে পারেন তোফায়েল আহমেদ, শেখ ফজলুল করিম সেলিম, ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আজম, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ প্রমুখ। এ ছাড়া প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক ও ক্যাপ্টেন (অব.) তাজুল ইসলামের পদোন্নতি হতে পারে।
গত ১৯ নভেম্বর ক্ষমতাসীন মহাজোটের অন্যতম শরিক দল জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এরশাদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারে জাতীয় পার্টির নেতাদের মূল্যায়ন এবং পার্টির একজনকে মন্ত্রিসভায় ঠাঁই দেওয়ার আশ্বাস দেন। বৈঠকে এরশাদ তাঁর বোন মেরিনা রহমানকে সংরক্ষিত মহিলা আসনে মনোনয়ন দেওয়ার দাবি জানান। তবে এরশাদের ওই আবদার পূরণ হয়নি।
আবার সোমবার জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সভায় সরকারের ব্যর্থতা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা ও ক্ষোভ প্রকাশ করা হয়েছে এবং মহাজোট ছাড়ার পক্ষে মতামত দিয়েছেন দলের অধিকাংশ সদস্য। ফলে পরবর্তী রদবদলে জাতীয় পার্টির একজনের অন্তর্ভুক্তি অনেকটাই নিশ্চিত।
অন্যদিকে সুরঞ্জিতের শপথের পর পানিসম্পদমন্ত্রীর বাদ পড়াটা নিশ্চিত হয়ে গেছে। এ ছাড়া ভূমিমন্ত্রী রেজাউল করিম হীরা, যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন, ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী রাজিউদ্দিন রাজু, ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকার, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী মাহবুবুর রহমান, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী মুজিবুর রহমান ফকিরের বাদ পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। নরসিংদীর মেয়র লোকমান হোসেন হত্যাকাণ্ডের কারণে বিপাকে পড়েছেন রাজিউদ্দিন রাজু। সরকারের সুনাম অক্ষুণ্ন রাখতে তাঁকে বাদ দেওয়ার চিন্তাভাবনা চলছে। এ ছাড়া পদ্মা সেতুর নির্মাণকাজ নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগ এবং সারা দেশের বেহাল সড়কের কারণে সৈয়দ আবুল হোসেনের প্রতি ক্ষিপ্ত প্রধানমন্ত্রী।
জানা গেছে, শেখ ফজলুল করিম সেলিম শপথ নিলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হকের দপ্তর পরিবর্তন হবে। তোফায়েল আহমেদ শপথ নিলে বাণিজ্যমন্ত্রী কর্নেল (অব.) ফারুক খানের দপ্তর পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনির কর্মদক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে বিভিন্ন মহলে। সে ক্ষেত্রে তাঁর দপ্তরও পরিবর্তনের সম্ভাবনা রয়েছে।
সোমবার দুজনের অন্তর্ভুক্তির পর শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভার আকার দাঁড়িয়েছে ৪৬ সদস্যের। এর মধ্যে ২৮ জন পূর্ণ মন্ত্রী ও ১৮ জন প্রতিমন্ত্রী।
২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর সাধারণ নির্বাচনে জয়লাভের পর ৬ জানুয়ারি শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ৩৮ সদস্যের মন্ত্রিসভা শপথ নেয়। এর ১৮ দিন পর ২৪ জানুয়ারি মন্ত্রিসভা প্রথম সম্প্রসারণ করা হয়। ওই দফায় ছয়জনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল। এ ছাড়া মন্ত্রী পদমর্যাদায় ছয়জন ও প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদায় একজন উপদেষ্টা রয়েছেন।
No comments