কিছু উদ্যোগ
সমাজের অবহেলিত এবং বঞ্চনার শিকার প্রতিবন্ধী জনগোষ্ঠীর অধিকার আদায়ের লক্ষ্যে আশির দশকে বেসরকারি সংস্থাগুলো প্রথম কাজ শুরু করে। বর্তমানে দেশে প্রায় ৩০০ বেসরকারি সংস্থা প্রতিবন্ধীদের নিয়ে নানা কার্যক্রম চালু রেখেছে।আন্তর্জাতিক বেসরকারি সংস্থা অ্যাকশন অন ডিজঅ্যাবিলিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এডিডি) ১৯৯৫ সাল থেকে প্রতিবন্ধীদের নিয়ে কাজ করছে। এ সংস্থার ডেপুটি প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর ফেরদৌসী বেগম রুবী বলেন, প্রতিবন্ধীদের
অধিকার আদায় নীতিনির্ধারক পর্যায়ে পেঁৗছতে এডিডি তৃণমূল পর্যায় থেকে কাজ শুরু করে প্রথম। বর্তমানে আমরা দেশের ২৬টি জেলায় কাজ করছি। তিনি আরও বলেন, প্রতিবন্ধীদের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করা, জনগণকে জাতিসংঘ ঘোষিত মানবাধিকার সম্পর্কে জানানো, সরকারের নীতিনির্ধারক পর্যায়ে বিভিন্ন দাবি পেঁৗছানো আমাদের কাজ। বিভিন্ন সভা-সেমিনারেরও আয়োজন করা হয়। তিনি জানান, নির্যাতিত প্রতিবন্ধীদের জন্যও তারা একজোট হয়ে কাজ করেন।
ব্র্যাকে কর্মরত লিমিয়া দেওয়ান জানান, ২০০৩ সাল থেকে ব্র্যাক প্রতিবন্ধীদের জন্য কাজ করে আসছে। বর্তমানে প্রায় ১ লাখের ওপর প্রতিবন্ধী শিশু ব্র্যাক নিয়ন্ত্রিত স্কুলে পড়াশোনা করছে। এ স্কুলের শিক্ষকদের প্রতিবন্ধীদের পড়ানোর জন্য ট্রেনিং দেওয়া হয়। শিশুদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়। এ ছাড়া তাদের চলাচলের জন্য রিল চেয়ার, ক্র্যাচ, হিয়ারিং মেশিন_ এসব সহায়তাও দেওয়া হয়। চিকিৎসার সহযোগিতা করা হয়। অ্যাসোসিয়েশন ফর প্রিভিলেজড পিপল নামক সংস্থাটি ২০০৫ সাল থেকে প্রতিবন্ধীদের নিয়ে কাজ করছে। এ প্রতিষ্ঠানের কর্মী মোহাম্মদ জগলুল হায়দার বলেন, এ সংস্থার ২০টি কেন্দ্রে প্রতিবন্ধীদের প্রাথমিক শিক্ষা দেওয়া হয়। এ ছাড়া তাদের চলাফেরা করার জন্য রিল চেয়ার, বেঞ্চ, উপবৃত্তি, খেলার সামগ্রী ইত্যাদি দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ কাউন্সিল ফর চাইল্ড ওয়েলফেয়ারের কর্মকর্তা আবু তাহের বলেন, এখানে প্রতিবন্ধীদের জন্য ৫০ শয্যাবিশিষ্ট একটি হাসপাতাল রয়েছে। এ সংস্থা প্রতিবন্ধীদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পুনর্বাসন, আর্থিক সহায়তাসহ প্রায় সব ধরনের সাহায্য করে থাকে।
ফারহানা ইমা
ব্র্যাকে কর্মরত লিমিয়া দেওয়ান জানান, ২০০৩ সাল থেকে ব্র্যাক প্রতিবন্ধীদের জন্য কাজ করে আসছে। বর্তমানে প্রায় ১ লাখের ওপর প্রতিবন্ধী শিশু ব্র্যাক নিয়ন্ত্রিত স্কুলে পড়াশোনা করছে। এ স্কুলের শিক্ষকদের প্রতিবন্ধীদের পড়ানোর জন্য ট্রেনিং দেওয়া হয়। শিশুদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়। এ ছাড়া তাদের চলাচলের জন্য রিল চেয়ার, ক্র্যাচ, হিয়ারিং মেশিন_ এসব সহায়তাও দেওয়া হয়। চিকিৎসার সহযোগিতা করা হয়। অ্যাসোসিয়েশন ফর প্রিভিলেজড পিপল নামক সংস্থাটি ২০০৫ সাল থেকে প্রতিবন্ধীদের নিয়ে কাজ করছে। এ প্রতিষ্ঠানের কর্মী মোহাম্মদ জগলুল হায়দার বলেন, এ সংস্থার ২০টি কেন্দ্রে প্রতিবন্ধীদের প্রাথমিক শিক্ষা দেওয়া হয়। এ ছাড়া তাদের চলাফেরা করার জন্য রিল চেয়ার, বেঞ্চ, উপবৃত্তি, খেলার সামগ্রী ইত্যাদি দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ কাউন্সিল ফর চাইল্ড ওয়েলফেয়ারের কর্মকর্তা আবু তাহের বলেন, এখানে প্রতিবন্ধীদের জন্য ৫০ শয্যাবিশিষ্ট একটি হাসপাতাল রয়েছে। এ সংস্থা প্রতিবন্ধীদের শিক্ষা, স্বাস্থ্য, পুনর্বাসন, আর্থিক সহায়তাসহ প্রায় সব ধরনের সাহায্য করে থাকে।
ফারহানা ইমা
No comments