কাঠগড়ায় ব্যাটসম্যানরা
পাকিস্তানের বিপক্ষে টি২০ ম্যাচের আগে বাংলাদেশ অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম ঘোষণার সুরেই বলেছিলেন, সম্মানজনক হারের মানসিকতা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসার সময় হয়েছে; কিন্তু গতকাল মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে সেই পুরনো চিত্রনাট্যই প্রদর্শিত হলো। বোলিং ভালো তো, ব্যাটিং যাচ্ছেতাই। কখনও আবার এর উল্টোটাও হয়। গতকাল অধিনায়কের আবেদন মিথ্যা প্রমাণ করে নিজেদের ইনিংসে ম্যাচ জেতা নয়, সম্মানজনক হার
বাঁচাতে লড়াই করে গেছেন বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা। এটাকে ব্যাটিং বিপর্যয়ও বলতে পারেন। আবার হাজার ঠেকেও কিছু না শেখার মানসিকতাও বলা যায়।
পাকিস্তানের ইনিংস শেষ হওয়ার পরই নিশ্চিত হয়ে যায় পিচ খুব স্পিন সহায়ক; কিন্তু এতটা মারাত্মক নয় যে, ৮৫ রানে ইনিংস শেষ হওয়ার মতো। তা সে পাকিস্তানের বোলিং অ্যাটাক যতই বৈচিত্র্যপূর্ণ হোক না কেন? স্রেফ ভুল শট নির্বাচন এবং আত্মবিশ্বাসের অভাবেই উইকেটগুলো বিলিয়ে দিয়েছেন বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা। অথচ পাকিস্তানকে ৭ উইকেটে ১৩৫ রানের বেঁধে ফেলার পর মুশফিক-সাকিবদের কাছে প্রত্যাশা ছিল আরও দায়িত্বশীল ব্যাটিং। তাছাড়া দৃষ্টিকটু ভুল বোঝাবুঝির মাধ্যমে রান আউট হয়েছেন অধিনায়ক মুশফিক এবং ইমরুল কায়েস, যিনি সেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের আগে থেকেই ক্রমাগত বাজে ব্যাটিং করে চলেছেন।
গতকাল একমাত্র টি২০-তে টসে জিতে পাকিস্তানের অধিনায়ক মিসবাহ-উল হক ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন। বাংলাদেশের অধিনায়ক আক্রমণ শুরু করেন শফিউলকে দিয়ে। পরের ওভারেই নিয়ে আসেন আবদুর রাজ্জাককে; কিন্তু সাফল্য পেতে অপেক্ষা করতে হয় চতুর্থ ওভার পর্যন্ত। সাকিব আল হাসান অসাধারণভাবে ফিরিয়ে দেন ইমরান ফারহাতকে। এরপর সাকিবের বলে বোল্ড হন মোহাম্মদ হাফিজ। তখন নিশ্চিত হওয়া গিয়েছিল, পাকিস্তানের ঘূর্ণি বোলাররাও অস্বস্তিকর হয়ে উঠবেন বাংলাদেশি ব্যাটসম্যানদের জন্য।
বাংলাদেশ দল ব্যাটিং শুরু করার দ্বিতীয় ওভারেই আঘাত হানে পাকিস্তান। ওপেনার নাঈম ইসলামকে লেগ বিফোর করে প্যাভিলিয়নের পথ দেখান উমর গুল। এরপর অবিবেচকের মতো রান আউট হন অন্য ওপেনার ইমরুল কায়েস। নিজের দুঃসময় বজায় রেখে কোনো রান না করেই ফিরে যান অলক কাপালি। এরপর হাফিজের একটি সোজা বলে কাট করতে হিয়ে বোল্ড হন সাবেক অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। পরে শিশুসুলভ আচরণের মতো মুশফিক রান আউট হলে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় ৫ উইকেটে ২৩ রান। তখন বাংলাদেশের সামনে টি২০-তে সর্বনিম্ন রানে আউট হওয়ার আশঙ্কা। কারণ ৬৭ রান তখনও অনেক দূর। যদিও নাসির হোসেনের অপরাজিত ৩৫ রানের সুবাদে লজ্জা এড়াতে পেরেছে বাংলাদেশ। তবে নির্ধারিত ওভারে ৮৫ রান করলেও ব্যাটিং ব্যর্থতার অভিযোগ থেকে মুক্তি পায়নি।
পাকিস্তানের ইনিংস শেষ হওয়ার পরই নিশ্চিত হয়ে যায় পিচ খুব স্পিন সহায়ক; কিন্তু এতটা মারাত্মক নয় যে, ৮৫ রানে ইনিংস শেষ হওয়ার মতো। তা সে পাকিস্তানের বোলিং অ্যাটাক যতই বৈচিত্র্যপূর্ণ হোক না কেন? স্রেফ ভুল শট নির্বাচন এবং আত্মবিশ্বাসের অভাবেই উইকেটগুলো বিলিয়ে দিয়েছেন বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা। অথচ পাকিস্তানকে ৭ উইকেটে ১৩৫ রানের বেঁধে ফেলার পর মুশফিক-সাকিবদের কাছে প্রত্যাশা ছিল আরও দায়িত্বশীল ব্যাটিং। তাছাড়া দৃষ্টিকটু ভুল বোঝাবুঝির মাধ্যমে রান আউট হয়েছেন অধিনায়ক মুশফিক এবং ইমরুল কায়েস, যিনি সেই ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরের আগে থেকেই ক্রমাগত বাজে ব্যাটিং করে চলেছেন।
গতকাল একমাত্র টি২০-তে টসে জিতে পাকিস্তানের অধিনায়ক মিসবাহ-উল হক ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন। বাংলাদেশের অধিনায়ক আক্রমণ শুরু করেন শফিউলকে দিয়ে। পরের ওভারেই নিয়ে আসেন আবদুর রাজ্জাককে; কিন্তু সাফল্য পেতে অপেক্ষা করতে হয় চতুর্থ ওভার পর্যন্ত। সাকিব আল হাসান অসাধারণভাবে ফিরিয়ে দেন ইমরান ফারহাতকে। এরপর সাকিবের বলে বোল্ড হন মোহাম্মদ হাফিজ। তখন নিশ্চিত হওয়া গিয়েছিল, পাকিস্তানের ঘূর্ণি বোলাররাও অস্বস্তিকর হয়ে উঠবেন বাংলাদেশি ব্যাটসম্যানদের জন্য।
বাংলাদেশ দল ব্যাটিং শুরু করার দ্বিতীয় ওভারেই আঘাত হানে পাকিস্তান। ওপেনার নাঈম ইসলামকে লেগ বিফোর করে প্যাভিলিয়নের পথ দেখান উমর গুল। এরপর অবিবেচকের মতো রান আউট হন অন্য ওপেনার ইমরুল কায়েস। নিজের দুঃসময় বজায় রেখে কোনো রান না করেই ফিরে যান অলক কাপালি। এরপর হাফিজের একটি সোজা বলে কাট করতে হিয়ে বোল্ড হন সাবেক অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। পরে শিশুসুলভ আচরণের মতো মুশফিক রান আউট হলে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় ৫ উইকেটে ২৩ রান। তখন বাংলাদেশের সামনে টি২০-তে সর্বনিম্ন রানে আউট হওয়ার আশঙ্কা। কারণ ৬৭ রান তখনও অনেক দূর। যদিও নাসির হোসেনের অপরাজিত ৩৫ রানের সুবাদে লজ্জা এড়াতে পেরেছে বাংলাদেশ। তবে নির্ধারিত ওভারে ৮৫ রান করলেও ব্যাটিং ব্যর্থতার অভিযোগ থেকে মুক্তি পায়নি।
No comments