লিবিয়ায় সাবেক গেরিলাদের হাতে এখনও আটক ৭০০০
লিবিয়ার সাবেক বিদ্রোহীরা এখনও প্রায় ৭ হাজার বন্দিকে আটকে রেখেছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। এই বন্দিদের ব্যাপারে মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। সোমবার লিবিয়ার ওপর প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জাতিসংঘ এ অভিযোগ করে। খবর বিবিসির।প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রায় ৭ হাজার বন্দিকে অস্থায়ী বিভিন্ন বন্দিশিবিরে আটক করে রাখা হয়েছে। অধিকাংশ বন্দিশিবির লিবিয়ার বিপ্লবী ব্রিগেডগুলোর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এসব বন্দির বিচার
প্রক্রিয়া শুরু করা যাচ্ছে না। কোনো নিয়মিত পুলিশ বাহিনী ও আদালত কার্যকর না থাকার কারণে তাদের মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে বলে মনে করে জাতিসংঘ।
লিবিয়ার সাবেক বিদ্রোহীদের হাতে বন্দিদের অধিকাংশই সাহারা মরুভূমির আশপাশের অধিবাসী। গাদ্দাফির ভাড়াটে যোদ্ধা হিসেবে কাজ করছিল সন্দেহে তাদের আটক করা হয়। তবে লিবিয়ার নতুন সরকারকে বিষয়টি তদারক করতে বলা হলে তারা এ বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে বলেও জানিয়েছে জাতিসংঘ। আট মাসের গৃহযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর লিবিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে এটাই জাতিসংঘের প্রথম পর্যালোচনা প্রতিবেদন। জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন প্রতিবেদনটি তৈরি করেন। বান কি মুন বলেন, লিবিয়ার নতুন নেতৃত্ব মানবাধিকারের ভিত্তিতে নতুন সমাজ গঠনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
লিবিয়ার সাবেক বিদ্রোহীদের হাতে বন্দিদের অধিকাংশই সাহারা মরুভূমির আশপাশের অধিবাসী। গাদ্দাফির ভাড়াটে যোদ্ধা হিসেবে কাজ করছিল সন্দেহে তাদের আটক করা হয়। তবে লিবিয়ার নতুন সরকারকে বিষয়টি তদারক করতে বলা হলে তারা এ বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে বলেও জানিয়েছে জাতিসংঘ। আট মাসের গৃহযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর লিবিয়ার পরিস্থিতি নিয়ে এটাই জাতিসংঘের প্রথম পর্যালোচনা প্রতিবেদন। জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন প্রতিবেদনটি তৈরি করেন। বান কি মুন বলেন, লিবিয়ার নতুন নেতৃত্ব মানবাধিকারের ভিত্তিতে নতুন সমাজ গঠনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
No comments