বারাক ওবামা বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তি, দ্বিতীয় পুতিন
এক বছরের ব্যবধানে আবারও বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তির স্বীকৃতি পেয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা। গত বছর এই খেতাব পেয়েছিলেন চীনা প্রেসিডেন্ট হু জিনতাও। এ বছর তিনি হয়েছেন তৃতীয়।
বিশ্বখ্যাত সাময়িকী ফোর্বস গতকাল বৃহস্পতিবার ২০১১ সালের বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ৭০ জন ব্যক্তির তালিকা প্রকাশ করেছে।
এই তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন রুশ প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিন। দেশটির বর্তমান প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ সম্প্রতি এক ভাষণে আগামী নির্বাচনে পুতিন আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন—এমন ঘোষণা দেওয়ার পর পুতিনের ক্ষমতার বিষয়টির বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে।
লিবিয়া যুদ্ধের সফলতা, কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফি ও আল-কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেনের মৃত্যুই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামার ক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ। এ কারণে প্রভাবশালীদের তালিকায় তিনি আবার আগের অবস্থানে ফিরে এসেছেন। এর আগে ২০০৯ সালে এই স্বীকৃতি পেয়েছিলেন তিনি।
ফোর্বস বলেছে, ‘এটা ঠিক যে ওবামার প্রস্তাবিত একটি বিল নাকচ হয়ে গেছে, তাঁর ঋণ-সংকট মোকাবিলার কৌশল হয়েছে সমালোচিত, জনপ্রিয়তায় ধস নামায় তাঁর পুনর্নির্বাচিত হওয়ার সুযোগও হুমকির মুখে; তার পরও তিনি এই গ্রহের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তির মর্যাদা ফিরে পেয়েছেন।’
প্রভাবশালীদের তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল ও পঞ্চম অবস্থানে মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস। ইউরোপজুড়ে অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় মেরকেলের সক্রিয় ভূমিকাই তাঁকে এ অবস্থানে তুলে এনেছে। একই সঙ্গে তিনি বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী নারীর স্বীকৃতিও পেয়েছেন।
তালিকার ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছেন সৌদি বাদশাহ আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ। এরপর আছেন পোপ ষোড়শ বেনিডিক্ট ও যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চেয়ারম্যান বেন বার্নেনকি। এছাড়া তালিকার নবম স্থানে আছেন সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ আর তাঁর এক ধাপ নিচে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন।
তালিকার ১১তম স্থানে রয়েছেন ভারতের ক্ষমতাসীন দল কংগ্রেসের সভাপতি সোনিয়া গান্ধী। দেশটির প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং রয়েছেন ১৯তম স্থানে।
বিশ্বখ্যাত সাময়িকী ফোর্বস গতকাল বৃহস্পতিবার ২০১১ সালের বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী ৭০ জন ব্যক্তির তালিকা প্রকাশ করেছে।
এই তালিকার দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন রুশ প্রধানমন্ত্রী ভ্লাদিমির পুতিন। দেশটির বর্তমান প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ সম্প্রতি এক ভাষণে আগামী নির্বাচনে পুতিন আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন—এমন ঘোষণা দেওয়ার পর পুতিনের ক্ষমতার বিষয়টির বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে।
লিবিয়া যুদ্ধের সফলতা, কর্নেল মুয়াম্মার গাদ্দাফি ও আল-কায়েদা নেতা ওসামা বিন লাদেনের মৃত্যুই মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামার ক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ। এ কারণে প্রভাবশালীদের তালিকায় তিনি আবার আগের অবস্থানে ফিরে এসেছেন। এর আগে ২০০৯ সালে এই স্বীকৃতি পেয়েছিলেন তিনি।
ফোর্বস বলেছে, ‘এটা ঠিক যে ওবামার প্রস্তাবিত একটি বিল নাকচ হয়ে গেছে, তাঁর ঋণ-সংকট মোকাবিলার কৌশল হয়েছে সমালোচিত, জনপ্রিয়তায় ধস নামায় তাঁর পুনর্নির্বাচিত হওয়ার সুযোগও হুমকির মুখে; তার পরও তিনি এই গ্রহের সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তির মর্যাদা ফিরে পেয়েছেন।’
প্রভাবশালীদের তালিকায় চতুর্থ স্থানে রয়েছেন জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল ও পঞ্চম অবস্থানে মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস। ইউরোপজুড়ে অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় মেরকেলের সক্রিয় ভূমিকাই তাঁকে এ অবস্থানে তুলে এনেছে। একই সঙ্গে তিনি বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী নারীর স্বীকৃতিও পেয়েছেন।
তালিকার ষষ্ঠ অবস্থানে রয়েছেন সৌদি বাদশাহ আবদুল্লাহ বিন আবদুল আজিজ। এরপর আছেন পোপ ষোড়শ বেনিডিক্ট ও যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের চেয়ারম্যান বেন বার্নেনকি। এছাড়া তালিকার নবম স্থানে আছেন সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ আর তাঁর এক ধাপ নিচে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন।
তালিকার ১১তম স্থানে রয়েছেন ভারতের ক্ষমতাসীন দল কংগ্রেসের সভাপতি সোনিয়া গান্ধী। দেশটির প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং রয়েছেন ১৯তম স্থানে।
No comments