অ্যাসাঞ্জের হস্তান্তর ঠেকাতে অস্ট্রেলিয়ার প্রতি আহ্বান
সাড়া জাগানো ওয়েবসাইট উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের আইনজীবী এবং তাঁর মা বলেছেন, অ্যাসাঞ্জকে সুইডেনের কাছে হস্তান্তর করা হলে সেখানে তিনি সুবিচার পাবেন না। এ জন্য তাঁর হস্তান্তর ঠেকাতে চাপ দেওয়ার জন্য তাঁরা অস্ট্রেলিয়ার সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক অ্যাসাঞ্জ বর্তমানে যুক্তরাজ্যে আছেন। সুইডেনে তাঁর বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ রয়েছে। এ জন্য সুইডেন সরকার তাঁকে নিজেদের হাতে পেতে চাইছে। এর বিরুদ্ধে তিনি লন্ডনের আদালতে আবেদন করেছিলেন। কিন্তু গত বুধবার তাঁর আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আদালত। এখন ব্রিটিশ সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করার জন্য তাঁর হাতে আছে মাত্র ১৪ দিন।
লাখ লাখ মার্কিন গোপন নথি নিজের ওয়েবসাইট উইকিলিকসে ফাঁস করে সারা বিশ্বে হইচই ফেলে দিয়েছেন এক সময়কার কম্পিউটার হ্যাকার অ্যাসাঞ্জ। এরপর যৌন হয়রানির মামলায় লন্ডনে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তিনি জামিন পান।
অ্যাসাঞ্জকে সুইডেনের হাতে হস্তান্তর ঠেকাতে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অস্ট্রেলিয়া সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তাঁর আইনি পরামর্শক জিওফ্রে রবার্টসন। অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং করপোরেশনকে তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি ক্যানবেরা এ ক্ষেত্রে কিছু করতে পারে।’
রবার্টসন আরও বলেন, ‘অ্যাসাঞ্জ চিন্তিত, সুইডেনে কোনো জামিনের ব্যবস্থা নেই। অর্থের বিনিময়ে সেখানে বিদেশিরা জামিন পায় না। কাজেই তাঁকে বন্দী করা হতে পারে।’
অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক অ্যাসাঞ্জ বর্তমানে যুক্তরাজ্যে আছেন। সুইডেনে তাঁর বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ রয়েছে। এ জন্য সুইডেন সরকার তাঁকে নিজেদের হাতে পেতে চাইছে। এর বিরুদ্ধে তিনি লন্ডনের আদালতে আবেদন করেছিলেন। কিন্তু গত বুধবার তাঁর আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন আদালত। এখন ব্রিটিশ সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করার জন্য তাঁর হাতে আছে মাত্র ১৪ দিন।
লাখ লাখ মার্কিন গোপন নথি নিজের ওয়েবসাইট উইকিলিকসে ফাঁস করে সারা বিশ্বে হইচই ফেলে দিয়েছেন এক সময়কার কম্পিউটার হ্যাকার অ্যাসাঞ্জ। এরপর যৌন হয়রানির মামলায় লন্ডনে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তিনি জামিন পান।
অ্যাসাঞ্জকে সুইডেনের হাতে হস্তান্তর ঠেকাতে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অস্ট্রেলিয়া সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তাঁর আইনি পরামর্শক জিওফ্রে রবার্টসন। অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং করপোরেশনকে তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি ক্যানবেরা এ ক্ষেত্রে কিছু করতে পারে।’
রবার্টসন আরও বলেন, ‘অ্যাসাঞ্জ চিন্তিত, সুইডেনে কোনো জামিনের ব্যবস্থা নেই। অর্থের বিনিময়ে সেখানে বিদেশিরা জামিন পায় না। কাজেই তাঁকে বন্দী করা হতে পারে।’
No comments