কক্ষপথে দুটি যান সফলভাবে সংযুক্ত করেছে চীন
নিজেদের মহাকাশ স্টেশন নির্মাণের লক্ষ্যে আরেক ধাপ এগিয়ে গেল চীন। গতকাল বৃহস্পতিবার মহাকাশে কক্ষপথে দুটি মহাকাশযানকে সফলভাবে সংযুক্ত করেছে তারা। ২০২০ সালের মধ্যে নিজস্ব মহাকাশ স্টেশন নির্মাণের লক্ষ্যে কাজ করছে চীন।
চীনের মহাকাশ কর্মসূচির মুখপাত্র উ পিং বলেন, ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৪৩ কিলোমিটার ওপরে কক্ষপথে স্থানীয় সময় বুধবার রাত একটা ৩৫ মিনিটে তিয়ানগং-১ নামে পরীক্ষামূলক মহাকাশ গবেষণাগারের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সেংঝু-৮। গত মঙ্গলবার দেশের উত্তর-পশ্চিমে গোবি মরুভূমি উৎক্ষেপণ করা হয় সেংঝু-৮। এই মহাকাশযানে করেই চীন প্রথমবারের মতো মহাকাশে তাদের নভোচারী পাঠিয়েছে।
মহাকাশ স্টেশন তৈরির ক্ষেত্রে মহাকাশে দুটি যানকে সফলভাবে সংযুক্ত করতে পারা খুবই জটিল কাজ। দুটি যানই একই কক্ষপথে থাকে এবং দ্রুতগতিতে ঘুরতে থাকে। কিন্তু তাদের মধ্যে সংঘর্ষ না ঘটিয়ে সংযুক্ত করা খুবই কঠিন কাজ।
মহাকাশ স্টেশন তৈরির বিষয়টিকে চীন তাদের নিজেদের আন্তর্জাতিক মর্যাদার প্রতীক হিসেবেই দেখছে। রাশিয়ার কাছ থেকে প্রযুক্তিগত সাহায্য নিয়ে চীন তাদের মহাকাশ অভিযান শুরু করেছিল ১৯৯০ সালে। ২০০৩ সালে তৃতীয় দেশ হিসেবে তারা মহাশূন্যে মানুষ পাঠায়। চীনের আগে পাঠিয়েছিল তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন অর্থাৎ বর্তমান রাশিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র।
চীনের মহাকাশ কর্মসূচির মুখপাত্র উ পিং বলেন, ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৪৩ কিলোমিটার ওপরে কক্ষপথে স্থানীয় সময় বুধবার রাত একটা ৩৫ মিনিটে তিয়ানগং-১ নামে পরীক্ষামূলক মহাকাশ গবেষণাগারের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে সেংঝু-৮। গত মঙ্গলবার দেশের উত্তর-পশ্চিমে গোবি মরুভূমি উৎক্ষেপণ করা হয় সেংঝু-৮। এই মহাকাশযানে করেই চীন প্রথমবারের মতো মহাকাশে তাদের নভোচারী পাঠিয়েছে।
মহাকাশ স্টেশন তৈরির ক্ষেত্রে মহাকাশে দুটি যানকে সফলভাবে সংযুক্ত করতে পারা খুবই জটিল কাজ। দুটি যানই একই কক্ষপথে থাকে এবং দ্রুতগতিতে ঘুরতে থাকে। কিন্তু তাদের মধ্যে সংঘর্ষ না ঘটিয়ে সংযুক্ত করা খুবই কঠিন কাজ।
মহাকাশ স্টেশন তৈরির বিষয়টিকে চীন তাদের নিজেদের আন্তর্জাতিক মর্যাদার প্রতীক হিসেবেই দেখছে। রাশিয়ার কাছ থেকে প্রযুক্তিগত সাহায্য নিয়ে চীন তাদের মহাকাশ অভিযান শুরু করেছিল ১৯৯০ সালে। ২০০৩ সালে তৃতীয় দেশ হিসেবে তারা মহাশূন্যে মানুষ পাঠায়। চীনের আগে পাঠিয়েছিল তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন অর্থাৎ বর্তমান রাশিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্র।
No comments