কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচন : নগরী ছেয়ে গেছে পোস্টার ফেস্টুন ব্যানারে by গোলাম কিবরিয়া,
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাচনকে সামনে রেখে সম্ভাব্য প্রার্থীরা প্রচার-প্রচারণায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাচনী তফসিল ঘোষণা হতে পারে—নির্বাচন কমিশনের সাম্প্রতিক এমন মন্তব্যের পর প্রার্থীরা প্রচারণায় ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। গত ১০ জুলাই কুমিল্লাকে সিটি করপোরেশন ঘোষণা করা হয়। সিটি করপোরেশন ঘোষণার ১৮০ দিনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে নির্বাচন করতে হলে আগামী ১১ জানুয়ারির মধ্যে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের নির্বাচন করতেই হবে। আর সে অনুযায়ী নির্বাচন করার জন্য এখন থেকেই কর্মতত্পরতা শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন। নির্বাচন খুব কাছে চলে আসায় প্রার্থীদের তত্পরতা বেড়ে গেছে।
নির্বাচনকে সামনে রেখে কুমিল্লা মহানগরী এখন পোস্টার, ফেস্টুন আর ব্যানারে ছেয়ে গেছে। চলছে প্রার্থীদের গণসংযোগ, কর্মী সমাবেশ ও ওয়ার্ডভিত্তিক মিটিং ও মতবিনিময় সভা। সেই সঙ্গে দলীয় মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ করছেন মেয়র প্রার্থীরা।
প্রার্থীদের মধ্যে প্রচারণায় সবচেয়ে বেশি এগিয়ে রয়েছেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান মিঠু। মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় তার সমর্থকরা ছয় শতাধিক ফেস্টুন ঝুলিয়েছেন। এক রাতে মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় ৩০ হাজার রঙিন পোস্টার সাঁটিয়ে নগরবাসীর নজর কেড়েছেন তিনি। মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য দলীয় মনোনয়ন পেতে জোর লবিং শুরু করেছেন তিনি।
কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে কুমিল্লা-৬ সদর আসনের সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা, দু’বারের সাবেক পৌর চেয়ারম্যান হাজী আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার, আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান নেতা অধ্যক্ষ আফজল খান, সাবেক সংসদ সদস্য বিএনপি নেতা হাজী আমিনুর রশিদ ইয়াসিন, সাবেক পৌর মেয়র মনিরুল হক সাক্কু, কৃষক লীগ কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য আলহাজ মো. ওমর ফারুক, জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য এয়ার আহমেদ সেলিম নির্বাচনী তত্পরতা শুরু করেছেন।
এ প্রার্থীদের নিয়ে কুমিল্লার বিভিন্ন মহলে চলছে আলোচনার ঝড়। আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের মধ্যে সংসদ সদস্য বাহাউদ্দিন বাহার বিভিন্ন মহলে জানিয়েছেন, দলীয় নেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী চাইলে তিনি সংসদ সদস্য থেকে পদত্যাগ করে মেয়র পদে নির্বাচন করতে প্রস্তুত রয়েছেন। দলের ত্যাগী নেতা হিসেবে আফজল খান মনোনয়ন পেতে আশাবাদী। কৃষক লীগের কোটায় মেয়র পদে দলীয় মনোনয়নের ব্যাপারে আশাবাদী আলহাজ মো. ওমর ফারুক, আনিসুর রহমান মিঠু জানান, তরুণ নেতৃত্বের মাধ্যমেই উন্নয়ন সম্ভব। তাই আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পেতে অশাবাদী তিনি।
বিএনপির প্রার্থীদের মধ্যে আমিনুর রশিদ ইয়াসিন নিজেকে ক্লিন ইমেজের নেতা মনে করেন। ক্লিন ইমেজ থাকায় মনোনয়নের ব্যাপারে যথেষ্ট আশাবাদী তিনি। সাবেক পৌর মেয়র মনিরুল হক সাক্কু পৌর উন্নয়নে তার অভিজ্ঞতাকে পুঁজি করে মনোনয়নে যথেষ্ট আশাবাদী। এয়ার আহমেদ সেলিম জাতীয় পার্টির মনোনয়ন এর মধ্যেই পেয়েছেন বলে জানা গেছে। এখন মহাজোটের মনোনয়নের জন্য জোর লবিং চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
প্রার্থীদের মধ্যে প্রচারণায় সবচেয়ে বেশি এগিয়ে রয়েছেন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান মিঠু। মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় তার সমর্থকরা ছয় শতাধিক ফেস্টুন ঝুলিয়েছেন। এক রাতে মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় ৩০ হাজার রঙিন পোস্টার সাঁটিয়ে নগরবাসীর নজর কেড়েছেন তিনি। মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য দলীয় মনোনয়ন পেতে জোর লবিং শুরু করেছেন তিনি।
কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে কুমিল্লা-৬ সদর আসনের সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা, দু’বারের সাবেক পৌর চেয়ারম্যান হাজী আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার, আওয়ামী লীগের বর্ষীয়ান নেতা অধ্যক্ষ আফজল খান, সাবেক সংসদ সদস্য বিএনপি নেতা হাজী আমিনুর রশিদ ইয়াসিন, সাবেক পৌর মেয়র মনিরুল হক সাক্কু, কৃষক লীগ কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য আলহাজ মো. ওমর ফারুক, জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় প্রেসিডিয়াম সদস্য এয়ার আহমেদ সেলিম নির্বাচনী তত্পরতা শুরু করেছেন।
এ প্রার্থীদের নিয়ে কুমিল্লার বিভিন্ন মহলে চলছে আলোচনার ঝড়। আওয়ামী লীগের প্রার্থীদের মধ্যে সংসদ সদস্য বাহাউদ্দিন বাহার বিভিন্ন মহলে জানিয়েছেন, দলীয় নেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী চাইলে তিনি সংসদ সদস্য থেকে পদত্যাগ করে মেয়র পদে নির্বাচন করতে প্রস্তুত রয়েছেন। দলের ত্যাগী নেতা হিসেবে আফজল খান মনোনয়ন পেতে আশাবাদী। কৃষক লীগের কোটায় মেয়র পদে দলীয় মনোনয়নের ব্যাপারে আশাবাদী আলহাজ মো. ওমর ফারুক, আনিসুর রহমান মিঠু জানান, তরুণ নেতৃত্বের মাধ্যমেই উন্নয়ন সম্ভব। তাই আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন পেতে অশাবাদী তিনি।
বিএনপির প্রার্থীদের মধ্যে আমিনুর রশিদ ইয়াসিন নিজেকে ক্লিন ইমেজের নেতা মনে করেন। ক্লিন ইমেজ থাকায় মনোনয়নের ব্যাপারে যথেষ্ট আশাবাদী তিনি। সাবেক পৌর মেয়র মনিরুল হক সাক্কু পৌর উন্নয়নে তার অভিজ্ঞতাকে পুঁজি করে মনোনয়নে যথেষ্ট আশাবাদী। এয়ার আহমেদ সেলিম জাতীয় পার্টির মনোনয়ন এর মধ্যেই পেয়েছেন বলে জানা গেছে। এখন মহাজোটের মনোনয়নের জন্য জোর লবিং চালিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
No comments