সন্ধানীকে ২২ লাখ ৮৭ হাজার টাকা-'বসুন্ধরা গ্রুপের অনুদানে সহস্র মানুষ উপকৃত'
আর্তমানবতার সেবায় নিয়োজিত 'সন্ধানী ও সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতি'কে এ পর্যন্ত ২২ লাখ ৮৭ হাজার টাকা অনুদান দিয়েছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পোদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান 'বসুন্ধরা গ্রুপ'। সন্ধানীর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।বসুন্ধরার অনুদান প্রসঙ্গে সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খান বলেন, 'বসুন্ধরা গ্রুপের দেওয়া অনুদান সন্ধানীর চলার পথে বড় ধরনের সহায়ক ভূমিকা পালন করেছে। বসুন্ধরা গ্রুপের এ অনুদানে শত সহস্র মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সেবা পেয়ে উপকৃত হয়েছে।'
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আর্তমানবতার সেবায় এক মহান ব্রত নিয়ে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে দেশের খ্যাতনামা প্রতিষ্ঠান সন্ধানী ও সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতি। নিরাপদ রক্ত পরিসঞ্চালন নিশ্চিত করতে ১৯৭৭ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয় সন্ধানী। আর কর্নিয়া অস্বচ্ছতাজনিত কারণে অন্ধদের চোখে কর্নিয়া প্রতিস্থাপন করে অন্ধত্ব নিবারণের দৃঢ় অঙ্গীকার নিয়ে ১৯৮৪ সালের ২৫ নভেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয় সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতি।
মানুষের জন্য বড় ধরনের এই সমস্যা দুটি সমাধানের লক্ষ্যে সন্ধানীর সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে জনহিতকর কাজ করে আসছে দেশ ও মানুষের কল্যাণে নিয়োজিত দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পোদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ।
সন্ধানীর কার্যক্রমকে আরো গতিশীল এবং সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পরিচালনার জন্য বসুন্ধরা গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা ট্রেডিং কম্পানি লিমিটেডের উৎপাদিত পণ্য 'বসুন্ধরা ফেসিয়াল টিস্যু বক্স'-এর বিক্রয়লব্ধ অর্থ থেকে অনুদান দেওয়ার ঘোষণা দেয়। সে লক্ষ্যে ২০০১ সালের ১৫ জুন থেকে ২০০২ সালের ১৪ জুন পর্যন্ত এক বছর মেয়াদি চুক্তির পর তা আরো পাঁচ বছর (২০০২ সালের ১৫ জুন থেকে ২০০৭ সালের ১৪ জুন পর্যন্ত) বাড়ানো হয়।
এই দুই চুক্তির আওতায় বসুন্ধরা গ্রুপ নিয়মিত অনুদান দিয়ে আসছিল সন্ধানী ও সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতিকে। কিন্তু মাঝের ছয় মাস অনুদান হিসেবে এক লাখ ৫০ হাজার টাকার চেক সন্ধানী ও সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতিকে দেওয়া বন্ধ থাকে। গতকাল শনিবার সন্ধানী ও সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খানের কাছে ওই চেক হস্তান্তর করা হয়। ফলে দুই চুক্তির আওতায় ছয় বছরে মোট ২২ লাখ ৮৭ হাজার টাকা অনুদান দেয় বসুন্ধরা ট্রেডিং কম্পানি লিমিটেড। এতে করে বসুন্ধরা ট্রেডিং কম্পানি লিমিটেডের পক্ষ থেকে সন্ধানী ও সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতিকে দেওয়া অনুদান শেষ হলো।
মানুষের জন্য বড় ধরনের এই সমস্যা দুটি সমাধানের লক্ষ্যে সন্ধানীর সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে জনহিতকর কাজ করে আসছে দেশ ও মানুষের কল্যাণে নিয়োজিত দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পোদ্যোক্তা প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা গ্রুপ।
সন্ধানীর কার্যক্রমকে আরো গতিশীল এবং সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে পরিচালনার জন্য বসুন্ধরা গ্রুপের অঙ্গ প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা ট্রেডিং কম্পানি লিমিটেডের উৎপাদিত পণ্য 'বসুন্ধরা ফেসিয়াল টিস্যু বক্স'-এর বিক্রয়লব্ধ অর্থ থেকে অনুদান দেওয়ার ঘোষণা দেয়। সে লক্ষ্যে ২০০১ সালের ১৫ জুন থেকে ২০০২ সালের ১৪ জুন পর্যন্ত এক বছর মেয়াদি চুক্তির পর তা আরো পাঁচ বছর (২০০২ সালের ১৫ জুন থেকে ২০০৭ সালের ১৪ জুন পর্যন্ত) বাড়ানো হয়।
এই দুই চুক্তির আওতায় বসুন্ধরা গ্রুপ নিয়মিত অনুদান দিয়ে আসছিল সন্ধানী ও সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতিকে। কিন্তু মাঝের ছয় মাস অনুদান হিসেবে এক লাখ ৫০ হাজার টাকার চেক সন্ধানী ও সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতিকে দেওয়া বন্ধ থাকে। গতকাল শনিবার সন্ধানী ও সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ডা. কামরুল হাসান খানের কাছে ওই চেক হস্তান্তর করা হয়। ফলে দুই চুক্তির আওতায় ছয় বছরে মোট ২২ লাখ ৮৭ হাজার টাকা অনুদান দেয় বসুন্ধরা ট্রেডিং কম্পানি লিমিটেড। এতে করে বসুন্ধরা ট্রেডিং কম্পানি লিমিটেডের পক্ষ থেকে সন্ধানী ও সন্ধানী জাতীয় চক্ষুদান সমিতিকে দেওয়া অনুদান শেষ হলো।
No comments