শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৪৬ কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালক ও প্রবর্তকদের বাজারমূল্যে অধিকতর শেয়ার কিনতে হবে। বর্তমানে এসব কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকেরা সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশের কম শেয়ার নিয়েও কোম্পানি পরিচালনা করে আসছেন। ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইনটেক অনলাইন লিমিটেড ২ দশমিক ৫৬, বেক্সিমকো ফার্মা ৩ দশমিক ৪৮, ফু-ওয়াং ফুড ৫ দশমিক ০৪, এপেক্স এডেলকি ফুটওয়্যার ৫ দশমিক ১৯, কে অ্যান্ড কিউ ৫ দশমিক ২২, অগ্নি সিস্টেম লিমিটেড ৫ দশমিক ২৯, ইস্টার্ন ব্যাংক ৬ দশমিক ৭৩, দুলামিয়া কটন ৭ দশমিক ৬৮, উত্তরা ব্যাংক ৮ দশমিক ১৯, ফাইন ফুডস ৮ দশমিক ৪০, এপেক্স ট্যানারি ৮ দশমিক ৮৪, মেঘনা লাইফ ইনস্যুরেন্স ৯ দশমিক ৬১, আজিজ পাইপস ১০ দশমিক ৮৬, পূবালী ব্যাংক ১০ দশমিক ৯৮, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফিন্যান্স কোম্পানি ১২ দশমিক ১৮, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ ১২ দশমিক ৪৪, সিটি ব্যাংক ১২ দশমিক ৮৮, বেক্সিমকো ১৩ দশমিক ৪৫, এবি ব্যাংক ১৩ দশমিক ৯০, মুন্নু সিরামিক ১৫ দশমিক ৫২, বিজিআইসি ১৭ দশমিক ২৯, গ্রীনডেল্টা ইনস্যুরেন্স ১৭ দশমিক ৭৭, ফার্স্ট লিজ ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ১৭ দশমিক ৮৫, বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম ১৭ দশমিক ৯২, অ্যাকটিভ ফাইন কেমিক্যাল ১৮ দশমিক ২৩, ফু-ওয়াং সিরামিক ১৯ দশমিক ২০, মুন্নু জুট স্টাফলারস ১৯ দশমিক ৩৯ এবং কর্ণফুলী ইনস্যুরেন্স ১৯ দশমিক ৫২ শতাংশ। এ ছাড়া ইনফরমেশন সার্ভিসেস লিমিটেড ১৯ দশমিক ৫৪ শতাংশ, মুন্নু জুটেক্স ২০ দশমিক ২৯, বিডিকম অনলাইন ২১ দশমিক ২৯, সালভো কেমিক্যাল ২২ দশমিক ৬৯, ন্যাশনাল পলিমার ২২ দশমিক ৭৩, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক ২২ দশমিক ৯৬, কনফিডেন্স সিমেন্ট ২৩ দশমিক ৪৭, আলহাজ্ব টেক্সটাইল ২৪ দশমিক ০২, মার্কেন্টাইল ইনস্যুরেন্স ২৪ দশমিক ৭৯, ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ২৪ দশমিক ৯৮, দেশবন্ধু পলিমার ২৫, ম্যাকসন্স স্পিনিং ২৫ দশমিক ৪৪, সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজ ২৫ দশমিক ৯৮, মেট্রো স্পিনিং ২৬ দশমিক ২১, সাউথইস্ট ব্যাংক ২৭ দশমিক ২২, বীকন ফার্মা ২৭ দশমিক ২৭, ন্যাশনাল ব্যাংক ২৯ দশমিক ২০ শতাংশ ও কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্সের উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে ২৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে কম শেয়ার ধারণ করছেন ইনটেক অনলাইন লিমিটেডের উদ্যোক্তা, পরিচালক ও প্রবর্তকেরা। তাঁদের হাতে আছে মাত্র ২ দশমিক ৫৬ শতাংশ শেয়ার। এসইসির নতুন আইনের শর্ত পূরণ করতে হলে কোম্পানিটির উদ্যোক্তা, পরিচালকদের আগামী ছয় মাসের মধ্যে বাজার থেকে ২৭ দশমিক ৪৪ শতাংশ শেয়ার কিনতে হবে। এত দিন কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে কী পরিমাণ শেয়ার থাকতে হবে সেই বিষয়ে কোনো নীতিমালা ছিল না। ফলে তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকেরা তাঁদের ইচ্ছানুযায়ী শেয়ার বিক্রি করেছেন। এতে বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে বলে মন্তব্য করেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। সম্প্রতি বাজারে বিক্রির চাপ কমাতে এসইসি কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের শেয়ার বিক্রির ওপর সাময়িক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, যা এখনো বলবৎ রয়েছে। শেয়ারবাজারের সাম্প্রতিক ধসের পর উদ্যোক্তা-পরিচালকদের ন্যূনতম শেয়ার ধারণের দাবি ওঠে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে পুনর্গঠিত এসইসি এ জন্য একটি আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেয়। গত সোমবার ডিএসইর পক্ষ থেকেও উদ্যোক্তা-পরিচালকদের ন্যূনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের সুপারিশ করা হয়।
শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৪৬ কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালক ও প্রবর্তকদের বাজারমূল্যে অধিকতর শেয়ার কিনতে হবে। বর্তমানে এসব কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকেরা সম্মিলিতভাবে ৩০ শতাংশের কম শেয়ার নিয়েও কোম্পানি পরিচালনা করে আসছেন।
ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইনটেক অনলাইন লিমিটেড ২ দশমিক ৫৬, বেক্সিমকো ফার্মা ৩ দশমিক ৪৮, ফু-ওয়াং ফুড ৫ দশমিক ০৪, এপেক্স এডেলকি ফুটওয়্যার ৫ দশমিক ১৯, কে অ্যান্ড কিউ ৫ দশমিক ২২, অগ্নি সিস্টেম লিমিটেড ৫ দশমিক ২৯, ইস্টার্ন ব্যাংক ৬ দশমিক ৭৩, দুলামিয়া কটন ৭ দশমিক ৬৮, উত্তরা ব্যাংক ৮ দশমিক ১৯, ফাইন ফুডস ৮ দশমিক ৪০, এপেক্স ট্যানারি ৮ দশমিক ৮৪, মেঘনা লাইফ ইনস্যুরেন্স ৯ দশমিক ৬১, আজিজ পাইপস ১০ দশমিক ৮৬, পূবালী ব্যাংক ১০ দশমিক ৯৮, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফিন্যান্স কোম্পানি ১২ দশমিক ১৮, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ ১২ দশমিক ৪৪, সিটি ব্যাংক ১২ দশমিক ৮৮, বেক্সিমকো ১৩ দশমিক ৪৫, এবি ব্যাংক ১৩ দশমিক ৯০, মুন্নু সিরামিক ১৫ দশমিক ৫২, বিজিআইসি ১৭ দশমিক ২৯, গ্রীনডেল্টা ইনস্যুরেন্স ১৭ দশমিক ৭৭, ফার্স্ট লিজ ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ১৭ দশমিক ৮৫, বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম ১৭ দশমিক ৯২, অ্যাকটিভ ফাইন কেমিক্যাল ১৮ দশমিক ২৩, ফু-ওয়াং সিরামিক ১৯ দশমিক ২০, মুন্নু জুট স্টাফলারস ১৯ দশমিক ৩৯ এবং কর্ণফুলী ইনস্যুরেন্স ১৯ দশমিক ৫২ শতাংশ।
এ ছাড়া ইনফরমেশন সার্ভিসেস লিমিটেড ১৯ দশমিক ৫৪ শতাংশ, মুন্নু জুটেক্স ২০ দশমিক ২৯, বিডিকম অনলাইন ২১ দশমিক ২৯, সালভো কেমিক্যাল ২২ দশমিক ৬৯, ন্যাশনাল পলিমার ২২ দশমিক ৭৩, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক ২২ দশমিক ৯৬, কনফিডেন্স সিমেন্ট ২৩ দশমিক ৪৭, আলহাজ্ব টেক্সটাইল ২৪ দশমিক ০২, মার্কেন্টাইল ইনস্যুরেন্স ২৪ দশমিক ৭৯, ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ২৪ দশমিক ৯৮, দেশবন্ধু পলিমার ২৫, ম্যাকসন্স স্পিনিং ২৫ দশমিক ৪৪, সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজ ২৫ দশমিক ৯৮, মেট্রো স্পিনিং ২৬ দশমিক ২১, সাউথইস্ট ব্যাংক ২৭ দশমিক ২২, বীকন ফার্মা ২৭ দশমিক ২৭, ন্যাশনাল ব্যাংক ২৯ দশমিক ২০ শতাংশ ও কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্সের উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে ২৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।
এর মধ্যে সবচেয়ে কম শেয়ার ধারণ করছেন ইনটেক অনলাইন লিমিটেডের উদ্যোক্তা, পরিচালক ও প্রবর্তকেরা। তাঁদের হাতে আছে মাত্র ২ দশমিক ৫৬ শতাংশ শেয়ার।
এসইসির নতুন আইনের শর্ত পূরণ করতে হলে কোম্পানিটির উদ্যোক্তা, পরিচালকদের আগামী ছয় মাসের মধ্যে বাজার থেকে ২৭ দশমিক ৪৪ শতাংশ শেয়ার কিনতে হবে।
এত দিন কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে কী পরিমাণ শেয়ার থাকতে হবে সেই বিষয়ে কোনো নীতিমালা ছিল না। ফলে তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকেরা তাঁদের ইচ্ছানুযায়ী শেয়ার বিক্রি করেছেন। এতে বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে বলে মন্তব্য করেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
সম্প্রতি বাজারে বিক্রির চাপ কমাতে এসইসি কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের শেয়ার বিক্রির ওপর সাময়িক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, যা এখনো বলবৎ রয়েছে।
শেয়ারবাজারের সাম্প্রতিক ধসের পর উদ্যোক্তা-পরিচালকদের ন্যূনতম শেয়ার ধারণের দাবি ওঠে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে পুনর্গঠিত এসইসি এ জন্য একটি আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেয়। গত সোমবার ডিএসইর পক্ষ থেকেও উদ্যোক্তা-পরিচালকদের ন্যূনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের সুপারিশ করা হয়।
ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলোর মধ্যে ইনটেক অনলাইন লিমিটেড ২ দশমিক ৫৬, বেক্সিমকো ফার্মা ৩ দশমিক ৪৮, ফু-ওয়াং ফুড ৫ দশমিক ০৪, এপেক্স এডেলকি ফুটওয়্যার ৫ দশমিক ১৯, কে অ্যান্ড কিউ ৫ দশমিক ২২, অগ্নি সিস্টেম লিমিটেড ৫ দশমিক ২৯, ইস্টার্ন ব্যাংক ৬ দশমিক ৭৩, দুলামিয়া কটন ৭ দশমিক ৬৮, উত্তরা ব্যাংক ৮ দশমিক ১৯, ফাইন ফুডস ৮ দশমিক ৪০, এপেক্স ট্যানারি ৮ দশমিক ৮৪, মেঘনা লাইফ ইনস্যুরেন্স ৯ দশমিক ৬১, আজিজ পাইপস ১০ দশমিক ৮৬, পূবালী ব্যাংক ১০ দশমিক ৯৮, বাংলাদেশ ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফিন্যান্স কোম্পানি ১২ দশমিক ১৮, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ ১২ দশমিক ৪৪, সিটি ব্যাংক ১২ দশমিক ৮৮, বেক্সিমকো ১৩ দশমিক ৪৫, এবি ব্যাংক ১৩ দশমিক ৯০, মুন্নু সিরামিক ১৫ দশমিক ৫২, বিজিআইসি ১৭ দশমিক ২৯, গ্রীনডেল্টা ইনস্যুরেন্স ১৭ দশমিক ৭৭, ফার্স্ট লিজ ফিন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ১৭ দশমিক ৮৫, বিডি থাই অ্যালুমিনিয়াম ১৭ দশমিক ৯২, অ্যাকটিভ ফাইন কেমিক্যাল ১৮ দশমিক ২৩, ফু-ওয়াং সিরামিক ১৯ দশমিক ২০, মুন্নু জুট স্টাফলারস ১৯ দশমিক ৩৯ এবং কর্ণফুলী ইনস্যুরেন্স ১৯ দশমিক ৫২ শতাংশ।
এ ছাড়া ইনফরমেশন সার্ভিসেস লিমিটেড ১৯ দশমিক ৫৪ শতাংশ, মুন্নু জুটেক্স ২০ দশমিক ২৯, বিডিকম অনলাইন ২১ দশমিক ২৯, সালভো কেমিক্যাল ২২ দশমিক ৬৯, ন্যাশনাল পলিমার ২২ দশমিক ৭৩, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক ২২ দশমিক ৯৬, কনফিডেন্স সিমেন্ট ২৩ দশমিক ৪৭, আলহাজ্ব টেক্সটাইল ২৪ দশমিক ০২, মার্কেন্টাইল ইনস্যুরেন্স ২৪ দশমিক ৭৯, ফারইস্ট ইসলামী লাইফ ২৪ দশমিক ৯৮, দেশবন্ধু পলিমার ২৫, ম্যাকসন্স স্পিনিং ২৫ দশমিক ৪৪, সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজ ২৫ দশমিক ৯৮, মেট্রো স্পিনিং ২৬ দশমিক ২১, সাউথইস্ট ব্যাংক ২৭ দশমিক ২২, বীকন ফার্মা ২৭ দশমিক ২৭, ন্যাশনাল ব্যাংক ২৯ দশমিক ২০ শতাংশ ও কন্টিনেন্টাল ইনস্যুরেন্সের উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে ২৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ শেয়ার রয়েছে।
এর মধ্যে সবচেয়ে কম শেয়ার ধারণ করছেন ইনটেক অনলাইন লিমিটেডের উদ্যোক্তা, পরিচালক ও প্রবর্তকেরা। তাঁদের হাতে আছে মাত্র ২ দশমিক ৫৬ শতাংশ শেয়ার।
এসইসির নতুন আইনের শর্ত পূরণ করতে হলে কোম্পানিটির উদ্যোক্তা, পরিচালকদের আগামী ছয় মাসের মধ্যে বাজার থেকে ২৭ দশমিক ৪৪ শতাংশ শেয়ার কিনতে হবে।
এত দিন কোম্পানির উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে কী পরিমাণ শেয়ার থাকতে হবে সেই বিষয়ে কোনো নীতিমালা ছিল না। ফলে তালিকাভুক্ত কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকেরা তাঁদের ইচ্ছানুযায়ী শেয়ার বিক্রি করেছেন। এতে বাজারে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে বলে মন্তব্য করেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
সম্প্রতি বাজারে বিক্রির চাপ কমাতে এসইসি কোম্পানির উদ্যোক্তা-পরিচালকদের শেয়ার বিক্রির ওপর সাময়িক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, যা এখনো বলবৎ রয়েছে।
শেয়ারবাজারের সাম্প্রতিক ধসের পর উদ্যোক্তা-পরিচালকদের ন্যূনতম শেয়ার ধারণের দাবি ওঠে। এরই পরিপ্রেক্ষিতে পুনর্গঠিত এসইসি এ জন্য একটি আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নেয়। গত সোমবার ডিএসইর পক্ষ থেকেও উদ্যোক্তা-পরিচালকদের ন্যূনতম ৩০ শতাংশ শেয়ার ধারণের সুপারিশ করা হয়।
No comments