পদ্মা লাইফের আইপিও, রূপালী ইনস্যুরেন্সের রাইট অনুমোদন
শেয়ারবাজারে আসছে জীবন বিমা খাতের কোম্পানি পদ্মা লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) গতকাল মঙ্গলবারের নিয়মিত সভায় কোম্পানিটির শেয়ারের প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের (আইপিও) আবেদন অনুমোদন করা হয়।
এ নিয়ে পুনর্গঠিত এসইসি মোট ছয়টি কোম্পানির আইপিও অনুমোদন করল। অন্য পাঁচটি কোম্পানি হলো: বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন (বিএসসি), জিএসপি ফাইন্যান্স, রংপুর ডেইরি, জাহিনটেক্স এবং জিবিবি পাওয়ার লিমিটেড।
অন্যদিকে এসইসির সভায় রূপালী ইনস্যুরেন্স লিমিটেডের রাইট অনুমোদন করা হয় এবং প্রথম বিএসআরএস মিউচুয়াল ফান্ডের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ ফান্ডের ক্ষেত্রে ‘মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালার’ শর্ত শিথিল করা হয়েছে।
সভাশেষে এসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সাইফুর রহমান এসব সিদ্ধান্তের কথা জানান।
এসইসি জানিয়েছে, পদ্মা লাইফ ইনস্যুরেন্স ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের এক কোটি ২০ লাখ শেয়ার বাজারে ছাড়বে। এর মাধ্যমে এটি বাজার থেকে ১২ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে, যা দিয়ে কোম্পানিটির ঋণ পরিশোধ করা হবে। কোম্পানিটির শেয়ারের ইস্যু ব্যবস্থাপকের দায়িত্বে রয়েছে ইউনিয়ন ক্যাপিটাল। কোম্পানিটির প্রতিটি মার্কেট লট বা বাজারগুচ্ছে থাকবে ৫০০ শেয়ার। ২০১০ সাল শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) দেখানো হয়েছে ১৪ টাকা ৩৭ পয়সা। পদ্মা লাইফ ইনস্যুরেন্স বাজারে এলে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ৪৫টিতে।
তালিকাভুক্ত কোম্পানি রূপালী ইনস্যুরেন্সকে রাইট শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে প্রায় ৩৯ কোটি টাকার সংগ্রহের অনুমোদন দেওয়া হয়। কোম্পানিটি বিদ্যমান একটি শেয়ারের বিপরীতে একটি রাইট শেয়ার (১:১) ইস্যু করবে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের আরও ১০ টাকা প্রিমিয়াম যোগ করে প্রতিটি শেয়ারের বিক্রয়মূল্য নির্ধারিত হয়েছে ২০ টাকা। এসইসি জানিয়েছে, বাজার থেকে সংগৃহীত টাকায় কোম্পানিটি পরিশোধিত মূলধনের চাহিদা পূরণ করবে। ২০১০ সাল শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস দেখানো হয়েছে সাত টাকা ৩৯ পয়সা। আর শেয়ারপ্রতি প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) ছিল ৩৯ টাকা ২৯ পয়সা।
এ ছাড়া গতকালের কমিশন সভায় তালিকাভুক্ত মিউচুয়াল ফান্ড প্রথম বিএসআরএসের মেয়াদ ২০১২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি পাঁচ হাজার কোটি টাকার বাংলাদেশ ফান্ডের ক্ষেত্রে মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালার একটি শর্ত শিথিল করা হয়। বিধিমালা অনুযায়ী, বেমেয়াদি ফান্ড হিসেবে মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট বিক্রির মাধ্যমে ৬০ শতাংশ অর্থ সংগ্রহ না হওয়া পর্যন্ত ওই তা বাজারে বিনিয়োগ করা যায় না। কিন্তু বাংলাদেশ ফান্ডের বেলায় এই শর্ত শিথিল থাকবে বলে এসইসি জানিয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশ ফান্ড ইউনিট বিক্রির মাধ্যমে যখন যত অর্থ সংগ্রহ করবে, তখনই তা বাজারে বিনিয়োগ করতে পারবে।
এ নিয়ে পুনর্গঠিত এসইসি মোট ছয়টি কোম্পানির আইপিও অনুমোদন করল। অন্য পাঁচটি কোম্পানি হলো: বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন (বিএসসি), জিএসপি ফাইন্যান্স, রংপুর ডেইরি, জাহিনটেক্স এবং জিবিবি পাওয়ার লিমিটেড।
অন্যদিকে এসইসির সভায় রূপালী ইনস্যুরেন্স লিমিটেডের রাইট অনুমোদন করা হয় এবং প্রথম বিএসআরএস মিউচুয়াল ফান্ডের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া বাংলাদেশ ফান্ডের ক্ষেত্রে ‘মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালার’ শর্ত শিথিল করা হয়েছে।
সভাশেষে এসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সাইফুর রহমান এসব সিদ্ধান্তের কথা জানান।
এসইসি জানিয়েছে, পদ্মা লাইফ ইনস্যুরেন্স ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের এক কোটি ২০ লাখ শেয়ার বাজারে ছাড়বে। এর মাধ্যমে এটি বাজার থেকে ১২ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে, যা দিয়ে কোম্পানিটির ঋণ পরিশোধ করা হবে। কোম্পানিটির শেয়ারের ইস্যু ব্যবস্থাপকের দায়িত্বে রয়েছে ইউনিয়ন ক্যাপিটাল। কোম্পানিটির প্রতিটি মার্কেট লট বা বাজারগুচ্ছে থাকবে ৫০০ শেয়ার। ২০১০ সাল শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) দেখানো হয়েছে ১৪ টাকা ৩৭ পয়সা। পদ্মা লাইফ ইনস্যুরেন্স বাজারে এলে তালিকাভুক্ত বিমা খাতের কোম্পানির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ৪৫টিতে।
তালিকাভুক্ত কোম্পানি রূপালী ইনস্যুরেন্সকে রাইট শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে প্রায় ৩৯ কোটি টাকার সংগ্রহের অনুমোদন দেওয়া হয়। কোম্পানিটি বিদ্যমান একটি শেয়ারের বিপরীতে একটি রাইট শেয়ার (১:১) ইস্যু করবে। ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের আরও ১০ টাকা প্রিমিয়াম যোগ করে প্রতিটি শেয়ারের বিক্রয়মূল্য নির্ধারিত হয়েছে ২০ টাকা। এসইসি জানিয়েছে, বাজার থেকে সংগৃহীত টাকায় কোম্পানিটি পরিশোধিত মূলধনের চাহিদা পূরণ করবে। ২০১০ সাল শেষে কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি আয় বা ইপিএস দেখানো হয়েছে সাত টাকা ৩৯ পয়সা। আর শেয়ারপ্রতি প্রকৃত সম্পদমূল্য (এনএভি) ছিল ৩৯ টাকা ২৯ পয়সা।
এ ছাড়া গতকালের কমিশন সভায় তালিকাভুক্ত মিউচুয়াল ফান্ড প্রথম বিএসআরএসের মেয়াদ ২০১২ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে। পাশাপাশি পাঁচ হাজার কোটি টাকার বাংলাদেশ ফান্ডের ক্ষেত্রে মিউচুয়াল ফান্ড বিধিমালার একটি শর্ত শিথিল করা হয়। বিধিমালা অনুযায়ী, বেমেয়াদি ফান্ড হিসেবে মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট বিক্রির মাধ্যমে ৬০ শতাংশ অর্থ সংগ্রহ না হওয়া পর্যন্ত ওই তা বাজারে বিনিয়োগ করা যায় না। কিন্তু বাংলাদেশ ফান্ডের বেলায় এই শর্ত শিথিল থাকবে বলে এসইসি জানিয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশ ফান্ড ইউনিট বিক্রির মাধ্যমে যখন যত অর্থ সংগ্রহ করবে, তখনই তা বাজারে বিনিয়োগ করতে পারবে।
No comments