পেরুতে ৭০০ বছর আগের ৪৪ শিশুর দেহাবশেষের সন্ধান
পেরুর প্রত্নতাত্ত্বিকেরা ৬০০-৭০০ বছর আগের ৪৪টি শিশুর দেহাবশেষ আবিষ্কার করেছেন। ধারণা করা হচ্ছে, এসব শিশুকে কোনো এক সময় দেবতার উদ্দেশে উৎসর্গ করা হয়েছিল।
পাথরের তৈরি একটি সমাধিস্থলের কাছে শিশুদের দেহাবশেষের সন্ধান পাওয়া যায়। তাদের জোড়ায় জোড়ায় বিশেষ পাত্রে সমাহিত করা হয়।
গবেষকেরা বলছেন, এসব দেহাবশেষের মধ্যে নবজাতক থেকে তিন বছর বয়স পর্যন্ত শিশু রয়েছে। এসব শিশুর পূর্বপুরুষ কল্লা সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। তাঁরা ১২০০ থেকে ১৭৫০ সাল পর্যন্ত পেরুর দক্ষিণাঞ্চলীয় পুনো এলাকা শাসন করেছিলেন।
প্রত্নতাত্ত্বিক দলের সদস্য এডুয়ার্ডো আরিসাকা বলেন, প্রতিটি শিশুর বুকে পাথর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া তাদের চারপাশে পাওয়া গেছে বিভিন্ন প্রাণী, খাবার, থালাবাসন ও পাত্রবিশেষ।
গবেষকেরা বলেন, এসব দেহাবশেষের সঙ্গে যুদ্ধের ছবিসংবলিত সিরামিকও পাওয়া গেছে। এ থেকে মনে করা হচ্ছে, কল্লা সম্প্রদায়ের সঙ্গে তাদের শত্রুদের যুদ্ধের সময় এসব শিশুকে উৎসর্গ করা হয়। দেহাবশেষগুলো ১০ মিটার উঁচু একটি পাথরের টাওয়ারের পাশে পাওয়া গেছে। টাওয়ারটি চুলপা লাগারতো নামে পরিচিত।
পাথরের তৈরি একটি সমাধিস্থলের কাছে শিশুদের দেহাবশেষের সন্ধান পাওয়া যায়। তাদের জোড়ায় জোড়ায় বিশেষ পাত্রে সমাহিত করা হয়।
গবেষকেরা বলছেন, এসব দেহাবশেষের মধ্যে নবজাতক থেকে তিন বছর বয়স পর্যন্ত শিশু রয়েছে। এসব শিশুর পূর্বপুরুষ কল্লা সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। তাঁরা ১২০০ থেকে ১৭৫০ সাল পর্যন্ত পেরুর দক্ষিণাঞ্চলীয় পুনো এলাকা শাসন করেছিলেন।
প্রত্নতাত্ত্বিক দলের সদস্য এডুয়ার্ডো আরিসাকা বলেন, প্রতিটি শিশুর বুকে পাথর পাওয়া গেছে। এ ছাড়া তাদের চারপাশে পাওয়া গেছে বিভিন্ন প্রাণী, খাবার, থালাবাসন ও পাত্রবিশেষ।
গবেষকেরা বলেন, এসব দেহাবশেষের সঙ্গে যুদ্ধের ছবিসংবলিত সিরামিকও পাওয়া গেছে। এ থেকে মনে করা হচ্ছে, কল্লা সম্প্রদায়ের সঙ্গে তাদের শত্রুদের যুদ্ধের সময় এসব শিশুকে উৎসর্গ করা হয়। দেহাবশেষগুলো ১০ মিটার উঁচু একটি পাথরের টাওয়ারের পাশে পাওয়া গেছে। টাওয়ারটি চুলপা লাগারতো নামে পরিচিত।
No comments