প্রধানমন্ত্রী আজ যাচ্ছেন-রাজশাহী অঞ্চলের উন্নয়নে একগুচ্ছ ঘোষণা আসছে
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বৃহস্পতিবার রাজশাহী আসছেন। দিনের প্রথম ভাগে বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার পর বিকেলে ঐতিহাসিক মাদ্রাসা মাঠে মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় তাঁর বক্তব্য দেওয়ার কথা রয়েছে। রাজশাহীর জনসভা প্রস্তুতি কমিটি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।রাজশাহী মহানগরী পুলিশের উপকমিশনার (সদর) মোর্শেদুল আনোয়ার খান জানান, প্রধানমন্ত্রীর রাজশাহী সফরকে কেন্দ্র করে ব্যাপক নিরাপত্তার ব্যবস্থা নেওয়া
হয়েছে। বিশেষ করে জনসভাস্থল মাদ্রাসা মাঠের চারদিকে স্থাপন করা হয়েছে বিশেষ নিরাপত্তাবলয়।
প্রধানমন্ত্রীর সফরকে কেন্দ্র করে দলীয় নেতা-কর্মী ছাড়াও রাজশাহী অঞ্চলের মানুষের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পড়েছে। জনদাবির পরিপ্রেক্ষিতে রাজশাহী অঞ্চলের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী বেশ কিছু প্রকল্পের ঘোষণা দেবেন বলে আশা করছে স্থানীয় বাসিন্দারা। এ প্রসঙ্গে রাজশাহী সিটি মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, রাজশাহী অঞ্চলের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী একগুচ্ছ উন্নয়ন প্রকল্পের ঘোষণা দেবেন। তবে রাজশাহীবাসীর প্রাণের দাবি গ্যাস সরবরাহ ব্যবস্থা চালু পিছিয়ে যাওয়ায় তিনি দুঃখ প্রকাশ করেন।
মোর্শেদুল আনোয়ার খান জানান, প্রধানমন্ত্রী সকাল সাড়ে ৯টায় হেলিকপ্টারযোগে রাজশাহীতে অবতরণ করবেন। সেখান থেকে সরাসরি রাজশাহী সেনানিবাসে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের দশম বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। দুপুর দেড়টায় প্রধানমন্ত্রী হজরত শাহমুখদুম (রহ.)-এর মাজারে যাবেন। মাজার জিয়ারত শেষে দুুপুর ২টায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ শিক্ষক শামসুজ্জোহার কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। পরে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রস্তাবিত বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননেসা ছাত্রী হলের নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। দুপুর আড়াইটায় প্রধানমন্ত্রী নগরীর উপকণ্ঠ কাটাখালীতে বেসরকারি উদ্যোগে নির্মিত নর্দান পাওয়ার প্লান্টের ৫০ মেগাওয়াট রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের পরীক্ষামূলক উৎপাদনকাজের সূচনা করবেন। পরে একই স্থানে ৫০ মেগাওয়াট পিকিং পাওয়ার প্লান্টের নির্মাণকাজের সূচনা করবেন। বিকেল ৩টায় সার্কিট হাউসে স্থানীয় নেতা-কর্মীদের সাক্ষাৎ শেষে প্রধানমন্ত্রী সাড়ে ৩টায় মাদ্রাসা মাঠের জনসভায় প্রধান অতিথির ভাষণ দেবেন। জনসভা শেষে তিনি ঢাকার উদ্দেশে রাজশাহী ছাড়বেন।
প্রধানমন্ত্রীর রাজশাহী আগমন উপলক্ষে শত শত ডিজিটাল ব্যানার, রঙিন ডিসপ্লে বোর্ড আর প্ল্যাকার্ডে ছেয়ে গেছে নগরীর অলিগলি। সড়কদ্বীপগুলোতে শোভা পাচ্ছে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর বিশাল বিশাল ছবি। কাটাখালী থেকে কাশিয়াডাঙ্গা, নওহাটা থেকে রেলগেট, সাহেববাজার জিরো পয়েন্টসহ গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোসহ নগরীতে তিন শ সুদৃশ্য তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে কেন্দ্র করে নগরীর ভাঙাচোরা সড়কগুলো দ্রুত সংস্কার করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর সফর উপলক্ষে তিন দিন ধরে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ নেতারা রাজশাহীতে অবস্থান করে বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন। এর মধ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আবদুল লতিফ বিশ্বাস, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা মোহাম্মদ নাসিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদ আল স্বপন ও ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ রাজশাহীতে অবস্থান করছেন।
প্রধানমন্ত্রীর সফরকে কেন্দ্র করে দলীয় নেতা-কর্মী ছাড়াও রাজশাহী অঞ্চলের মানুষের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পড়েছে। জনদাবির পরিপ্রেক্ষিতে রাজশাহী অঞ্চলের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী বেশ কিছু প্রকল্পের ঘোষণা দেবেন বলে আশা করছে স্থানীয় বাসিন্দারা। এ প্রসঙ্গে রাজশাহী সিটি মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, রাজশাহী অঞ্চলের উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী একগুচ্ছ উন্নয়ন প্রকল্পের ঘোষণা দেবেন। তবে রাজশাহীবাসীর প্রাণের দাবি গ্যাস সরবরাহ ব্যবস্থা চালু পিছিয়ে যাওয়ায় তিনি দুঃখ প্রকাশ করেন।
মোর্শেদুল আনোয়ার খান জানান, প্রধানমন্ত্রী সকাল সাড়ে ৯টায় হেলিকপ্টারযোগে রাজশাহীতে অবতরণ করবেন। সেখান থেকে সরাসরি রাজশাহী সেনানিবাসে বাংলাদেশ ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টের দশম বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন। দুপুর দেড়টায় প্রধানমন্ত্রী হজরত শাহমুখদুম (রহ.)-এর মাজারে যাবেন। মাজার জিয়ারত শেষে দুুপুর ২টায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে শহীদ শিক্ষক শামসুজ্জোহার কবরে পুষ্পস্তবক অর্পণ করবেন। পরে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রস্তাবিত বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননেসা ছাত্রী হলের নির্মাণকাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন। দুপুর আড়াইটায় প্রধানমন্ত্রী নগরীর উপকণ্ঠ কাটাখালীতে বেসরকারি উদ্যোগে নির্মিত নর্দান পাওয়ার প্লান্টের ৫০ মেগাওয়াট রেন্টাল বিদ্যুৎকেন্দ্রের পরীক্ষামূলক উৎপাদনকাজের সূচনা করবেন। পরে একই স্থানে ৫০ মেগাওয়াট পিকিং পাওয়ার প্লান্টের নির্মাণকাজের সূচনা করবেন। বিকেল ৩টায় সার্কিট হাউসে স্থানীয় নেতা-কর্মীদের সাক্ষাৎ শেষে প্রধানমন্ত্রী সাড়ে ৩টায় মাদ্রাসা মাঠের জনসভায় প্রধান অতিথির ভাষণ দেবেন। জনসভা শেষে তিনি ঢাকার উদ্দেশে রাজশাহী ছাড়বেন।
প্রধানমন্ত্রীর রাজশাহী আগমন উপলক্ষে শত শত ডিজিটাল ব্যানার, রঙিন ডিসপ্লে বোর্ড আর প্ল্যাকার্ডে ছেয়ে গেছে নগরীর অলিগলি। সড়কদ্বীপগুলোতে শোভা পাচ্ছে বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর বিশাল বিশাল ছবি। কাটাখালী থেকে কাশিয়াডাঙ্গা, নওহাটা থেকে রেলগেট, সাহেববাজার জিরো পয়েন্টসহ গুরুত্বপূর্ণ মোড়গুলোসহ নগরীতে তিন শ সুদৃশ্য তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে কেন্দ্র করে নগরীর ভাঙাচোরা সড়কগুলো দ্রুত সংস্কার করা হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর সফর উপলক্ষে তিন দিন ধরে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের গুরুত্বপূর্ণ নেতারা রাজশাহীতে অবস্থান করে বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছেন। এর মধ্যে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী আবদুল লতিফ বিশ্বাস, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা মোহাম্মদ নাসিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মাহমুদ আল স্বপন ও ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ রাজশাহীতে অবস্থান করছেন।
No comments