কিউবায় সরাসরি পণ্য বিক্রির সুযোগ পাচ্ছেন কৃষকেরা
কিউবার কৃষকেরা আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটক হোটেল ও রেস্তোরাঁয় সরাসরি তাঁদের কৃষিপণ্য বিক্রি করতে পারবেন। কমিউনিস্ট পার্টির মুখপত্র গ্র্যানমার পত্রিকা এক খবরে এ তথ্য প্রকাশ করেছে।
নতুন বিধি অনুযায়ী কিউবায় কৃষিপণ্য বিক্রি করতে আর সরকারের মধ্যস্থতার প্রয়োজন হবে না। কৃষকেরা তাঁদের কৃষিপণ্য সরাসরি বাজারে নিয়েও বিক্রির সুযোগ পাবেন। সরকার বলেছে, পর্যটনশিল্পে খাদ্য সরবরাহ দ্রুতকরণ ও পরিবহন খরচ কমানোর উদ্দেশ্যেই প্রচলিত বিধি পরিবর্তন করা হয়েছে। কয়েক দশক পর আবার কিউবায় কৃষকেরা এ সুযোগ পেলেন।
গ্র্যানমার জানায়, আইন সংস্কারের ফলে স্থানীয় কৃষকেরা তাঁদের উৎপাদিত পণ্য পর্যটন এলাকায় নিজ দায়িত্বেই সরবরাহ করতে পারবেন। স্থানীয় পণ্য বিক্রি করে তাঁরা আরও বেশি লাভবান হবেন।
কিউবায় রাজস্ব আয়ের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ আসে পর্যটনশিল্প থেকে। কিন্তু পর্যটকেরা প্রায়ই খাদ্যের মান খারাপ বলে অভিযোগ করে আসছিলেন। সরকার আশা করছে, প্রচলিত বিধি সংস্কারের ফলে পর্যটকেরা স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত তরতাজা খাদ্যসামগ্রী সহজেই পাবেন।
বর্তমান বিধি অনুযায়ী সরকারের একটি নির্দিষ্ট বিভাগ কৃষিপণ্য বিক্রি ও সরবরাহ করে। এ কারণে কৃষকেরা সরাসরি বাজারে নিয়ে অথবা হোটেল ও রেস্তোরাঁয় তাঁদের উৎপাদিত পণ্য বিক্রির সুযোগ পান না। প্রত্যেক ফসলের মূল্য ও উৎপাদনের মাত্রা আগে থেকে নির্ধারণ করে দেওয়া হয়।
সমালোচকেরা বলছেন, সরকার-নিয়ন্ত্রিত এই পদ্ধতির কারণে বিতরণের আগেই বিপুল পরিমাণ কৃষিপণ্য পচে যায়। বি
নতুন বিধি অনুযায়ী কিউবায় কৃষিপণ্য বিক্রি করতে আর সরকারের মধ্যস্থতার প্রয়োজন হবে না। কৃষকেরা তাঁদের কৃষিপণ্য সরাসরি বাজারে নিয়েও বিক্রির সুযোগ পাবেন। সরকার বলেছে, পর্যটনশিল্পে খাদ্য সরবরাহ দ্রুতকরণ ও পরিবহন খরচ কমানোর উদ্দেশ্যেই প্রচলিত বিধি পরিবর্তন করা হয়েছে। কয়েক দশক পর আবার কিউবায় কৃষকেরা এ সুযোগ পেলেন।
গ্র্যানমার জানায়, আইন সংস্কারের ফলে স্থানীয় কৃষকেরা তাঁদের উৎপাদিত পণ্য পর্যটন এলাকায় নিজ দায়িত্বেই সরবরাহ করতে পারবেন। স্থানীয় পণ্য বিক্রি করে তাঁরা আরও বেশি লাভবান হবেন।
কিউবায় রাজস্ব আয়ের একটা উল্লেখযোগ্য অংশ আসে পর্যটনশিল্প থেকে। কিন্তু পর্যটকেরা প্রায়ই খাদ্যের মান খারাপ বলে অভিযোগ করে আসছিলেন। সরকার আশা করছে, প্রচলিত বিধি সংস্কারের ফলে পর্যটকেরা স্থানীয়ভাবে উৎপাদিত তরতাজা খাদ্যসামগ্রী সহজেই পাবেন।
বর্তমান বিধি অনুযায়ী সরকারের একটি নির্দিষ্ট বিভাগ কৃষিপণ্য বিক্রি ও সরবরাহ করে। এ কারণে কৃষকেরা সরাসরি বাজারে নিয়ে অথবা হোটেল ও রেস্তোরাঁয় তাঁদের উৎপাদিত পণ্য বিক্রির সুযোগ পান না। প্রত্যেক ফসলের মূল্য ও উৎপাদনের মাত্রা আগে থেকে নির্ধারণ করে দেওয়া হয়।
সমালোচকেরা বলছেন, সরকার-নিয়ন্ত্রিত এই পদ্ধতির কারণে বিতরণের আগেই বিপুল পরিমাণ কৃষিপণ্য পচে যায়। বি
No comments