অস্ট্রেলিয়ার নতুন কোচ আর্থার
অস্ট্রেলিয়ার সম্ভাব্য নতুন কোচ হিসেবে তাঁর নামই বেশি শোনা যাচ্ছিল। শেষ পর্যন্ত ঘোষিত হলো মিকি আর্থারের নামই। অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথম বিদেশি কোচ ৪৩ বছর বয়সী এই দক্ষিণ আফ্রিকান। আর্থারের সঙ্গে লড়াইয়ে ছিলেন দলের বর্তমান ফিল্ডিং কোচ স্টিভ রিক্সন, ব্যাটিং কোচ জাস্টিন ল্যাঙ্গার ও টম মুডি। ল্যাঙ্গার-রিক্সন আগের দায়িত্বে থাকবেন।
পদবি প্রধান কোচই, তবে আর বাকি সব কোচের চেয়ে কাজের পরিধি অনেক বেশি হবে আর্থারের। জন ইনভেরারিটি, রডনি মার্শ, অ্যান্ডি বিকেল ও মাইকেল ক্লার্কের সঙ্গে নির্বাচক কমিটির সদস্য হবেন আর্থারও। অ্যাশেজ বিপর্যয়ের পর গঠিত ডন আর্গাস পর্যালোচনা কমিটির সুপারিশ ছিল এটা। ভূমিকা রাখতে হবে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার উন্নয়ন পরিকল্পনায়। অস্ট্রেলিয়ার সব রাজ্যদলের কোচিংয়ে একই ধারা বজায় রাখার ব্যাপারটি সমন্বয় করার দায়িত্বও তাঁর। আর্থারের চুক্তির মেয়াদ ২০১৫ বিশ্বকাপ পর্যন্ত।
অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের সাম্প্রতিক পালাবদল আপাতত শেষ হলো আর্থারের নিয়োগে। আর্গাস কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী কোচের কাজের পরিধি বেড়ে যাওয়ার পর দায়িত্ব ছেড়েছেন টিম নিলসেন। সরে দাঁড়িয়েছিলেন প্রধান নির্বাচক অ্যান্ড্রু হিলডিচ ও আরেক নির্বাচক গ্রেগ চ্যাপেলও। পূর্ণকালীন প্রধান নির্বাচক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন ইনভেরারিটি। সাবেক রাগবি তারকা প্যাট হাওয়ার্ড নিয়োগ পেয়েছেন অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের প্রথম টিম পারফরম্যান্স মহাব্যবস্থাপক হিসেবে।
আর্থার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট না খেললেও প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ খেলেছেন ১১০টি। ২০০১ সালে অবসর নেওয়ার পর গ্রিকুয়াসের হয়ে কোচিং ক্যারিয়ার শুরু ২০০৩ সালে। ওই বছরই দায়িত্ব নেন ইস্টার্ন কেপের। ২০০৫ সালে সবাইকে চমকে দিয়েই দায়িত্ব পান দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় দলের।
অস্ট্রেলিয়ার কাছেই ছয় টেস্টের পাঁচটি হেরে শুরুটা হয়েছিল জঘন্য। কিন্তু পরে দারুণ জুটি গড়ে তোলেন অধিনায়ক গ্রায়েম স্মিথের সঙ্গে। তাঁর সময়েই ২০০৮ সালে ১৫ বছরের মধ্যে প্রথম দল হিসেবে অস্ট্রেলিয়ায় টেস্ট সিরিজ জিতে দক্ষিণ আফ্রিকা। টেস্ট ও ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষেও ওঠে। কৃষ্ণাঙ্গ ক্রিকেটারদের কোটা নিয়ে বোর্ডের সঙ্গে মনোমালিন্যে দায়িত্ব ছাড়েন গত বছরের জানুয়ারিতে। এপ্রিলে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার কোচের দায়িত্ব নিয়ে চলে আসেন অস্ট্রেলিয়ায়। এবার জাতীয় দলের দায়িত্ব পেলেন, শোনা যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব নেওয়ার ইচ্ছাও নাকি আছে।
আবারও একটি জাতীয় দলের কোচ হয়ে রোমাঞ্চিত আর্থার, ‘আরেকটি আন্তর্জাতিক দল, বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়ার মতো একটি দলকে কোচিং করানোর সুযোগ পেয়ে আমি সম্মানিত ও গর্ববোধ করছি। অস্ট্রেলিয়ায় অনেক প্রতিভা এবং আমি আত্মবিশ্বাসী, অস্ট্রেলিয়াকে সফল করার মতো প্রতিভা এখানে আছে।’
অধিনায়কের সঙ্গে কোচের বোঝাপড়াটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। সেটি মনে করিয়ে দিয়েছেন আর্থার, ‘আমার মতে, অধিনায়ক-কোচ সম্পর্কটা এই খেলার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারগুলোর একটি। এটা অনেকটা বিয়ের মতো। তার মানে এই নয়, অধিনায়ক কোচকে চ্যালেঞ্জ করতে পারবে না। এটা এই কাজেরই একটা অংশ, তবে এসব হবে বদ্ধ দুয়ারের ওপাশে। ক্লার্কের সঙ্গে কাজ করা নিয়ে আমি রোমাঞ্চিত।’
পদবি প্রধান কোচই, তবে আর বাকি সব কোচের চেয়ে কাজের পরিধি অনেক বেশি হবে আর্থারের। জন ইনভেরারিটি, রডনি মার্শ, অ্যান্ডি বিকেল ও মাইকেল ক্লার্কের সঙ্গে নির্বাচক কমিটির সদস্য হবেন আর্থারও। অ্যাশেজ বিপর্যয়ের পর গঠিত ডন আর্গাস পর্যালোচনা কমিটির সুপারিশ ছিল এটা। ভূমিকা রাখতে হবে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার উন্নয়ন পরিকল্পনায়। অস্ট্রেলিয়ার সব রাজ্যদলের কোচিংয়ে একই ধারা বজায় রাখার ব্যাপারটি সমন্বয় করার দায়িত্বও তাঁর। আর্থারের চুক্তির মেয়াদ ২০১৫ বিশ্বকাপ পর্যন্ত।
অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের সাম্প্রতিক পালাবদল আপাতত শেষ হলো আর্থারের নিয়োগে। আর্গাস কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী কোচের কাজের পরিধি বেড়ে যাওয়ার পর দায়িত্ব ছেড়েছেন টিম নিলসেন। সরে দাঁড়িয়েছিলেন প্রধান নির্বাচক অ্যান্ড্রু হিলডিচ ও আরেক নির্বাচক গ্রেগ চ্যাপেলও। পূর্ণকালীন প্রধান নির্বাচক হিসেবে দায়িত্ব পেয়েছেন ইনভেরারিটি। সাবেক রাগবি তারকা প্যাট হাওয়ার্ড নিয়োগ পেয়েছেন অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটের প্রথম টিম পারফরম্যান্স মহাব্যবস্থাপক হিসেবে।
আর্থার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট না খেললেও প্রথম শ্রেণীর ম্যাচ খেলেছেন ১১০টি। ২০০১ সালে অবসর নেওয়ার পর গ্রিকুয়াসের হয়ে কোচিং ক্যারিয়ার শুরু ২০০৩ সালে। ওই বছরই দায়িত্ব নেন ইস্টার্ন কেপের। ২০০৫ সালে সবাইকে চমকে দিয়েই দায়িত্ব পান দক্ষিণ আফ্রিকা জাতীয় দলের।
অস্ট্রেলিয়ার কাছেই ছয় টেস্টের পাঁচটি হেরে শুরুটা হয়েছিল জঘন্য। কিন্তু পরে দারুণ জুটি গড়ে তোলেন অধিনায়ক গ্রায়েম স্মিথের সঙ্গে। তাঁর সময়েই ২০০৮ সালে ১৫ বছরের মধ্যে প্রথম দল হিসেবে অস্ট্রেলিয়ায় টেস্ট সিরিজ জিতে দক্ষিণ আফ্রিকা। টেস্ট ও ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষেও ওঠে। কৃষ্ণাঙ্গ ক্রিকেটারদের কোটা নিয়ে বোর্ডের সঙ্গে মনোমালিন্যে দায়িত্ব ছাড়েন গত বছরের জানুয়ারিতে। এপ্রিলে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার কোচের দায়িত্ব নিয়ে চলে আসেন অস্ট্রেলিয়ায়। এবার জাতীয় দলের দায়িত্ব পেলেন, শোনা যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকত্ব নেওয়ার ইচ্ছাও নাকি আছে।
আবারও একটি জাতীয় দলের কোচ হয়ে রোমাঞ্চিত আর্থার, ‘আরেকটি আন্তর্জাতিক দল, বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়ার মতো একটি দলকে কোচিং করানোর সুযোগ পেয়ে আমি সম্মানিত ও গর্ববোধ করছি। অস্ট্রেলিয়ায় অনেক প্রতিভা এবং আমি আত্মবিশ্বাসী, অস্ট্রেলিয়াকে সফল করার মতো প্রতিভা এখানে আছে।’
অধিনায়কের সঙ্গে কোচের বোঝাপড়াটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। সেটি মনে করিয়ে দিয়েছেন আর্থার, ‘আমার মতে, অধিনায়ক-কোচ সম্পর্কটা এই খেলার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপারগুলোর একটি। এটা অনেকটা বিয়ের মতো। তার মানে এই নয়, অধিনায়ক কোচকে চ্যালেঞ্জ করতে পারবে না। এটা এই কাজেরই একটা অংশ, তবে এসব হবে বদ্ধ দুয়ারের ওপাশে। ক্লার্কের সঙ্গে কাজ করা নিয়ে আমি রোমাঞ্চিত।’
No comments