ডিবিএইচের ১০০ শতাংশ বোনাস শেয়ার লভ্যাংশ অনুমোদিত
ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফাইন্যান্স করপোরেশন লিমিটেডের (ডিবিএইচ) ২০১০-১১ অর্থবছরের জন্য লভ্যাংশ ১০০ শতাংশ বোনাস শেয়ার অর্থাৎ প্রতিটি সাধারণ শেয়ারের বিপরীতে একটি বোনাস শেয়ার দেওয়ার প্রস্তাব সাধারণ শেয়ারহোল্ডাররা অনুমোদন করেছেন।
গতকাল প্রতিষ্ঠানের ১৫তম বার্ষিক সাধারণ সভায় শেয়ারহোল্ডাররা এ প্রস্তাব অনুমোদন করেন।
রাজধানীর আর্মি গলফ ক্লাবে ডিবিএইচের চেয়ারম্যান ফারুক এ চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রতিষ্ঠানের পরিচালকদের মধ্যে সৈয়দ মোকাররম আলী, নাসির এ চৌধুরী, নুরুল হুদা, মোহাম্মদ সাইয়্যেদুল ইসলাম, ইশতিয়াক মহিউদ্দিন, এম মুহিবুর রহমান এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক কিউ এম শরীফুল আলাসহ সাধারণ শেয়ারহোল্ডাররা উপস্থিত ছিলেন।
আর্থিক প্রতিবেদনে বলা হয়, বিগত ২০১০-১১ অর্থবছরে কোম্পানির পরিচালনাগত মুনাফা ২৬ শতাংশ বেড়ে প্রায় ১০০ কোটি টাকা এবং ব্যবস্থাধীন তহবিলের পরিমাণ বেড়ে তিন হাজার ৫০০ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, একই সময়ে প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে প্রতিষ্ঠানের আয় ৬৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়ায় ৯৮ টাকায়।
ফারুক এ চৌধুরী বলেন, উদ্ভাবনী বিনিয়োগ এবং সেবার মান বাড়ানোর লক্ষ্যে যেসব কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে, তা কোম্পানির আয় বৃদ্ধিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে।
ফারুক এ চৌধুরী আরও বলেন, বর্তমানে ডিবিএইচের গৃহঋণ পোর্টফলিও প্রায় দুই হাজার ১০০ কোটি টাকা, যা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ডিবিএইচকে গৃহঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখতে সহায়তা করেছে।
ফারুক এ চৌধুরী বলেন, শহর এলাকায় আবাসন খাতের বিকাশ ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষের জন্য আবাসন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বড় অন্তরায় জমির স্বল্পতা ও উচ্চমূল্য। এ কারণে কোনো গৃহনির্মাণ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে মানুষের সামর্থ্য অনুযায়ী আবাসনের ব্যবস্থা করা সম্ভব হচ্ছে না। এই সমস্যা সমাধানে সরকারকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, সরকারের তরফ থেকে স্বল্পমূল্যে জমির সরবরাহ নিশ্চিত করা হলে শহর এলাকায় আবাসন সমস্যা অনেকটাই নিরসন করা সম্ভব।
গতকাল প্রতিষ্ঠানের ১৫তম বার্ষিক সাধারণ সভায় শেয়ারহোল্ডাররা এ প্রস্তাব অনুমোদন করেন।
রাজধানীর আর্মি গলফ ক্লাবে ডিবিএইচের চেয়ারম্যান ফারুক এ চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রতিষ্ঠানের পরিচালকদের মধ্যে সৈয়দ মোকাররম আলী, নাসির এ চৌধুরী, নুরুল হুদা, মোহাম্মদ সাইয়্যেদুল ইসলাম, ইশতিয়াক মহিউদ্দিন, এম মুহিবুর রহমান এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক কিউ এম শরীফুল আলাসহ সাধারণ শেয়ারহোল্ডাররা উপস্থিত ছিলেন।
আর্থিক প্রতিবেদনে বলা হয়, বিগত ২০১০-১১ অর্থবছরে কোম্পানির পরিচালনাগত মুনাফা ২৬ শতাংশ বেড়ে প্রায় ১০০ কোটি টাকা এবং ব্যবস্থাধীন তহবিলের পরিমাণ বেড়ে তিন হাজার ৫০০ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, একই সময়ে প্রতিটি শেয়ারের বিপরীতে প্রতিষ্ঠানের আয় ৬৬ শতাংশ বেড়ে দাঁড়ায় ৯৮ টাকায়।
ফারুক এ চৌধুরী বলেন, উদ্ভাবনী বিনিয়োগ এবং সেবার মান বাড়ানোর লক্ষ্যে যেসব কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে, তা কোম্পানির আয় বৃদ্ধিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে।
ফারুক এ চৌধুরী আরও বলেন, বর্তমানে ডিবিএইচের গৃহঋণ পোর্টফলিও প্রায় দুই হাজার ১০০ কোটি টাকা, যা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ডিবিএইচকে গৃহঋণ বিতরণের ক্ষেত্রে শীর্ষ অবস্থান ধরে রাখতে সহায়তা করেছে।
ফারুক এ চৌধুরী বলেন, শহর এলাকায় আবাসন খাতের বিকাশ ও মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষের জন্য আবাসন গড়ে তোলার ক্ষেত্রে বড় অন্তরায় জমির স্বল্পতা ও উচ্চমূল্য। এ কারণে কোনো গৃহনির্মাণ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে মানুষের সামর্থ্য অনুযায়ী আবাসনের ব্যবস্থা করা সম্ভব হচ্ছে না। এই সমস্যা সমাধানে সরকারকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, সরকারের তরফ থেকে স্বল্পমূল্যে জমির সরবরাহ নিশ্চিত করা হলে শহর এলাকায় আবাসন সমস্যা অনেকটাই নিরসন করা সম্ভব।
No comments